ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে হামলার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ৩০ নেতা–কর্মী জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। আজ সোমবার ও গতকাল পাবনাসহ রাজশাহী কারাগার থেকে তাঁরা মুক্ত হন।
এর আগে আসামিদের জামিন আবেদনে গত ২৭ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি এ এস এম আব্দুল মোমিন ও বিচারপতি মো. মাহমুদ হাসান তালুকদার এ আদেশ দেন।
এরপর দাপ্তরিক প্রক্রিয়া শেষে আজ রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বের হন ১৮ জন। আর গতকাল পাবনা জেলা কারাগার থেকে জামিনে বের হন ১২ জন।
জানা গেছে, আলোচিত মামলাটির রায় ঘোষণা করা হয় ২০১৯ সালে। পাবনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক মো. রুস্তম আলীর দেওয়া রায়ে ঈশ্বরদী বিএনপির ৪৭ জন নেতা–কর্মীদের মধ্যে ৯ জনের ফাঁসি, ২৫ জন যাবজ্জীবন এবং ১৩ জনের ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ফাঁসির আসামি বাদে যাবজ্জীবন ও ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন মোট ৩৮ জন। এর মধ্যে জামিনে বের হয়েছেন ৩০ জন। তিনজন মারা গেছেন, বাকিরাও জামিন পেয়েছেন।
তথ্যমতে, ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা উত্তরাঞ্চলে দলীয় কর্মসূচিতে ট্রেনে করে যাওয়ার সময় ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানায় মামলা হয়।
মামলা দায়েরের পরের বছর পুলিশ কোনো সাক্ষী না পেয়ে আদালতে চূড়ান্ত অভিযোগপত্র জমা দেয়। কিন্তু ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর মামলাটির পুনঃ তদন্ত হয়। এরপর ১৯৯৭ সালের ৩ এপ্রিল পুলিশ ঈশ্বরদী বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীসহ ৫২ জনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। এর মধ্যে পাঁচজন আসামি ইতিমধ্যে মারা যান।
পাবনার ঈশ্বরদীতে শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে হামলার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ৩০ নেতা–কর্মী জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। আজ সোমবার ও গতকাল পাবনাসহ রাজশাহী কারাগার থেকে তাঁরা মুক্ত হন।
এর আগে আসামিদের জামিন আবেদনে গত ২৭ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি এ এস এম আব্দুল মোমিন ও বিচারপতি মো. মাহমুদ হাসান তালুকদার এ আদেশ দেন।
এরপর দাপ্তরিক প্রক্রিয়া শেষে আজ রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বের হন ১৮ জন। আর গতকাল পাবনা জেলা কারাগার থেকে জামিনে বের হন ১২ জন।
জানা গেছে, আলোচিত মামলাটির রায় ঘোষণা করা হয় ২০১৯ সালে। পাবনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক মো. রুস্তম আলীর দেওয়া রায়ে ঈশ্বরদী বিএনপির ৪৭ জন নেতা–কর্মীদের মধ্যে ৯ জনের ফাঁসি, ২৫ জন যাবজ্জীবন এবং ১৩ জনের ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ফাঁসির আসামি বাদে যাবজ্জীবন ও ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন মোট ৩৮ জন। এর মধ্যে জামিনে বের হয়েছেন ৩০ জন। তিনজন মারা গেছেন, বাকিরাও জামিন পেয়েছেন।
তথ্যমতে, ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা উত্তরাঞ্চলে দলীয় কর্মসূচিতে ট্রেনে করে যাওয়ার সময় ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানায় মামলা হয়।
মামলা দায়েরের পরের বছর পুলিশ কোনো সাক্ষী না পেয়ে আদালতে চূড়ান্ত অভিযোগপত্র জমা দেয়। কিন্তু ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর মামলাটির পুনঃ তদন্ত হয়। এরপর ১৯৯৭ সালের ৩ এপ্রিল পুলিশ ঈশ্বরদী বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীসহ ৫২ জনের নামে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। এর মধ্যে পাঁচজন আসামি ইতিমধ্যে মারা যান।
মূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
২৩ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২ ঘণ্টা আগে