অনলাইন ডেস্ক
সিলেটে আগামীকাল বুধবার (২১ জুন) সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি এবারের সিটি নির্বাচন বর্জন করেছে। সে জন্য অনেকটাই নিরুত্তাপ এবারের ভোট। এদিকে বৃষ্টির কারণে কাল ভোটারদের উপস্থিতি কম হওয়ার আশঙ্কা করছে নির্বাচন কমিশন। যদিও সরকারদলীয় নেতাদের দাবি, ভোট উৎসবমুখর হবে। ২০০২ সালে সিলেট সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। এ পর্যন্ত চারবার সিলেট সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিবারই আওয়ামী লীগ বা বিএনপির কোনো প্রার্থী মেয়র হয়েছেন। এর বাইরে কেউ এখন পর্যন্ত সেখানে মেয়র হতে পারেননি।
এদিকে টানা বৃষ্টির মধ্যে আজ মঙ্গলবার (২০ জুন) কেন্দ্রে কেন্দ্রে ইভিএম মেশিন পাঠানো শুরু হয়েছে। এভাবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কমতে পারে বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের। আজ সকালে নগরের আবুল মাল আবদুল মুহিত ক্রীড়া কমপ্লেক্সে ইভিএম মেশিন বিতরণের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তা এই আশঙ্কার কথা জানান।
ফয়সল কাদের বলেন, বৃষ্টির কারণে ভোটে কিছুটা প্রভাব পড়তে পারে। বৃষ্টির মধ্যে ভোটার কেমন আসবে এখনই বলা যাচ্ছে না। আবহাওয়া পরিস্থিতি উন্নতি হলে ভোটাররা আসবেন। ভোটের জন্য সব কেন্দ্র প্রস্তুত থাকবে। মেয়র ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থীরা ভোটারদের কেন্দ্রে নিয়ে আসবেন। চার-পাঁচটা কেন্দ্রের মাঠে পানি উঠেছে। ওসব কেন্দ্রে পানি নিষ্কাশনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এবারের সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হলেন যারা
আওয়ামী লীগের মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী (নৌকা)
জাতীয় পার্টির নজরুল ইসলাম বাবুল (লাঙ্গল)
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাহমুদুল হাসান (হাতপাখা)
জাকের পার্টির মো. জহিরুল আলম (গোলাপ ফুল)
স্বতন্ত্র মোহাম্মদ আবদুল হানিফ কুটু (ঘোড়া)
স্বতন্ত্র মো. ছালাহ উদ্দিন রিমন (ক্রিকেট ব্যাট)
স্বতন্ত্র মো. শাহ জাহান মিয়া (বাস)।
স্বতন্ত্র মোশতাক আহমেদ রউফ মোস্তফা (হরিণ)
কাউন্সিলর প্রার্থী
৪২টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৭৩ জন। ১৪টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৮৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
ভোটার সংখ্যা
সিলেট সিটিতে মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৭৫৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৫৪ হাজার ৩৬০ জন, আর ২ লাখ ৩৩ হাজার ৩৮৭ জন হলেন নারী ভোটার। হিজড়া সম্প্রদায়ের ৬ জন।
মোট ভোটকেন্দ্র
মোট ১৯০টি ভোটকেন্দ্রের ১ হাজার ৩৬৪টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে নির্বাচন কমিশন ১৩২টা কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে ঘোষণা করেছে।
ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা
প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে ১৬ জন এবং প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ (ঝুঁকিপূর্ণ) কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১৭ জন সদস্য মোতায়েন থাকবে। এর মধ্যে পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে মোবাইল ফোর্স ৪২টি, স্ট্রাইকিং ফোর্স ১৪টি, রিজার্ভ স্ট্রাইকিং ফোর্স ৬টি ও র্যাবের ২২টি টিম এবং বিজিবি ১০ প্লাটুন মোতায়েন থাকবে।
নির্বাহী হাকিম থাকবেন ৫৯ জন এবং বিচারিক হাকিম থাকবেন ১৪ জন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে থাকবেন সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সল কাদের।
ফিরে দেখা সিলেট সিটি ভোট
সিলেট সিটিতে প্রথম ভোট হয়েছিল ২০০৩ সালে। প্রথম নির্বাচনে বিজয়ী হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। ২০০৮ সালে হওয়া দ্বিতীয় নির্বাচনে তিনি কারাগারে থেকে মেয়র নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সিলেট সিটিতে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরান আনারস প্রতীকে পেয়েছিলেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৩৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ ফ ম কামাল পান ৩২ হাজার ৯৭ ভোট ভোট। ভোট পড়ার হার ছিল ৭৫ শতাংশ।
