প্রতিনিধি, চারঘাট (রাজশাহী)
ছয় ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। এরই মধ্যে গ্রীষ্ম ও বর্ষা ঋতু বিদায় নিয়েছে। একই সঙ্গে শেষ হয়েছে আমের মৌসুমও। আর শেষ মুহূর্তে বেশি দামে আম বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। তবে সাধারণ ক্রেতার হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে রাজশাহীর চারঘাটের আম।
গত ১৫ মে থেকে আম পাড়ার সময় নির্ধারণ করা হলেও বাজারে পর্যাপ্ত আম আসতে থাকে জুন মাসের শুরুর দিকে। মৌসুমের শুরুর দিকে করোনাকালীন সময়ে লকডাউনসহ নানা সমস্যার কারণে আমের ন্যায্য দাম না পেলেও এখন মৌসুমের শেষের দিকে এসে আমের বাজারদর যেন আকাশছোঁয়া। ভালো জাতের আম বলতে আম চাষি, ব্যবসায়ী ও ভোক্তারা বোঝেন হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত, গোপালভোগ, ল্যাংড়া এবং আম্রপালিকে। কিন্তু এরই মধ্যে চারঘাটের বাজারে এসব আম হারিয়ে গেছে।
রাজশাহীর বাজারে এখন মিলছে আশ্বিনা ও বারি-৪ জাতের আম। তবে ফ্রুট ব্যাগিং আশ্বিনা আমের চাহিদা বেশি। কয়েক দিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে আমের জোগান। তাই শেষ মুহূর্তে হু-হু করে বাড়ছে আশ্বিনা আমের দাম।
চারঘাটের পাইকারি বাজারে প্রতি মণ আম বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা দরে। অপরদিকে খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে।
চারঘাট বাজারের আম ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান, শেষ সময়ের দিকে আমের ভেতরে পোকা হয়ে যায়। বিশেষ করে আশ্বিনা আমের এই সমস্যা। সে জন্য ফ্রুট ব্যাগিং করা আমের চাহিদা বেশি। এসব আমের দামও বেশি। করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় দীর্ঘ লকডাউনের কারণে এবার কাঙ্ক্ষিত দাম পাননি আম চাষিরা। ফলে অনেকেই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। বাগানে আর খুব বেশি আম নেই। সব আমই মোটামুটি নেমে গেছে। যেসব চাষি আশ্বিনা আমের চাষ করেছেন এখন দাম বাড়ায় পুরোপুরি না হলেও ক্ষতি কিছুটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন তাঁরা। শেষ মুহূর্তে এখন আশ্বিনাই ভরসা হয়ে উঠেছে চারঘাটের বাজারে।
চারঘাটের রায়পুর এলাকার আম চাষি ছদর উদ্দীন বলেন, করোনা আর লকডাউনের মধ্যে পড়ে এবারের মৌসুমে আমে অনেক টাকা লোকসান হয়েছে। এখন আশ্বিনা আম শেষের দিকে। একটু দাম বাড়ায় পুরোপুরি না হলেও ক্ষতি কিছুটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি।
জানতে চাইলে চারঘাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মদ বলেন, বাগানে এখন শুধু কিছু আশ্বিনা আম আছে। সেই আমও খুব বেশি দিন থাকবে না। করোনার প্রভাবে এবার আমের বাজার খারাপই ছিল। এখন দামটা একটু বেশি। যেসব বাগানমালিকের অন্য আমের সঙ্গে আশ্বিনাও ছিল, তাদের ক্ষতি কিছুটা কাটতে পারে বলে ধারণা করছেন এই কর্মকর্তা।
ছয় ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। এরই মধ্যে গ্রীষ্ম ও বর্ষা ঋতু বিদায় নিয়েছে। একই সঙ্গে শেষ হয়েছে আমের মৌসুমও। আর শেষ মুহূর্তে বেশি দামে আম বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। তবে সাধারণ ক্রেতার হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে রাজশাহীর চারঘাটের আম।
