নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবলীগ নেতা ওবায়দুর রহমানের ঈগল প্রতীক নিয়ে ব্যঙ্গ করায় আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আবদুল ওয়াদুদ দারাকে শোকজ করা হয়েছে। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে কেন তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হবে না, তা জানাতে দারাকে সশরীরে আদালতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এ আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ লুনা ফেরদৌস গতকাল শনিবার এই শোকজ নোটিশ দেন। আগামীকাল সোমবার বেলা ৩টায় দারাকে আদালতে হাজির হয়ে লিখিত জবাব দিতে হবে।
শোকজ নোটিশে বলা হয়, ‘আবদুল ওয়াদুদ দারা নির্বাচনী বিভিন্ন সভা-সমাবেশে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তাঁর কর্মীদের উদ্দেশে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হুমকিমূলক বক্তব্য দিয়ে বেড়াচ্ছেন। যার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দারা স্বতন্ত্র প্রার্থীর ঈগল প্রতীককে ব্যঙ্গ করে কাউয়া ও বাদুড় উল্লেখ করে বলেছেন, কাউয়া ও বাদুড়কে আর মাটিতে নামতে দেওয়া হবে না।’
দারাকে উদ্ধৃত করে নোটিশে আরও বলা হয়, ‘যারা কাউয়া আর বাদুড়কে সমর্থন করবে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমি নিজেই জেলার সাধারণ সম্পাদক। কাজেই থানা কিংবা উপজেলা আওয়ামী লীগের পদে থাকা নেতাদের এক খোঁচাতেই পদ থেকে সরিয়ে দিতে পারব। দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী নেতাদের বিরুদ্ধে আমি ব্যবস্থা নিতে পারব। এ জন্য আমার কাউকে লাগবে না। আগামী ৩০ ডিসেম্বর তাদের শেষ দিন। এর মধ্যে নাকে খত দিয়ে নৌকার ছায়াতলে না আসলে তাদের চিরতরে নৌকা থেকে নামিয়ে দেওয়া হবে।’
নোটিশে বলা হয়, ‘এ ধরনের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক ও যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনী আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। তাই কেন দারাকে দোষী সাব্যস্ত করে নির্বাচন কমিশনে সুপারিশ করা হবে না, তা আদালতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে আবদুল ওয়াদুদ দারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণায় পক্ষে-বিপক্ষে নানা কথা হয়। কাউকে আহত করার উদ্দেশ্যে বা আচরণবিধি ভঙ্গ হবে এমন কিছু আমি বলতে চাইনি। তবে যেহেতু আমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে, আমি এর লিখিত ব্যাখ্যা দেব।’
রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবলীগ নেতা ওবায়দুর রহমানের ঈগল প্রতীক নিয়ে ব্যঙ্গ করায় আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী আবদুল ওয়াদুদ দারাকে শোকজ করা হয়েছে। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে কেন তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হবে না, তা জানাতে দারাকে সশরীরে আদালতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এ আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ লুনা ফেরদৌস গতকাল শনিবার এই শোকজ নোটিশ দেন। আগামীকাল সোমবার বেলা ৩টায় দারাকে আদালতে হাজির হয়ে লিখিত জবাব দিতে হবে।
শোকজ নোটিশে বলা হয়, ‘আবদুল ওয়াদুদ দারা নির্বাচনী বিভিন্ন সভা-সমাবেশে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তাঁর কর্মীদের উদ্দেশে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হুমকিমূলক বক্তব্য দিয়ে বেড়াচ্ছেন। যার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দারা স্বতন্ত্র প্রার্থীর ঈগল প্রতীককে ব্যঙ্গ করে কাউয়া ও বাদুড় উল্লেখ করে বলেছেন, কাউয়া ও বাদুড়কে আর মাটিতে নামতে দেওয়া হবে না।’
দারাকে উদ্ধৃত করে নোটিশে আরও বলা হয়, ‘যারা কাউয়া আর বাদুড়কে সমর্থন করবে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমি নিজেই জেলার সাধারণ সম্পাদক। কাজেই থানা কিংবা উপজেলা আওয়ামী লীগের পদে থাকা নেতাদের এক খোঁচাতেই পদ থেকে সরিয়ে দিতে পারব। দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী নেতাদের বিরুদ্ধে আমি ব্যবস্থা নিতে পারব। এ জন্য আমার কাউকে লাগবে না। আগামী ৩০ ডিসেম্বর তাদের শেষ দিন। এর মধ্যে নাকে খত দিয়ে নৌকার ছায়াতলে না আসলে তাদের চিরতরে নৌকা থেকে নামিয়ে দেওয়া হবে।’
নোটিশে বলা হয়, ‘এ ধরনের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক ও যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনী আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। তাই কেন দারাকে দোষী সাব্যস্ত করে নির্বাচন কমিশনে সুপারিশ করা হবে না, তা আদালতে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে আবদুল ওয়াদুদ দারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণায় পক্ষে-বিপক্ষে নানা কথা হয়। কাউকে আহত করার উদ্দেশ্যে বা আচরণবিধি ভঙ্গ হবে এমন কিছু আমি বলতে চাইনি। তবে যেহেতু আমার কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে, আমি এর লিখিত ব্যাখ্যা দেব।’
চট্টগ্রাম নগরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে মো. আলম নামে এক ব্যক্তি নিহতের মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) এম এ লতিফের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। তিনি চট্টগ্রাম-১১ আসনের (বন্দর-পতেঙ্গা) আওয়ামী লীগের এমপি ছিলেন। বুধবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কাজী শরীফুল ইসলাম পুলিশের আ
৮ মিনিট আগেদীর্ঘ ২৫ বছর পর ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করেছেন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। আজ বুধবার অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সম্মেলন কক্ষে ভোট গ্রহণের পুরো প্রক্রিয়াটি সরাসরি দেখানো হয়। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের এই নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে
২৯ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে হত্যা মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রিপন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে পৌর শহরের পূর্ব বাজার এলাকার নির্মাণাধীন মডেল মসজিদের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন বলেছেন, ‘সংস্কারের কথা বলে দীর্ঘ সময় ক্ষমতা ধরে রাখা জনগণ হয়তো সন্দেহের চোখে দেখছে। দ্রুত উল্লেখযোগ্য সংস্কার করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া এ সরকারের প্রধান কাজ।’
৩৫ মিনিট আগে