নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের নকলায় শ্বশুরবাড়ির পাশের কড়ইগাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় আব্দুর রহিম (৪০) নামে এক ট্রাকচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে নকলা থানা-পুলিশ। আজ রোববার সকালে পাঠাকাটা ইউনিয়নের নামা কৈয়াকুড়ি গ্রাম থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নকলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিহত আব্দুর রহিমের পৈতৃক বাড়ি নকলা পৌরসভার জালালপুর মহল্লায়। তাঁর বাবার নাম হাবিল উদ্দিন। তবে বছর তিনেক ধরে রহিম স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন।
রহিমের স্ত্রী গার্মেন্টসকর্মী নাছিমা আক্তার বলেন, ‘আট বছর আগে রহিমের সঙ্গে আমার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তিন বছর আগে সে আমার পিত্রালয়ে চলে আসে। ছয় মাস আগে রহিম স্ট্রোকের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়লে আমি তাঁকে নিয়ে ঢাকায় চলে যাই এবং সেখানে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে চাকরি নেই। ঈদুল ফিতরের আগের দিন আমি বাড়ি চলে আসি। আমার স্বামী আসেন ঈদের দিন রাত ১২টার দিকে। শনিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে বাড়ির পাশে পাঠাকাটা বাজার থেকে মোবাইল ফোনের মিনিট কার্ড আনার কথা বলে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান পাইনি। ভোররাতে বসতঘরের অদূরে একটি কড়ইগাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁর মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দিই।’
রহিমের ছোট বোন কাজলী আক্তার (৩৫) বলেন, ‘আমার ভাই রহিমের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী নাছিমা কিংবা শ্বশুরবাড়ির কারও বিরোধ ছিল কি না, তা আমাদের জানা নেই।’
নকলা থানার ওসি আব্দুল কাদের মিয়া বলেন, খবর পেয়ে রহিমের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। তাঁর শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ছয় মাস আগে স্ট্রোকের কারণে রহিম অসুস্থ হওয়ার পর থেকে কাজ করতে পারতেন না। চিকিৎসা করাতে গিয়ে তাঁর প্রায় ৬০ হাজার টাকা দেনা হয়ে যায়। এসব কারণেও তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে রহিমের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছি। রিপোর্ট পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শেরপুরের নকলায় শ্বশুরবাড়ির পাশের কড়ইগাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় আব্দুর রহিম (৪০) নামে এক ট্রাকচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে নকলা থানা-পুলিশ। আজ রোববার সকালে পাঠাকাটা ইউনিয়নের নামা কৈয়াকুড়ি গ্রাম থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নকলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
নিহত আব্দুর রহিমের পৈতৃক বাড়ি নকলা পৌরসভার জালালপুর মহল্লায়। তাঁর বাবার নাম হাবিল উদ্দিন। তবে বছর তিনেক ধরে রহিম স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন।
রহিমের স্ত্রী গার্মেন্টসকর্মী নাছিমা আক্তার বলেন, ‘আট বছর আগে রহিমের সঙ্গে আমার পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তিন বছর আগে সে আমার পিত্রালয়ে চলে আসে। ছয় মাস আগে রহিম স্ট্রোকের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়লে আমি তাঁকে নিয়ে ঢাকায় চলে যাই এবং সেখানে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে চাকরি নেই। ঈদুল ফিতরের আগের দিন আমি বাড়ি চলে আসি। আমার স্বামী আসেন ঈদের দিন রাত ১২টার দিকে। শনিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে বাড়ির পাশে পাঠাকাটা বাজার থেকে মোবাইল ফোনের মিনিট কার্ড আনার কথা বলে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর সন্ধান পাইনি। ভোররাতে বসতঘরের অদূরে একটি কড়ইগাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁর মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দিই।’
রহিমের ছোট বোন কাজলী আক্তার (৩৫) বলেন, ‘আমার ভাই রহিমের সঙ্গে তাঁর স্ত্রী নাছিমা কিংবা শ্বশুরবাড়ির কারও বিরোধ ছিল কি না, তা আমাদের জানা নেই।’
নকলা থানার ওসি আব্দুল কাদের মিয়া বলেন, খবর পেয়ে রহিমের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। তাঁর শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ছয় মাস আগে স্ট্রোকের কারণে রহিম অসুস্থ হওয়ার পর থেকে কাজ করতে পারতেন না। চিকিৎসা করাতে গিয়ে তাঁর প্রায় ৬০ হাজার টাকা দেনা হয়ে যায়। এসব কারণেও তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন। তবে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে রহিমের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছি। রিপোর্ট পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কিশোরগঞ্জে সাবেক জেলা প্রশাসক পরিচয়ের প্রভাব খাটিয়ে ছোট ভাইকে পারিবারিক বাসাবাড়ি থেকে উচ্ছেদ এবং সম্পত্তি দখলের পাঁয়তারা ও প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার শহরের গৌরাঙ্গবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ তুলেন ছোট ভাই আ. করিম মোল্লা।
৮ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে কৃষক স্বপন মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি মো. বিল্লাল মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শুক্রবার ভোরে রাজধানীর হাজী ক্যাম্প রোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগেমূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
৩৫ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
২ ঘণ্টা আগে