শাহীন রহমান, পাবনা
পাবনা ঈশ্বরদীর রূপপুর তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর করবে রাশিয়া। দেশের মানুষকে সরবরাহ করার জন্য দুটি ইউনিটে উৎপাদন হবে বিদ্যুৎ।
এই বিদ্যুৎকেন্দ্রকে ঘিরে পরিবর্তন এসেছে স্থানীয়দের জীবন মানেও। এমনই একজন রূপপুর মোড়ে ছোট চা-পানের দোকানি আব্দুল আজিজ (৪৫)। সংসার স্ত্রী, দুই ছেলে এক মেয়েকে নিয়ে তার সংসার।
দশ বছর আগে পাকশী ফেরিঘাটে দোকান নিয়ে বসতেন প্রতিদিন আয় ছিল ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। আর এখন তার প্রতিদিনের আয় ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা।
তিনি জানান, রূপপুর প্রকল্প বদলে দিয়েছে তাঁর উপার্জনের চিত্র।
আব্দুল আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয় যেমন বেড়েছে তেমনি বেড়েছে সংসারের খরচ। তাই বেশি আয় করলে বর্তমান নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধিতে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়। তবে এই এলাকায় অন্য এলাকার থেকে ব্যবসা ভালো।’
আব্দুল আজিজের মতো রূপপুর ও আশপাশের এলাকার অনেকেরই ভাগ্য বদলে দিয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প। রূপপুর প্রকল্প ঘিরে বদলে গেছে এলাকার বিভিন্ন পেশার মানুষের আর্থ সামাজিক চিত্র। বিদেশিদের বাসস্থান ‘গ্রিন সিটি’ ঘিরে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যেখানকার নামই হয়ে গেছে রুশ পল্লি হিসেবে। বিদেশিদের আনাগোনায় কর্মচঞ্চল রূপপুর, জয়নগর।
গ্রিন সিটি এলাকায় সবজি বিক্রেতা সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে এখানে দিনে সবজি বিক্রি করে সংসারে টানাটানি ছিল। রুশ পল্লি হওয়ার পর বিদেশিদের সঙ্গে বেচাকেনা করে বেশ লাভ হচ্ছে। দিন গেলে এক থেকে দেড় হাজার টাকা আয় হচ্ছে। আগের চেয়ে অনেক ভালো আছি।’
স্থানীয় ওয়াও ফ্যাশনের ব্যবস্থাপক তামিম হোসেন বলেন, ‘রুশ পল্লিতে অনেক রকম ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। বিদেশিদের আনাগোনায় খুব ভালো ব্যবসা হচ্ছে। আর্থিকভাবে অনেক মানুষ লাভবান হচ্ছে। আর এসবই সম্ভব হয়েছে রূপপুর প্রকল্পের কারণে।’
স্থানীয় বাসিন্দা, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘রূপপুর প্রকল্পের কারণে অভূতপূর্ব আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটেছে। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটেছে। কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন কৃষকেরা। প্রকল্পে কাজ করছে হাজার হাজার শ্রমিক। রূপপুরের নাম এখন বিশ্ব দরবারে পরিচিত নাম। রূপপুর প্রকল্প ঘিরে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখছে মানুষ।’
পাবনা ঈশ্বরদীর রূপপুর তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রে আজ বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর করবে রাশিয়া। দেশের মানুষকে সরবরাহ করার জন্য দুটি ইউনিটে উৎপাদন হবে বিদ্যুৎ।
এই বিদ্যুৎকেন্দ্রকে ঘিরে পরিবর্তন এসেছে স্থানীয়দের জীবন মানেও। এমনই একজন রূপপুর মোড়ে ছোট চা-পানের দোকানি আব্দুল আজিজ (৪৫)। সংসার স্ত্রী, দুই ছেলে এক মেয়েকে নিয়ে তার সংসার।
দশ বছর আগে পাকশী ফেরিঘাটে দোকান নিয়ে বসতেন প্রতিদিন আয় ছিল ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। আর এখন তার প্রতিদিনের আয় ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা।
তিনি জানান, রূপপুর প্রকল্প বদলে দিয়েছে তাঁর উপার্জনের চিত্র।
আব্দুল আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আয় যেমন বেড়েছে তেমনি বেড়েছে সংসারের খরচ। তাই বেশি আয় করলে বর্তমান নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধিতে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়। তবে এই এলাকায় অন্য এলাকার থেকে ব্যবসা ভালো।’
আব্দুল আজিজের মতো রূপপুর ও আশপাশের এলাকার অনেকেরই ভাগ্য বদলে দিয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প। রূপপুর প্রকল্প ঘিরে বদলে গেছে এলাকার বিভিন্ন পেশার মানুষের আর্থ সামাজিক চিত্র। বিদেশিদের বাসস্থান ‘গ্রিন সিটি’ ঘিরে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যেখানকার নামই হয়ে গেছে রুশ পল্লি হিসেবে। বিদেশিদের আনাগোনায় কর্মচঞ্চল রূপপুর, জয়নগর।
গ্রিন সিটি এলাকায় সবজি বিক্রেতা সাইদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগে এখানে দিনে সবজি বিক্রি করে সংসারে টানাটানি ছিল। রুশ পল্লি হওয়ার পর বিদেশিদের সঙ্গে বেচাকেনা করে বেশ লাভ হচ্ছে। দিন গেলে এক থেকে দেড় হাজার টাকা আয় হচ্ছে। আগের চেয়ে অনেক ভালো আছি।’
স্থানীয় ওয়াও ফ্যাশনের ব্যবস্থাপক তামিম হোসেন বলেন, ‘রুশ পল্লিতে অনেক রকম ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। বিদেশিদের আনাগোনায় খুব ভালো ব্যবসা হচ্ছে। আর্থিকভাবে অনেক মানুষ লাভবান হচ্ছে। আর এসবই সম্ভব হয়েছে রূপপুর প্রকল্পের কারণে।’
স্থানীয় বাসিন্দা, অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘রূপপুর প্রকল্পের কারণে অভূতপূর্ব আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটেছে। ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটেছে। কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন কৃষকেরা। প্রকল্পে কাজ করছে হাজার হাজার শ্রমিক। রূপপুরের নাম এখন বিশ্ব দরবারে পরিচিত নাম। রূপপুর প্রকল্প ঘিরে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখছে মানুষ।’
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৭ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৭ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৮ ঘণ্টা আগে