নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে এক বিএনপিকর্মীর বিরুদ্ধে মাদ্রাসার মালিকানাধীন একটি বাড়ি দখল চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ইতিমধ্যে ওই বাড়ির একটি ঘর দখল করে নিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নগরের চণ্ডীপুর এলাকার জামিয়া সিদ্দিকিয়া মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করে। তবে যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, তিনি দাবি করেছেন এই জমির মালিকানা তাঁদেরই।
আজ দুপুরে নগরের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আবু তাহের। তিনি দাবি করেন, দানসূত্রে পাওয়া এ বাড়ি দখলের চেষ্টা চলছিল আগে থেকেই। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ২২ আগস্ট বিএনপিকর্মী বাড়ির একটি ঘর দখল করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ১৯৯৭ সালে কুলসুম খাতুন নামের এক নারী ৭৯ নম্বর সপুরা মৌজার আরএস ৪৪২২ ও ৪৪২৩ নম্বর দাগের ০.০৩৯৭ একর জমি মুহতামিম জামিয়া সিদ্দিকিয়া মাদ্রাসাকে দান করেন। এর দলিল নম্বর-৩০৪২। জমিটি দান করার সময় সেখানে দুটি ঘর ছিল। পরবর্তী সময়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আরও দুটি টিনশেড ঘর নির্মাণ করে। এই বাড়ির হোল্ডিং নম্বর-১৫। ঘরগুলো ভাড়া দিয়ে যে টাকা পাওয়া যায়, তা মাদ্রাসার এতিম ও দুস্থ ছাত্রদের জন্য ব্যয় করা হয়।
গত ২২ আগস্ট দুপুরে সপুরা গোরস্থানপাড়া এলাকার সাইদুল ইসলাম কটা (৭০) ও তাঁর ছেলে বিএনপিকর্মী শাওনসহ (২৫) অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন ব্যক্তি বাড়ির সামনে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের টাঙানো সাইনবোর্ড ভাঙচুর করেন। তাঁরা বাড়ির ভাড়াটিয়াকে বাড়ি ছাড়ার হুমকি দেন। এরপর তাঁরা একটি ঘর খালি করে নিজেদের কিছু মালপত্র রেখে ঘরটি দখল করেন। এ ঘটনায় বোয়ালিয়া থানা ও জেলা প্রশাসক বরাবর পৃথক লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু মাদ্রাসার বাড়ি দখলমুক্ত করতে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
অধ্যক্ষ আবু তাহের বলেন, ‘সাইদুল ইসলাম কটা দীর্ঘদিন ধরেই মাদ্রাসার এই বাড়িটি দখল করার চেষ্টা করছেন। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে যে নারী জমি দান করেছেন, তাঁর ওই জমিতে কোনো স্বত্ব নেই। অথচ এটি বারবার আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। এরপরও বারবার আপিল করেছেন সাইদুল ইসলাম। এখনো তার একটি আপিল মামলা চলমান। এটি নিষ্পত্তি হওয়ার আগেই বাড়ি দখল করা হয়েছে। অধ্যক্ষ জানান, সাইদুল ২০০৫ সালের দিকে নিজের নামে এ জমির একটি দলিল তৈরি করেন। পরে তিনি অবৈধভাবে নামজারিও করে নেন ভূমি অফিস থেকে। বিষয়টি জানতে পেরে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ওই নামজারি বাতিলের জন্য বোয়ালিয়া ভূমি অফিসে আবেদন করে। ২০১৩ সালের ১৫ মে বোয়ালিয়া ভূমি অফিসের তৎকালীন সহকারী কমিশনার (ভূমি) আফাজ উদ্দিন আবেদনের আদেশ দেন। তাতে তিনি সাইদুলের নামজারি বাতিল করেন। ফলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের ওই বাড়ির স্বত্ব বহাল থাকে।
এর আগে ২০১২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতের এক রায়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকেই জায়গার দখলকার ঘোষণা করা হয় এবং সাইদুল ইসলামকে ওই জায়গায় যেতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। এ আদেশে সংক্ষুব্ধ হয়ে সাইদুল ইসলাম বিভাগীয় স্পেশাল জজ ও বিশেষ জেলা জজ প্রথম আদালতে আপিল করেন। ২০১৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর আদালতের বিচারক শাহীদুল ইসলাম আজামী উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে আপিল আবেদন নামঞ্জুর করেন। আদালতের এ আদেশও মাদ্রাসার পক্ষে যায়।
এরপর গত বছরের ৫ ডিসেম্বর সাইদুল ইসলাম আবারও মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের নামজারি বাতিলের জন্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) আদালতে আপিল করেন। তিনি এবার দাবি করেন, ওই সম্পত্তিতে সাইদুল ইসলামেরই বাড়ি আছে। এরপর আদালত মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে জবাব দেওয়ার জন্য নোটিশ দেয়। আইনজীবীর মাধ্যমে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হিসেবে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জবাবও দিয়েছে। এই আপিল এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ২২ আগস্ট সাইদুল ইসলাম ও তাঁর বিএনপিকর্মীর ছেলে ওই বাড়িতে গিয়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের টাঙানো সাইনবোর্ড ভেঙে ফেলে এবং একটি ঘর দখল করে।
আবু তাহের আরও বলেন, ‘সাইদুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে শাওন আমাদের বিভিন্ন মাধ্যমে হুমকি দিচ্ছেন। ওই বাড়িতে গেলে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দিয়েছেন। তাতে আমরা আতঙ্কিত। ভয়ে ওই বাড়িতে যেতে পারছি না। দানসূত্রে পাওয়া মাদ্রাসার মতো একটি ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাড়ি দখল হয়ে যেতে বসেছে। বাড়িটি দখল হয়ে গেলে মাদ্রাসার অপূরণীয় ক্ষতি হবে। মাদ্রাসার এতিম ও দুস্থ শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’ তাই তিনি মাদ্রাসার বাড়ি রক্ষায় পুলিশ-প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।
বাড়ি দখলের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাইদুল ইসলাম কটার ছেলে শাওন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই জমি আমাদের। আমাদের কাগজ আছে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আওয়ামী লীগের ক্ষমতা দেখিয়ে ১৫ বছর ধরে জমি দখলে রেখেছিল। আমরা ইতিমধ্যে এ নিয়ে বসেছিলাম। সেখানে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ কাগজ দেখাতে পারেনি। এরপরও তারা কেন সংবাদ সম্মেলন করল সেটা আমি বুঝলাম না।’
রাজশাহীতে এক বিএনপিকর্মীর বিরুদ্ধে মাদ্রাসার মালিকানাধীন একটি বাড়ি দখল চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ইতিমধ্যে ওই বাড়ির একটি ঘর দখল করে নিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নগরের চণ্ডীপুর এলাকার জামিয়া সিদ্দিকিয়া মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করে। তবে যাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, তিনি দাবি করেছেন এই জমির মালিকানা তাঁদেরই।
আজ দুপুরে নগরের একটি রেস্তোরাঁয় আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আবু তাহের। তিনি দাবি করেন, দানসূত্রে পাওয়া এ বাড়ি দখলের চেষ্টা চলছিল আগে থেকেই। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ২২ আগস্ট বিএনপিকর্মী বাড়ির একটি ঘর দখল করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ১৯৯৭ সালে কুলসুম খাতুন নামের এক নারী ৭৯ নম্বর সপুরা মৌজার আরএস ৪৪২২ ও ৪৪২৩ নম্বর দাগের ০.০৩৯৭ একর জমি মুহতামিম জামিয়া সিদ্দিকিয়া মাদ্রাসাকে দান করেন। এর দলিল নম্বর-৩০৪২। জমিটি দান করার সময় সেখানে দুটি ঘর ছিল। পরবর্তী সময়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আরও দুটি টিনশেড ঘর নির্মাণ করে। এই বাড়ির হোল্ডিং নম্বর-১৫। ঘরগুলো ভাড়া দিয়ে যে টাকা পাওয়া যায়, তা মাদ্রাসার এতিম ও দুস্থ ছাত্রদের জন্য ব্যয় করা হয়।
গত ২২ আগস্ট দুপুরে সপুরা গোরস্থানপাড়া এলাকার সাইদুল ইসলাম কটা (৭০) ও তাঁর ছেলে বিএনপিকর্মী শাওনসহ (২৫) অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন ব্যক্তি বাড়ির সামনে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের টাঙানো সাইনবোর্ড ভাঙচুর করেন। তাঁরা বাড়ির ভাড়াটিয়াকে বাড়ি ছাড়ার হুমকি দেন। এরপর তাঁরা একটি ঘর খালি করে নিজেদের কিছু মালপত্র রেখে ঘরটি দখল করেন। এ ঘটনায় বোয়ালিয়া থানা ও জেলা প্রশাসক বরাবর পৃথক লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু মাদ্রাসার বাড়ি দখলমুক্ত করতে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
অধ্যক্ষ আবু তাহের বলেন, ‘সাইদুল ইসলাম কটা দীর্ঘদিন ধরেই মাদ্রাসার এই বাড়িটি দখল করার চেষ্টা করছেন। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে যে নারী জমি দান করেছেন, তাঁর ওই জমিতে কোনো স্বত্ব নেই। অথচ এটি বারবার আদালতে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। এরপরও বারবার আপিল করেছেন সাইদুল ইসলাম। এখনো তার একটি আপিল মামলা চলমান। এটি নিষ্পত্তি হওয়ার আগেই বাড়ি দখল করা হয়েছে। অধ্যক্ষ জানান, সাইদুল ২০০৫ সালের দিকে নিজের নামে এ জমির একটি দলিল তৈরি করেন। পরে তিনি অবৈধভাবে নামজারিও করে নেন ভূমি অফিস থেকে। বিষয়টি জানতে পেরে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ ওই নামজারি বাতিলের জন্য বোয়ালিয়া ভূমি অফিসে আবেদন করে। ২০১৩ সালের ১৫ মে বোয়ালিয়া ভূমি অফিসের তৎকালীন সহকারী কমিশনার (ভূমি) আফাজ উদ্দিন আবেদনের আদেশ দেন। তাতে তিনি সাইদুলের নামজারি বাতিল করেন। ফলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের ওই বাড়ির স্বত্ব বহাল থাকে।
