নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
‘সিলেটের বন্যা ও জলাবদ্ধতা: বাস্তবতা, কারণ ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাকক্ষে এ বৈঠক হয়।
গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার, প্রধান আলোচক ছিলেন-ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) এর কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
বৈঠকে বক্তারা বলেন, সিলেটের বন্যার জন্য প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং জনগণ দায়ী। বাংলাদেশের সব আইন নদী, পানি এবং পরিবেশের পক্ষে। আমাদের উচিত মানুষের কাছে যাওয়া এবং সংকট মোকাবিলায় তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া। আজকের পরিবেশ সংকটের মূলে রয়েছে দুর্নীতি, দুর্নীতি এবং দুর্নীতি। ব্যাপক ও সমন্বিত প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। আমরা বিক্ষিপ্তভাবে মতামত দিতে পারি। কিন্তু কাজ করবে সরকারের বিভিন্ন বিভাগ।
বক্তারা বলেন, আজকের পরিবেশ সংকটের জন্য দায়ী ব্যক্তি ও সরকারি সংস্থার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা উচিত। নদী, পানি, পরিবেশ নিয়ে প্রশাসনের যে সব ব্যক্তি কাজ করবেন তাদেরকে জনগণের নজরদারি করতে হবে। সিলেটের সব পক্ষকে নিয়ে সমস্যা চিহ্নিত করব এবং দায়িত্বশীলদের কাছে তা উত্থাপন করে বাস্তবায়ন করতে বলব। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে সরকার তা করতে বাধ্য। শুধু প্রকল্পের জন্য প্রকল্প নয়, বাস্তব কল্যাণকর প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে এবং সেটার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নকাজের মধ্যে কোনো সমন্বয় থাকে না। আমাদের অবশ্যই পেছনে ফিরে দেখতে হবে আমরা কি হারিয়েছি আর তার ওপরে ভিত্তি করেই আমাদের কাজ করতে হবে।
ধরা, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন এবং সিলেট চেম্বারের যৌথ উদ্যোগে এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
ধরা কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আবদুল করিম কিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিএম কয়েস সামি। গোলটেবিলে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস, লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর কাজী আজিজুল মওলা, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আশরাফুল আলম, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি সিলেটের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক শাকিল, সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি তাহমিন আহমেদ।
অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, সিলেট বিভাগীয় অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী খুশী মোহন সরকার, সিলেট সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী আকবর, বেসরকারি উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইডিয়া’র নির্বাহী-পরিচালক নাজমুল হক, সিলেট মিরর এর সম্পাদক আহমেদ নূর, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং অধ্যাপক ড. বিজিত কুমার বণিক, অধ্যাপক ড. আহমেদ হাসান নুরী, স্থাপত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কৌশিক সাহা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক; দ্য ডেইলি স্টারের সিলেট প্রতিনিধি দ্বোহা চৌধুরী, বাঁচাও বাসিয়া ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ ফজল খান, পুষ্পায়ন সমাজ কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আলী ওয়াসিকুজ্জামান চৌধুরী, আরিফা সুলতানা।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন—শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. কামাল আহমদ চৌধুরী, পরিবেশ ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ ট্রাস্টের সভাপতি মোস্তফা শাহজামান চৌধুরী বাহার, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নাজিয়া চৌধুরী, সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি হাসিনা বেগম চৌধুরী, সিলেট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর সাবেক সহ সভাপতি এজাজ আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট নেটওয়ার্ক (বেন)-এর নিউইয়র্ক শাখার সদস্য শাহানা বেগম।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক জফির সেতু, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক প্রফেসর ড. ফারুক উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ, সারি নদী বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি আব্দুল হাই আল হাদী, পরিবেশ ও হাওর উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি কাসমির রেজা, বাঁচাও হাওর আন্দোলনের আহ্বায়ক সাজিদুর রহমান সোহেল, আনন্দ নিকেতন স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক রিপন চন্দ্র সরকার প্রমুখ।
‘সিলেটের বন্যা ও জলাবদ্ধতা: বাস্তবতা, কারণ ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাকক্ষে এ বৈঠক হয়।
গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার, প্রধান আলোচক ছিলেন-ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) এর কেন্দ্রীয় সদস্যসচিব শরীফ জামিল।
