পাবনা প্রতিনিধি
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে পাবনার সাঁথিয়া পৌরসভার সাবেক দুই মেয়র মিরাজুল ইসলাম ও মাহবুবুল আলম বাচ্চুসহ ১৯ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রাথমিক তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের প্রমাণ মেলায় আজ বুধবার দুর্নীতি দমন কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, পাবনায় মামলাটি করা হয়।
দুদক পাবনা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় মোট ৪৩ লাখ ৭ হাজার ৫৩৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার অভিযুক্ত মধ্যে ২ জন সাবেক মেয়র, ১১ জন সাবেক কাউন্সিলর, আর বাকি ৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী।
অভিযুক্তরা হলেন—সাবেক মেয়র মিরাজুল ইসলাম প্রামানিক (৫৮), সাবেক মেয়র মাহবুবুল আলম বাচ্চু (৪৮), সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর হোসেন খান (৫৪), বর্তমান নির্বাহী প্রকৌশলী শাহীনুজ্জামান (৫৩), হিসাবরক্ষক আব্দুল বারিক (৪৯), কার্য-সহকারী আবু ইছা শফিউল আলম (৪৭), প্রধান সহকারী নুরুজ্জামান (৪৩), এম. এল. এস. এস নুরুল ইসলাম (৪৬)।
কাউন্সিলরদের মধ্যে অভিযুক্তরা হলেন, ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর চাঁদ আলী (৫২), ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলাউদ্দীন (৩৩), একই ওয়ার্ডের দুই সাবেক কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম (৪৪) ও আব্দুল হাই (৬৫), ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আফছার আলী (৬৮), ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তোছাদ্দেক হোসেন নাসিম (৪৩), ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হামিদ ব্যাপারী (৬৬), একই ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আব্দুল লতিফ (৬২), ১, ২,৩ নম্বর ওয়ার্ড সংরক্ষিত কাউন্সিলর বুলবুলি খাতুন (৫৫), ৪, ৫,৬ নম্বর ওয়ার্ড সংরক্ষিত কাউন্সিলর হাসিনা খাতুন (৪৭) এবং ৭,৮, ৯ নম্বর ওয়ার্ড সংরক্ষিত কাউন্সিলর জীবন নাহার (৬০)।
মামলার বিবরণে জানা যায়, সাঁথিয়া পৌরসভার অনুকূলে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ডেঙ্গু মশক নিধন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও প্রচার, করোনা মহামারি মোকাবিলার লক্ষ্যে ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে বরাদ্দকৃত ১৫ লাখ ৯০ হাজার ৪০০ টাকা, ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে বরাদ্দকৃত ১১ লাখ ৩ হাজার ৮৬৭ টাকা এবং ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে বরাদ্দকৃত ১১ লাখ ২৫ হাজার ১৫০ টাকা অভিযুক্তরা পরস্পর যোগসাজশে ভুয়া বিল-ভাউচার ও কোটেশন তৈরি করে আত্মসাৎ করেছেন।
এছাড়াও অভিযুক্তরা পরস্পর যোগসাজশের মাধ্যমে সাঁথিয়া পৌরসভার কোনো জিপ গাড়ি না থাকা সত্ত্বেও ব্যক্তিগত গাড়িতে জ্বালানি ব্যয়ের জন্য বিল তুলে মোট ২ লাখ ১৫ হাজার ৯৬৬ টাকা এবং সাঁথিয়া পৌরসভার ড্রেন পরিষ্কারের নামে ভুয়া বিল ভাউচার প্রস্তুত করে ২ লাখ ৭২ হাজার ১৫০ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
সব মিলিয়ে তাঁরা ৪৩ লাখ ৭ হাজার ৫৩৩ টাকা পরস্পর যোগসাজশে ভুয়া বিল-ভাউচার ও কোটেশন সৃজন করে বিল তুলে আত্মসাৎ করেছেন। এ ঘটনায় তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