গত ১৫ মে থেকে আম পাড়ার সময় নির্ধারণ করা হলেও বাজারে পর্যাপ্ত আম আসতে থাকে জুন মাসের শুরুর দিকে। মৌসুমের শুরুর দিকে করোনাকালীন সময়ে লকডাউনসহ নানা সমস্যার কারণে আমের ন্যায্য দাম না পেলেও এখন মৌসুমের শেষের দিকে এসে আমের বাজারদর যেন আকাশছোঁয়া। ভালো জাতের আম বলতে আম চাষি, ব্যবসায়ী ও ভোক্তারা বোঝেন হিমসাগর বা ক্ষীরসাপাত, গোপালভোগ, ল্যাংড়া এবং আম্রপালিকে। কিন্তু এরই মধ্যে চারঘাটের বাজারে এসব আম হারিয়ে গেছে।
রাজশাহীর বাজারে এখন মিলছে আশ্বিনা ও বারি-৪ জাতের আম। তবে ফ্রুট ব্যাগিং আশ্বিনা আমের চাহিদা বেশি। কয়েক দিনের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে আমের জোগান। তাই শেষ মুহূর্তে হু-হু করে বাড়ছে আশ্বিনা আমের দাম।
চারঘাটের পাইকারি বাজারে প্রতি মণ আম বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ৮০০ টাকা দরে। অপরদিকে খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে।
চারঘাট বাজারের আম ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান, শেষ সময়ের দিকে আমের ভেতরে পোকা হয়ে যায়। বিশেষ করে আশ্বিনা আমের এই সমস্যা। সে জন্য ফ্রুট ব্যাগিং করা আমের চাহিদা বেশি। এসব আমের দামও বেশি। করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় দীর্ঘ লকডাউনের কারণে এবার কাঙ্ক্ষিত দাম পাননি আম চাষিরা। ফলে অনেকেই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। বাগানে আর খুব বেশি আম নেই। সব আমই মোটামুটি নেমে গেছে। যেসব চাষি আশ্বিনা আমের চাষ করেছেন এখন দাম বাড়ায় পুরোপুরি না হলেও ক্ষতি কিছুটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন তাঁরা। শেষ মুহূর্তে এখন আশ্বিনাই ভরসা হয়ে উঠেছে চারঘাটের বাজারে।
চারঘাটের রায়পুর এলাকার আম চাষি ছদর উদ্দীন বলেন, করোনা আর লকডাউনের মধ্যে পড়ে এবারের মৌসুমে আমে অনেক টাকা লোকসান হয়েছে। এখন আশ্বিনা আম শেষের দিকে। একটু দাম বাড়ায় পুরোপুরি না হলেও ক্ষতি কিছুটা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি।
জানতে চাইলে চারঘাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মদ বলেন, বাগানে এখন শুধু কিছু আশ্বিনা আম আছে। সেই আমও খুব বেশি দিন থাকবে না। করোনার প্রভাবে এবার আমের বাজার খারাপই ছিল। এখন দামটা একটু বেশি। যেসব বাগানমালিকের অন্য আমের সঙ্গে আশ্বিনাও ছিল, তাদের ক্ষতি কিছুটা কাটতে পারে বলে ধারণা করছেন এই কর্মকর্তা।
আয়শা আক্তার আঁখি এ পর্যন্ত তিনি ৫ শতাধিক গয়না তৈরি করেছেন। এসবের মধ্যে রয়েছে কানের দুল, গলার সেট, মালা, চুড়িসহ নানা ধরনের গয়না। মাটির গয়নায় নান্দনিক ডিজাইন ও কারুকাজ যুক্ত করে সেগুলি তৈরি করেন তিনি। শুরুতে তেমন সাড়া না পেলেও এখন তাঁর তৈরি গয়নাগুলো অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে এবং ক্রেতারা নতুন অর্ডার...
১ মিনিট আগেগতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শ্বাসনালিসহ হান্নানের শরীরে ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছ
২৫ মিনিট আগেঅভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
৭ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
৭ ঘণ্টা আগে