ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
সীমান্তবর্তী জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে কোনো ঘোষণা ছাড়াই গত এক সপ্তাহ থেকে হঠাৎ করে জ্বালানি তেল পেট্রলের সংকট দেখা দিয়েছে। খুচরা দোকানেও মিলছে না পেট্রল সরবরাহ। এতে গ্রাহকেরা পড়েছেন বিপাকে। কবে নাগাদ এই সমস্যার সমাধান হবে, তাও বলতে পারছেন না সংশ্লিষ্ট কেউ। পাম্প কর্তৃপক্ষ ও খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, ডিপো থেকে সরবরাহ বন্ধ থাকায় এই সংকটের সৃষ্টি হয়েছে।
আজ শুক্রবার জেলা শহরের কয়েকটি ফিলিং স্টেশনে দেখা যায়, পাম্পগুলোতে পলিথিন দিয়ে মুড়িয়ে তেল বিক্রি বন্ধ রাখা হয়েছে। পেট্রল না পেয়ে অনেক গ্রাহক ফিরে যাচ্ছেন। আবার অনেকে বেশি দরে অকটেন কিনতে বাধ্য হচ্ছেন। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন পেট্রলচালিত মোটরসাইকেল, জেনারেটর, কার-মাইক্রোবাস ব্যবহারকারীরা।
ঠাকুরগাঁও পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এনামুল হক বলেন, ‘জেলায় ফিলিং স্টেশনের সংখ্যা ৩৬। এই স্টেশনগুলোতে দৈনিক পেট্রল, অকটেন ও ডিজেলের চাহিদা রয়েছে প্রায় ৯০ হাজার লিটার। এর মধ্যে পেট্রল ২৩ হাজার লিটার, অকটেন সাড়ে ১৬ হাজার লিটার এবং ডিজেলের চাহিদা ৫০ হাজার লিটার। এখন জেলায় প্রায় ১৪ হাজার লিটার পেট্রল কম সরবরাহ করা হচ্ছে। ডিপো থেকে পেট্রল পাওয়া যাচ্ছে না। তবে কী কারণে এই সংকট, সেটিও স্পষ্ট জানা নেই, যার কারণে এই সংকট তৈরি হয়েছে।’
মেসার্স সুপ্রিয় ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার কবিরুল বলেন, ‘জ্বালানি তেলের সংকট থাকায় এবার ঈদে ব্যবসা ভালো হয়নি। ডিপো থেকে সরবরাহ বন্ধ থাকায় আমরা বিপাকে পড়েছি।’
বাঁধন কাঁকন ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার রশিদুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদের আগে পেট্রল শেষ হয়ে গেছে। এতে অকটেনের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়েছে এবং দ্রুত শেষ হয়ে গেছে। এখন অকটেন সরবরাহও বন্ধ রেখেছি।’
পেট্রল নিতে আসা খায়রুল কবির নামে এক এনজিও কর্মী বলেন, চাকরির কারণে প্রতিদিন তাঁকে মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে হয়। ঠাকুরগাঁওয়ের পেট্রল পাম্পে গত এক সপ্তাহ ধরে তিনি কোনো ধরনের পেট্রল পাননি, যে কারণে অকটেন ব্যবহার করছেন। সেটিও এখন বন্ধ হওয়ার পথে।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তেল সংকটের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সীমান্তবর্তী জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে কোনো ঘোষণা ছাড়াই গত এক সপ্তাহ থেকে হঠাৎ করে জ্বালানি তেল পেট্রলের সংকট দেখা দিয়েছে। খুচরা দোকানেও মিলছে না পেট্রল সরবরাহ। এতে গ্রাহকেরা পড়েছেন বিপাকে। কবে নাগাদ এই সমস্যার সমাধান হবে, তাও বলতে পারছেন না সংশ্লিষ্ট কেউ। পাম্প কর্তৃপক্ষ ও খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, ডিপো থেকে সরবরাহ বন্ধ থাকায় এই সংকটের সৃষ্টি হয়েছে।
আজ শুক্রবার জেলা শহরের কয়েকটি ফিলিং স্টেশনে দেখা যায়, পাম্পগুলোতে পলিথিন দিয়ে মুড়িয়ে তেল বিক্রি বন্ধ রাখা হয়েছে। পেট্রল না পেয়ে অনেক গ্রাহক ফিরে যাচ্ছেন। আবার অনেকে বেশি দরে অকটেন কিনতে বাধ্য হচ্ছেন। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন পেট্রলচালিত মোটরসাইকেল, জেনারেটর, কার-মাইক্রোবাস ব্যবহারকারীরা।
ঠাকুরগাঁও পেট্রল পাম্প ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এনামুল হক বলেন, ‘জেলায় ফিলিং স্টেশনের সংখ্যা ৩৬। এই স্টেশনগুলোতে দৈনিক পেট্রল, অকটেন ও ডিজেলের চাহিদা রয়েছে প্রায় ৯০ হাজার লিটার। এর মধ্যে পেট্রল ২৩ হাজার লিটার, অকটেন সাড়ে ১৬ হাজার লিটার এবং ডিজেলের চাহিদা ৫০ হাজার লিটার। এখন জেলায় প্রায় ১৪ হাজার লিটার পেট্রল কম সরবরাহ করা হচ্ছে। ডিপো থেকে পেট্রল পাওয়া যাচ্ছে না। তবে কী কারণে এই সংকট, সেটিও স্পষ্ট জানা নেই, যার কারণে এই সংকট তৈরি হয়েছে।’
মেসার্স সুপ্রিয় ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার কবিরুল বলেন, ‘জ্বালানি তেলের সংকট থাকায় এবার ঈদে ব্যবসা ভালো হয়নি। ডিপো থেকে সরবরাহ বন্ধ থাকায় আমরা বিপাকে পড়েছি।’
বাঁধন কাঁকন ফিলিং স্টেশনের ম্যানেজার রশিদুল ইসলাম বলেন, ‘ঈদের আগে পেট্রল শেষ হয়ে গেছে। এতে অকটেনের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়েছে এবং দ্রুত শেষ হয়ে গেছে। এখন অকটেন সরবরাহও বন্ধ রেখেছি।’
পেট্রল নিতে আসা খায়রুল কবির নামে এক এনজিও কর্মী বলেন, চাকরির কারণে প্রতিদিন তাঁকে মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে হয়। ঠাকুরগাঁওয়ের পেট্রল পাম্পে গত এক সপ্তাহ ধরে তিনি কোনো ধরনের পেট্রল পাননি, যে কারণে অকটেন ব্যবহার করছেন। সেটিও এখন বন্ধ হওয়ার পথে।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তেল সংকটের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৪ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২৩ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে