প্রতিনিধি
রাজশাহী: গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের আট জেলায় ৬৮২ জন কোভিড রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৩৯ জনই শনাক্ত হয়েছেন রাজশাহীতে। অপরদিকে রামেক হাসপাতালে বৃহস্পতিবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত করোনা ওয়ার্ডে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে রাজশাহীর আটজন।
রাজশাহীর করোনা পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে বিভাগীয় কমিশনার ড. হুমায়ূন কবির বলেন, ‘আপনি যা ভাবছেন, রাজশাহীর অবস্থা তার চেয়ে খারাপ। আপনি যদি আক্রান্ত থাকেন, তাহলে ৩০০ জনকে আক্রান্ত করবেন। সেই ৩০০ জন ৯০ হাজার মানুষকে আক্রান্ত করতে পারে। ভাবতে গেলে, পরিস্থিতি সত্যি ভয়াবহ। তাই সাবধানতা অবলম্বনের বিকল্প নেই।’
গত বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে মানুষকে সচেতন করতে এ কথা বলছিলেন তিনি। এরপর সে রাতেই রাজশাহী শহরে সাত দিনের লকডাউন দেওয়া হয়।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় রোগী শনাক্ত হয়েছেন ৬৮ জন। এর বাইরে নওগাঁয় ৬৪ জন, নাটোরে ৮২ জন, জয়পুরহাটে ৭২ জন, বগুড়ায় ২৩ জন, সিরাজগঞ্জে ১৯ জন এবং পাবনায় ১৫ জন শনাক্ত হয়েছেন।
বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চেয়েও রাজশাহীর অবস্থা ভীতিকর। এ মাসের শুরুর দিকেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মৃত্যুর তালিকায় বেশি নাম থাকত চাঁপাইনবাবগঞ্জের রোগীর। কিন্তু গেল কয়েক দিনে সে চিত্র একেবারেই বদলেছে। এখন সবচেয়ে বেশি রোগী মারা যাচ্ছেন রাজশাহীরই। প্রতিদিন ভর্তি তালিকাতেও রাজশাহীর রোগী বেশি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪৩ জন। এর মধ্যে রাজশাহীতেই ১১ জন। আর ঢাকায় ৮ জন, চট্টগ্রাম ১০, খুলনা ৭, বরিশাল ২, রংপুর ৪ এবং ময়মনসিংহে মারা গেছেন একজন। আর একই সময় রাজশাহী বিভাগে কোভিড আক্রান্ত শনাক্ত ৬৮২ জনের মধ্যে ৩৩৯ জন রাজশাহীর। যেখানে সারা দেশে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৪৫৪ জন।
এর আগে বুধবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত এই হাসপাতালে ১২ জনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে সাতজনের করোনা পজিটিভ ছিল। অন্য পাঁচজন মারা গেছেন উপসর্গ নিয়ে। করোনা পজিটিভ মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই ছিল রাজশাহী। আর দুজনের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
হাসপাতালের ভর্তির চিত্র দেখলে দেখা যায় রাজশাহীর রোগীই বেশি। আজ শুক্রবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ১৪২ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১১০ জন, নাটোরের ১৫ জন, নওগাঁর ২৪ জন, পাবনার তিনজন ও কুষ্টিয়ার তিনজন করে রোগী ভর্তি ছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহী থেকে ২২ জন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ১১ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। সংক্রমণ শনাক্ত বেশি হয়েছে রাজশাহীতে।
জনস্বাস্থ্যবিদ ডা. চিন্ময় কান্তি বলেন, বিষয়টা উদ্বেগের, শুধু মৃত্যুই নয়, রাজশাহীতে আক্রান্তের হারও অনেক বেশি। র্যাপিড অ্যান্টিজেন, আর-টিপিসিআর, জিন এক্সপার্ট মিলে রাজশাহীতে আক্রান্তের হার ২০ শতাংশ। কিন্তু শুধু আর-টিপিসিআর হিসেবে আক্রান্তের হার ৪০ শতাংশ এবং জিন এক্সপার্ট ৫৭ শতাংশ। মহামারির প্রবণতাকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে এ চিত্র বেশ খারাপ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, রাজশাহী জেলায় এখন মোট সংক্রমণের ৭৭ শতাংশই নগরীর। এ প্রসঙ্গে জনস্বাস্থ্যবিদ চিন্ময় কান্তি বলেন, যেসব এলাকায় ভিড় বেশি, সে এলাকায় করোনার সংক্রমণের হারও বেশি। এ চিত্র প্রমাণ করে যে, রাজশাহী সিটি করপোরেশন এলাকায় সামাজিক সংক্রমণ বেড়ে চলছে। স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের মতে হিসাব করলে দেখা যাবে, প্রকৃত চিত্র আরও বেশি খারাপ।