দুদক পাবনা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মনোয়ার হোসেন বলেন, তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় মামলা করা হয়েছে। পরবর্তীতে দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে পাবনার সাঁথিয়া পৌরসভার সাবেক দুই মেয়র মিরাজুল ইসলাম ও মাহবুবুল আলম বাচ্চুসহ ১৯ কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। প্রাথমিক তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের প্রমাণ মেলায় আজ বুধবার দুর্নীতি দমন কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, পাবনায় মামলাটি করা হয়।
দুদক পাবনা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় মোট ৪৩ লাখ ৭ হাজার ৫৩৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে।
মামলার অভিযুক্ত মধ্যে ২ জন সাবেক মেয়র, ১১ জন সাবেক কাউন্সিলর, আর বাকি ৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী।
অভিযুক্তরা হলেন—সাবেক মেয়র মিরাজুল ইসলাম প্রামানিক (৫৮), সাবেক মেয়র মাহবুবুল আলম বাচ্চু (৪৮), সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী জাহাঙ্গীর হোসেন খান (৫৪), বর্তমান নির্বাহী প্রকৌশলী শাহীনুজ্জামান (৫৩), হিসাবরক্ষক আব্দুল বারিক (৪৯), কার্য-সহকারী আবু ইছা শফিউল আলম (৪৭), প্রধান সহকারী নুরুজ্জামান (৪৩), এম. এল. এস. এস নুরুল ইসলাম (৪৬)।
কাউন্সিলরদের মধ্যে অভিযুক্তরা হলেন, ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর চাঁদ আলী (৫২), ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলাউদ্দীন (৩৩), একই ওয়ার্ডের দুই সাবেক কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম (৪৪) ও আব্দুল হাই (৬৫), ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আফছার আলী (৬৮), ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তোছাদ্দেক হোসেন নাসিম (৪৩), ৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হামিদ ব্যাপারী (৬৬), একই ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর আব্দুল লতিফ (৬২), ১, ২,৩ নম্বর ওয়ার্ড সংরক্ষিত কাউন্সিলর বুলবুলি খাতুন (৫৫), ৪, ৫,৬ নম্বর ওয়ার্ড সংরক্ষিত কাউন্সিলর হাসিনা খাতুন (৪৭) এবং ৭,৮, ৯ নম্বর ওয়ার্ড সংরক্ষিত কাউন্সিলর জীবন নাহার (৬০)।
মামলার বিবরণে জানা যায়, সাঁথিয়া পৌরসভার অনুকূলে স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ডেঙ্গু মশক নিধন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও প্রচার, করোনা মহামারি মোকাবিলার লক্ষ্যে ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে বরাদ্দকৃত ১৫ লাখ ৯০ হাজার ৪০০ টাকা, ২০২০-২০২১ অর্থ বছরে বরাদ্দকৃত ১১ লাখ ৩ হাজার ৮৬৭ টাকা এবং ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে বরাদ্দকৃত ১১ লাখ ২৫ হাজার ১৫০ টাকা অভিযুক্তরা পরস্পর যোগসাজশে ভুয়া বিল-ভাউচার ও কোটেশন তৈরি করে আত্মসাৎ করেছেন।
এছাড়াও অভিযুক্তরা পরস্পর যোগসাজশের মাধ্যমে সাঁথিয়া পৌরসভার কোনো জিপ গাড়ি না থাকা সত্ত্বেও ব্যক্তিগত গাড়িতে জ্বালানি ব্যয়ের জন্য বিল তুলে মোট ২ লাখ ১৫ হাজার ৯৬৬ টাকা এবং সাঁথিয়া পৌরসভার ড্রেন পরিষ্কারের নামে ভুয়া বিল ভাউচার প্রস্তুত করে ২ লাখ ৭২ হাজার ১৫০ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
সব মিলিয়ে তাঁরা ৪৩ লাখ ৭ হাজার ৫৩৩ টাকা পরস্পর যোগসাজশে ভুয়া বিল-ভাউচার ও কোটেশন সৃজন করে বিল তুলে আত্মসাৎ করেছেন। এ ঘটনায় তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
দুদক পাবনা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মনোয়ার হোসেন বলেন, তাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় মামলা করা হয়েছে। পরবর্তীতে দুদকের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
৩ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে