মিজান মাহী, দুর্গাপুর (রাজশাহী)
এবার রমজানের শুরু থেকেই তরমুজের বাজার চড়া। তাই দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাওয়ায় তরমুজের ক্রেতা সংকটে পড়ছে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার ব্যবসায়ীরা।
এদিকে চড়া দামে তরমুজ বিক্রি না হওয়ায় পচে যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের অবিক্রীত তরমুজ। আজ সোমবার কেজি প্রতি ১০ টাকা দাম কমিয়েও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। রোজার শুরুতে উপজেলায় ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল তরমুজ। তবে আজ ৬৫–৭০ টাকা দরে তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে।
দুর্গাপুর সদর সিংগা বাজারের ফল ব্যবসায়ী মিলন হোসেন বলেন, ২০ মণ তরমুজ আমদানি করেছিলেন রোজার তিন দিন আগে। কিন্তু ১০ দিনেও তা বিক্রি করতে পারেননি। এখন অবিক্রীত তরমুজ পচার উপক্রম। আজ থেকে ১০ টাকা কমে ৭০ টাকা কেজি দরে হাঁকিয়ে ক্রেতা ভিড়ানো যাচ্ছে না। অতিরিক্ত দামে ক্রেতারা কেউ তরমুজ কিনতে চাচ্ছেন না।
ব্যবসায়ী মিলন বলেন, ‘এবার একেবারে বাড়তি দাম। তরমুজের দাম শুনেই ক্রেতারা চলে যাচ্ছেন। ৫০ টাকা কেজির নিচে দাম হলে ভালো হতো। তাহলে ক্রেতারাও কিনে খেত, আমাদেরও বিক্রি বাড়ত।’
আরেক ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখনকার ব্যবসায়ীরা নাটোর মোকাম থেকে পাইকারি দরে তরমুজ কিনি। কিন্তু এবার মোকাম থেকে বেশি দামে তরমুজ কিনতে হচ্ছে। সেখানে এক মণ তরমুজ ২ হাজার ৬০০ টাকা দরে কিনে আনতে হচ্ছে। তাই দামও বেশি চাওয়া হচ্ছে। দাম শুনেই ক্রেতারা চলে যাচ্ছেন। রোজার আগের দিন ১০ মণ তরমুজ নিয়ে আসলেও অর্ধেকেরও বেশি পড়ে আছে। কিছু তরমুজ পচেও গেছে। বাজারে তরমুজের বাড়তি দামে একেবারে ক্রেতা নেই এবার তরমুজের।’
এদিকে, রমজান মাসের আগ থেকেই দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে পাওয়া যাচ্ছে গ্রীষ্মের রসাল ফল তরমুজ। মৌসুমের শুরুতে এ ফল ক্রেতাদের আকর্ষণ করলেও দাম বেশ চড়া। প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হয় ৮০ টাকা দরে। গত কয়েক দিনের ব্যবধানে সেই তরমুজ এখন ১০ টাকা কমে পাওয়া গেলেও ক্রেতারা তা কিনতে নারাজ।
আজ সোমবার দুর্গাপুর সদর সিংগা বাজারের তরমুজ গোডাউনের আশপাশে ঘুরছিলেন দিনমজুর আবু কালাম। তিনি বলেন, ‘রোজার মধ্যে তরমুজ খাওয়ার স্বাদ থাকলেও কেনার সম্বল নেই বাপু। কারণ ৫ কেজি ওজনের একটি তরমুজের দাম চাওয়া হচ্ছে প্রায় ৪০০ টাকা। দিনে যা রোজগার করি, তা যদি তরমুজ কিনে খাই, তাহলে পেটের ভাত জোগাড় হবে কীভাবে।’ পরে কোনো দিন দাম কমলে কিনে খাবেন বলে জানান আবু কালাম।
তরমুজ কিনতে আসা পৌর সদর দেবীপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম বলেন, একটা বড় আকারের তরমুজ কিনতে গেলে ৪০০–৫০০ টাকা লাগবে। একজন নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে তরমুজ কেনা খুব কঠিন। তরমুজের দাম ৩০–৪০ টাকার মধ্যে বিক্রি হলে ভালো হয়।
এবার রমজানের শুরু থেকেই তরমুজের বাজার চড়া। তাই দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাওয়ায় তরমুজের ক্রেতা সংকটে পড়ছে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার ব্যবসায়ীরা।
এদিকে চড়া দামে তরমুজ বিক্রি না হওয়ায় পচে যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের অবিক্রীত তরমুজ। আজ সোমবার কেজি প্রতি ১০ টাকা দাম কমিয়েও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। রোজার শুরুতে উপজেলায় ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল তরমুজ। তবে আজ ৬৫–৭০ টাকা দরে তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে।