এদিকে রাজশাহী শহরে যখন করোনার পরিসংখ্যান উদ্বেগ ছড়াচ্ছিল তখনো নগরীতে স্বাস্থ্যবিধি মানার খুব একটা গরজ দেখা যায়নি সাধারণ মানুষের। সড়ক, শপিংমল কিংবা খাবার হোটেল- সবখানেই উপেক্ষিত হয়েছে স্বাস্থ্যবিধি। আমের হাটে তো সামাজিক দূরত্বের কিছুই নেই।
অথচ চাঁপাইনবাবগঞ্জে পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হওয়ায় মানুষের সতর্কতা ভালো ছিল বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম। সম্প্রতি এ অঞ্চল সফর শেষে তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেছিলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিধিনিষেধ মানার ক্ষেত্রে আন্তরিকতা দেখা গেছে।’ তবে রাজশাহীতে এই প্রবণতা খানিকটা কম দেখেছেন বলেও জানিয়েছিলেন ডা. নাজমুল ইসলাম।
বাধ্য হয়ে আজ বিকেল ৫টা থেকে আগামী ১৭ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত শহরে শুরু হয়েছে কঠোর লকডাউন। রাজশাহী সিভিল সার্জন ডা. কাইয়ুম তালুকদার বলেন, করোনার প্রকোপ দেখে মনে হচ্ছে সামাজিক সংক্রমণ হচ্ছে। তিনি বলেন, সীমান্ত এলাকায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ভারতীয় ডেলটা ভ্যারিয়েন্টের ৮০ ভাগ উপস্থিতি পাওয়া গেছে। সে হিসাবে ধারণা করা যায়, রাজশাহীতেও ডেলটার উপস্থিতি রয়েছে। এখন লকডাউন দেওয়ায় সুফল আসতে পারে বলে আশা করছেন তিনি।
রাজশাহী: গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের আট জেলায় ৬৮২ জন কোভিড রোগী শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৩৯ জনই শনাক্ত হয়েছেন রাজশাহীতে। অপরদিকে রামেক হাসপাতালে বৃহস্পতিবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত করোনা ওয়ার্ডে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে রাজশাহীর আটজন।
রাজশাহীর করোনা পরিস্থিতি বর্ণনা করতে গিয়ে বিভাগীয় কমিশনার ড. হুমায়ূন কবির বলেন, ‘আপনি যা ভাবছেন, রাজশাহীর অবস্থা তার চেয়ে খারাপ। আপনি যদি আক্রান্ত থাকেন, তাহলে ৩০০ জনকে আক্রান্ত করবেন। সেই ৩০০ জন ৯০ হাজার মানুষকে আক্রান্ত করতে পারে। ভাবতে গেলে, পরিস্থিতি সত্যি ভয়াবহ। তাই সাবধানতা অবলম্বনের বিকল্প নেই।’
গত বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে মানুষকে সচেতন করতে এ কথা বলছিলেন তিনি। এরপর সে রাতেই রাজশাহী শহরে সাত দিনের লকডাউন দেওয়া হয়।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় রোগী শনাক্ত হয়েছেন ৬৮ জন। এর বাইরে নওগাঁয় ৬৪ জন, নাটোরে ৮২ জন, জয়পুরহাটে ৭২ জন, বগুড়ায় ২৩ জন, সিরাজগঞ্জে ১৯ জন এবং পাবনায় ১৫ জন শনাক্ত হয়েছেন।
বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চেয়েও রাজশাহীর অবস্থা ভীতিকর। এ মাসের শুরুর দিকেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মৃত্যুর তালিকায় বেশি নাম থাকত চাঁপাইনবাবগঞ্জের রোগীর। কিন্তু গেল কয়েক দিনে সে চিত্র একেবারেই বদলেছে। এখন সবচেয়ে বেশি রোগী মারা যাচ্ছেন রাজশাহীরই। প্রতিদিন ভর্তি তালিকাতেও রাজশাহীর রোগী বেশি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪৩ জন। এর মধ্যে রাজশাহীতেই ১১ জন। আর ঢাকায় ৮ জন, চট্টগ্রাম ১০, খুলনা ৭, বরিশাল ২, রংপুর ৪ এবং ময়মনসিংহে মারা গেছেন একজন। আর একই সময় রাজশাহী বিভাগে কোভিড আক্রান্ত শনাক্ত ৬৮২ জনের মধ্যে ৩৩৯ জন রাজশাহীর। যেখানে সারা দেশে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৪৫৪ জন।
এর আগে বুধবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত এই হাসপাতালে ১২ জনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে সাতজনের করোনা পজিটিভ ছিল। অন্য পাঁচজন মারা গেছেন উপসর্গ নিয়ে। করোনা পজিটিভ মারা যাওয়া সাতজনের মধ্যে পাঁচজনের বাড়িই ছিল রাজশাহী। আর দুজনের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