বৈঠকে বক্তারা বলেন, সিলেটের বন্যার জন্য প্রশাসন, রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং জনগণ দায়ী। বাংলাদেশের সব আইন নদী, পানি এবং পরিবেশের পক্ষে। আমাদের উচিত মানুষের কাছে যাওয়া এবং সংকট মোকাবিলায় তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া। আজকের পরিবেশ সংকটের মূলে রয়েছে দুর্নীতি, দুর্নীতি এবং দুর্নীতি। ব্যাপক ও সমন্বিত প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। আমরা বিক্ষিপ্তভাবে মতামত দিতে পারি। কিন্তু কাজ করবে সরকারের বিভিন্ন বিভাগ।
বক্তারা বলেন, আজকের পরিবেশ সংকটের জন্য দায়ী ব্যক্তি ও সরকারি সংস্থার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করা উচিত। নদী, পানি, পরিবেশ নিয়ে প্রশাসনের যে সব ব্যক্তি কাজ করবেন তাদেরকে জনগণের নজরদারি করতে হবে। সিলেটের সব পক্ষকে নিয়ে সমস্যা চিহ্নিত করব এবং দায়িত্বশীলদের কাছে তা উত্থাপন করে বাস্তবায়ন করতে বলব। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে সরকার তা করতে বাধ্য। শুধু প্রকল্পের জন্য প্রকল্প নয়, বাস্তব কল্যাণকর প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে এবং সেটার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। উন্নয়নকাজের মধ্যে কোনো সমন্বয় থাকে না। আমাদের অবশ্যই পেছনে ফিরে দেখতে হবে আমরা কি হারিয়েছি আর তার ওপরে ভিত্তি করেই আমাদের কাজ করতে হবে।
ধরা, জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশন এবং সিলেট চেম্বারের যৌথ উদ্যোগে এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
ধরা কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আবদুল করিম কিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিএম কয়েস সামি। গোলটেবিলে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস, লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর কাজী আজিজুল মওলা, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আশরাফুল আলম, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি সিলেটের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক শাকিল, সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি তাহমিন আহমেদ।
অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, সিলেট বিভাগীয় অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী খুশী মোহন সরকার, সিলেট সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী আকবর, বেসরকারি উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইডিয়া’র নির্বাহী-পরিচালক নাজমুল হক, সিলেট মিরর এর সম্পাদক আহমেদ নূর, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং অধ্যাপক ড. বিজিত কুমার বণিক, অধ্যাপক ড. আহমেদ হাসান নুরী, স্থাপত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কৌশিক সাহা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক; দ্য ডেইলি স্টারের সিলেট প্রতিনিধি দ্বোহা চৌধুরী, বাঁচাও বাসিয়া ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ ফজল খান, পুষ্পায়ন সমাজ কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আলী ওয়াসিকুজ্জামান চৌধুরী, আরিফা সুলতানা।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন—শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. কামাল আহমদ চৌধুরী, পরিবেশ ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ ট্রাস্টের সভাপতি মোস্তফা শাহজামান চৌধুরী বাহার, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নাজিয়া চৌধুরী, সিলেট জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি হাসিনা বেগম চৌধুরী, সিলেট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম, সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এর সাবেক সহ সভাপতি এজাজ আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্ট নেটওয়ার্ক (বেন)-এর নিউইয়র্ক শাখার সদস্য শাহানা বেগম।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক জফির সেতু, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক প্রফেসর ড. ফারুক উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার ফয়েজ উদ্দিন আহমেদ, সারি নদী বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি আব্দুল হাই আল হাদী, পরিবেশ ও হাওর উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি কাসমির রেজা, বাঁচাও হাওর আন্দোলনের আহ্বায়ক সাজিদুর রহমান সোহেল, আনন্দ নিকেতন স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক রিপন চন্দ্র সরকার প্রমুখ।
লক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১১ মিনিট আগেবগুড়া সদরের নুনগোলা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবু ছালেককে হত্যায় মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় বগুড়া সদরের ঘোড়াধাপ বন্দর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৫ মিনিট আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, রাষ্ট্র ও সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে ছাত্ররা কথা বলছেন, তবে এটি একটি কমিটির মাধ্যমে সম্ভব নয়। এর জন্য সাংবিধানিক বা সংসদের প্রতিনিধি প্রয়োজন। পাশাপাশি, সবার আগে প্রয়োজন সুষ্ঠু নির্বাচন।
৩৯ মিনিট আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় দুই সাংবাদিককে জিম্মি করে বেধড়ক মারধরের পর মুক্তিপণ আদায় করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাজীপুরে এই ঘটনা ঘটে। পরে সেখানে সড়কের পাশে তাঁদের ফেলে রেখে যায়।
১ ঘণ্টা আগে