দুর্গাপুর সদর সিংগা বাজারের ফল ব্যবসায়ী মিলন হোসেন বলেন, ২০ মণ তরমুজ আমদানি করেছিলেন রোজার তিন দিন আগে। কিন্তু ১০ দিনেও তা বিক্রি করতে পারেননি। এখন অবিক্রীত তরমুজ পচার উপক্রম। আজ থেকে ১০ টাকা কমে ৭০ টাকা কেজি দরে হাঁকিয়ে ক্রেতা ভিড়ানো যাচ্ছে না। অতিরিক্ত দামে ক্রেতারা কেউ তরমুজ কিনতে চাচ্ছেন না।
ব্যবসায়ী মিলন বলেন, ‘এবার একেবারে বাড়তি দাম। তরমুজের দাম শুনেই ক্রেতারা চলে যাচ্ছেন। ৫০ টাকা কেজির নিচে দাম হলে ভালো হতো। তাহলে ক্রেতারাও কিনে খেত, আমাদেরও বিক্রি বাড়ত।’
আরেক ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখনকার ব্যবসায়ীরা নাটোর মোকাম থেকে পাইকারি দরে তরমুজ কিনি। কিন্তু এবার মোকাম থেকে বেশি দামে তরমুজ কিনতে হচ্ছে। সেখানে এক মণ তরমুজ ২ হাজার ৬০০ টাকা দরে কিনে আনতে হচ্ছে। তাই দামও বেশি চাওয়া হচ্ছে। দাম শুনেই ক্রেতারা চলে যাচ্ছেন। রোজার আগের দিন ১০ মণ তরমুজ নিয়ে আসলেও অর্ধেকেরও বেশি পড়ে আছে। কিছু তরমুজ পচেও গেছে। বাজারে তরমুজের বাড়তি দামে একেবারে ক্রেতা নেই এবার তরমুজের।’
এদিকে, রমজান মাসের আগ থেকেই দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে পাওয়া যাচ্ছে গ্রীষ্মের রসাল ফল তরমুজ। মৌসুমের শুরুতে এ ফল ক্রেতাদের আকর্ষণ করলেও দাম বেশ চড়া। প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হয় ৮০ টাকা দরে। গত কয়েক দিনের ব্যবধানে সেই তরমুজ এখন ১০ টাকা কমে পাওয়া গেলেও ক্রেতারা তা কিনতে নারাজ।
আজ সোমবার দুর্গাপুর সদর সিংগা বাজারের তরমুজ গোডাউনের আশপাশে ঘুরছিলেন দিনমজুর আবু কালাম। তিনি বলেন, ‘রোজার মধ্যে তরমুজ খাওয়ার স্বাদ থাকলেও কেনার সম্বল নেই বাপু। কারণ ৫ কেজি ওজনের একটি তরমুজের দাম চাওয়া হচ্ছে প্রায় ৪০০ টাকা। দিনে যা রোজগার করি, তা যদি তরমুজ কিনে খাই, তাহলে পেটের ভাত জোগাড় হবে কীভাবে।’ পরে কোনো দিন দাম কমলে কিনে খাবেন বলে জানান আবু কালাম।
তরমুজ কিনতে আসা পৌর সদর দেবীপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম বলেন, একটা বড় আকারের তরমুজ কিনতে গেলে ৪০০–৫০০ টাকা লাগবে। একজন নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে তরমুজ কেনা খুব কঠিন। তরমুজের দাম ৩০–৪০ টাকার মধ্যে বিক্রি হলে ভালো হয়।
রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকায় একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে ইডেন মহিলা কলেজের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে হাজারীবাগ ৭/এ রোডের ৯১/কে নম্বর বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়...
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া ছিনতাই মামলার আসামি শাহাদত হোসেন কলমকে (৩৪) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নওগাঁর নিয়ামতপুর থানার মহাদেবপুর গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়ার আদমদীঘি থানা-পুলিশ।
২ ঘণ্টা আগেনিজ বাসায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুল কাজী (৫৯)। তাঁর শরীরের ৭৪ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক...
২ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা বিভিন্ন হল এবং কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির নাম পরিবর্তনের দাবি উঠেছে ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরপরই। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গত বছরের ২ ডিসেম্বর নাম পরিবর্তনবিষয়ক কমিটি গঠন করে। কিন্তু প্রায় দেড় মাসেও কোনো অগ্রগতি...
২ ঘণ্টা আগে