হাসপাতালের ভর্তির চিত্র দেখলে দেখা যায় রাজশাহীর রোগীই বেশি। আজ শুক্রবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ১৪২ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১১০ জন, নাটোরের ১৫ জন, নওগাঁর ২৪ জন, পাবনার তিনজন ও কুষ্টিয়ার তিনজন করে রোগী ভর্তি ছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহী থেকে ২২ জন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ১১ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। সংক্রমণ শনাক্ত বেশি হয়েছে রাজশাহীতে।
জনস্বাস্থ্যবিদ ডা. চিন্ময় কান্তি বলেন, বিষয়টা উদ্বেগের, শুধু মৃত্যুই নয়, রাজশাহীতে আক্রান্তের হারও অনেক বেশি। র্যাপিড অ্যান্টিজেন, আর-টিপিসিআর, জিন এক্সপার্ট মিলে রাজশাহীতে আক্রান্তের হার ২০ শতাংশ। কিন্তু শুধু আর-টিপিসিআর হিসেবে আক্রান্তের হার ৪০ শতাংশ এবং জিন এক্সপার্ট ৫৭ শতাংশ। মহামারির প্রবণতাকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে এ চিত্র বেশ খারাপ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের হিসাব অনুযায়ী, রাজশাহী জেলায় এখন মোট সংক্রমণের ৭৭ শতাংশই নগরীর। এ প্রসঙ্গে জনস্বাস্থ্যবিদ চিন্ময় কান্তি বলেন, যেসব এলাকায় ভিড় বেশি, সে এলাকায় করোনার সংক্রমণের হারও বেশি। এ চিত্র প্রমাণ করে যে, রাজশাহী সিটি করপোরেশন এলাকায় সামাজিক সংক্রমণ বেড়ে চলছে। স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের মতে হিসাব করলে দেখা যাবে, প্রকৃত চিত্র আরও বেশি খারাপ।
এদিকে রাজশাহী শহরে যখন করোনার পরিসংখ্যান উদ্বেগ ছড়াচ্ছিল তখনো নগরীতে স্বাস্থ্যবিধি মানার খুব একটা গরজ দেখা যায়নি সাধারণ মানুষের। সড়ক, শপিংমল কিংবা খাবার হোটেল- সবখানেই উপেক্ষিত হয়েছে স্বাস্থ্যবিধি। আমের হাটে তো সামাজিক দূরত্বের কিছুই নেই।
অথচ চাঁপাইনবাবগঞ্জে পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হওয়ায় মানুষের সতর্কতা ভালো ছিল বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম। সম্প্রতি এ অঞ্চল সফর শেষে তিনি সংবাদমাধ্যমে বলেছিলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিধিনিষেধ মানার ক্ষেত্রে আন্তরিকতা দেখা গেছে।’ তবে রাজশাহীতে এই প্রবণতা খানিকটা কম দেখেছেন বলেও জানিয়েছিলেন ডা. নাজমুল ইসলাম।
বাধ্য হয়ে আজ বিকেল ৫টা থেকে আগামী ১৭ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত শহরে শুরু হয়েছে কঠোর লকডাউন। রাজশাহী সিভিল সার্জন ডা. কাইয়ুম তালুকদার বলেন, করোনার প্রকোপ দেখে মনে হচ্ছে সামাজিক সংক্রমণ হচ্ছে। তিনি বলেন, সীমান্ত এলাকায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ভারতীয় ডেলটা ভ্যারিয়েন্টের ৮০ ভাগ উপস্থিতি পাওয়া গেছে। সে হিসাবে ধারণা করা যায়, রাজশাহীতেও ডেলটার উপস্থিতি রয়েছে। এখন লকডাউন দেওয়ায় সুফল আসতে পারে বলে আশা করছেন তিনি।
সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) চট্টগ্রাম আদালতে বিক্ষোভ হয়। সেই বিক্ষোভে আদালতের মুন্সি সমিতি (অ্যাডভোকেটস ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশন) সহায়তা করেছে এমন দাবি তুলে কার্যালয় ভাঙচুর
১২ মিনিট আগেশেরপুরের মুর্শিদপুর দরবার শরীফে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আহত হাফেজ উদ্দিন (৩৯) নামে একজন মারা গেছেন। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যার বিচারের দাবিতে এবং সারাদেশে সাম্প্রদায়িক উস্কানি-উন্মাদনা-হামলা রুখে দাঁড়ানোর আহবান জানিয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)। আজ বুধবার বিকেলে বাসদ সিলেট জেলা শাখার উদ্যোগে নগরের আম্বরখানার দলীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত করে ফেরার পথে সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের গাড়িবহরের একটি গাড়িকে ধাক্কা দিয়েছে একটি ট্রাক। ওই বহরে থাকা চট্টগ্রামের আরেক সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি অভিযোগ করেছেন, এটি পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা।
৩ ঘণ্টা আগে