এর আগে ২০১২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতের এক রায়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকেই জায়গার দখলকার ঘোষণা করা হয় এবং সাইদুল ইসলামকে ওই জায়গায় যেতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। এ আদেশে সংক্ষুব্ধ হয়ে সাইদুল ইসলাম বিভাগীয় স্পেশাল জজ ও বিশেষ জেলা জজ প্রথম আদালতে আপিল করেন। ২০১৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর আদালতের বিচারক শাহীদুল ইসলাম আজামী উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে আপিল আবেদন নামঞ্জুর করেন। আদালতের এ আদেশও মাদ্রাসার পক্ষে যায়।
এরপর গত বছরের ৫ ডিসেম্বর সাইদুল ইসলাম আবারও মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের নামজারি বাতিলের জন্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (রাজস্ব) আদালতে আপিল করেন। তিনি এবার দাবি করেন, ওই সম্পত্তিতে সাইদুল ইসলামেরই বাড়ি আছে। এরপর আদালত মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে জবাব দেওয়ার জন্য নোটিশ দেয়। আইনজীবীর মাধ্যমে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হিসেবে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জবাবও দিয়েছে। এই আপিল এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ২২ আগস্ট সাইদুল ইসলাম ও তাঁর বিএনপিকর্মীর ছেলে ওই বাড়িতে গিয়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের টাঙানো সাইনবোর্ড ভেঙে ফেলে এবং একটি ঘর দখল করে।
আবু তাহের আরও বলেন, ‘সাইদুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে শাওন আমাদের বিভিন্ন মাধ্যমে হুমকি দিচ্ছেন। ওই বাড়িতে গেলে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দিয়েছেন। তাতে আমরা আতঙ্কিত। ভয়ে ওই বাড়িতে যেতে পারছি না। দানসূত্রে পাওয়া মাদ্রাসার মতো একটি ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাড়ি দখল হয়ে যেতে বসেছে। বাড়িটি দখল হয়ে গেলে মাদ্রাসার অপূরণীয় ক্ষতি হবে। মাদ্রাসার এতিম ও দুস্থ শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’ তাই তিনি মাদ্রাসার বাড়ি রক্ষায় পুলিশ-প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।
বাড়ি দখলের অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাইদুল ইসলাম কটার ছেলে শাওন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই জমি আমাদের। আমাদের কাগজ আছে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আওয়ামী লীগের ক্ষমতা দেখিয়ে ১৫ বছর ধরে জমি দখলে রেখেছিল। আমরা ইতিমধ্যে এ নিয়ে বসেছিলাম। সেখানে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ কাগজ দেখাতে পারেনি। এরপরও তারা কেন সংবাদ সম্মেলন করল সেটা আমি বুঝলাম না।’
চট্টগ্রাম নগরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে মো. আলম নামে এক ব্যক্তি নিহতের মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) এম এ লতিফের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। তিনি চট্টগ্রাম-১১ আসনের (বন্দর-পতেঙ্গা) আওয়ামী লীগের এমপি ছিলেন। বুধবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কাজী শরীফুল ইসলাম পুলিশের আ
৭ মিনিট আগেদীর্ঘ ২৫ বছর পর ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করেছেন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। আজ বুধবার অনলাইন প্ল্যাটফর্মে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সম্মেলন কক্ষে ভোট গ্রহণের পুরো প্রক্রিয়াটি সরাসরি দেখানো হয়। বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের এই নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে
২৮ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে হত্যা মামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রিপন মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে পৌর শহরের পূর্ব বাজার এলাকার নির্মাণাধীন মডেল মসজিদের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৩ মিনিট আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন বলেছেন, ‘সংস্কারের কথা বলে দীর্ঘ সময় ক্ষমতা ধরে রাখা জনগণ হয়তো সন্দেহের চোখে দেখছে। দ্রুত উল্লেখযোগ্য সংস্কার করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া এ সরকারের প্রধান কাজ।’
৩৪ মিনিট আগে