২০১৩ সালে মেয়র পদে জয়ী হন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী। সেবার তিনি দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচন করে জয়ী হন। ২০১৩ সালে এই সিটিতে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৯১ হাজার ৪৬ জন। ক্ষমতাসীন মহাজোট সমর্থিত নাগরিক কমিটির প্রার্থী ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরানকে প্রায় ৩৫ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে মেয়র হন ১৮ দলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য এবং সম্মিলিত নাগরিক জোটের প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী। সেবার ভোট পড়ে ৬২ শতাংশ।
পরেরবার, মানে ২০১৮ সালের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ নেতা বদর উদ্দিন আহমদ কামরানকে ৬ হাজার ১৯৬ ভোটে পরাজিত করে মেয়র হিসেবে দ্বিতীয়বার মতো জয় পান বিএনপির আরিফুল। এই নির্বাচনে আরিফুল পেয়েছেন মোট ৯২ হাজার ৫৮৮ ভোট। কামরান পান ৮৬ হাজার ৩৯২ ভোট। ভোটের হার ছিল ৬৩ শতাংশ।
সিলেটে আগামীকাল বুধবার (২১ জুন) সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি এবারের সিটি নির্বাচন বর্জন করেছে। সে জন্য অনেকটাই নিরুত্তাপ এবারের ভোট। এদিকে বৃষ্টির কারণে কাল ভোটারদের উপস্থিতি কম হওয়ার আশঙ্কা করছে নির্বাচন কমিশন। যদিও সরকারদলীয় নেতাদের দাবি, ভোট উৎসবমুখর হবে। ২০০২ সালে সিলেট সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। এ পর্যন্ত চারবার সিলেট সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিবারই আওয়ামী লীগ বা বিএনপির কোনো প্রার্থী মেয়র হয়েছেন। এর বাইরে কেউ এখন পর্যন্ত সেখানে মেয়র হতে পারেননি।
এদিকে টানা বৃষ্টির মধ্যে আজ মঙ্গলবার (২০ জুন) কেন্দ্রে কেন্দ্রে ইভিএম মেশিন পাঠানো শুরু হয়েছে। এভাবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কমতে পারে বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের। আজ সকালে নগরের আবুল মাল আবদুল মুহিত ক্রীড়া কমপ্লেক্সে ইভিএম মেশিন বিতরণের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তা এই আশঙ্কার কথা জানান।
ফয়সল কাদের বলেন, বৃষ্টির কারণে ভোটে কিছুটা প্রভাব পড়তে পারে। বৃষ্টির মধ্যে ভোটার কেমন আসবে এখনই বলা যাচ্ছে না। আবহাওয়া পরিস্থিতি উন্নতি হলে ভোটাররা আসবেন। ভোটের জন্য সব কেন্দ্র প্রস্তুত থাকবে। মেয়র ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থীরা ভোটারদের কেন্দ্রে নিয়ে আসবেন। চার-পাঁচটা কেন্দ্রের মাঠে পানি উঠেছে। ওসব কেন্দ্রে পানি নিষ্কাশনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এবারের সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হলেন যারা
আওয়ামী লীগের মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী (নৌকা)
জাতীয় পার্টির নজরুল ইসলাম বাবুল (লাঙ্গল)
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাহমুদুল হাসান (হাতপাখা)
জাকের পার্টির মো. জহিরুল আলম (গোলাপ ফুল)
স্বতন্ত্র মোহাম্মদ আবদুল হানিফ কুটু (ঘোড়া)
স্বতন্ত্র মো. ছালাহ উদ্দিন রিমন (ক্রিকেট ব্যাট)
স্বতন্ত্র মো. শাহ জাহান মিয়া (বাস)।
স্বতন্ত্র মোশতাক আহমেদ রউফ মোস্তফা (হরিণ)
কাউন্সিলর প্রার্থী
৪২টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৭৩ জন। ১৪টি সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৮৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
ভোটার সংখ্যা
সিলেট সিটিতে মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৭৫৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৫৪ হাজার ৩৬০ জন, আর ২ লাখ ৩৩ হাজার ৩৮৭ জন হলেন নারী ভোটার। হিজড়া সম্প্রদায়ের ৬ জন।
মোট ভোটকেন্দ্র
মোট ১৯০টি ভোটকেন্দ্রের ১ হাজার ৩৬৪টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে নির্বাচন কমিশন ১৩২টা কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে ঘোষণা করেছে।
ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা
প্রতিটি সাধারণ কেন্দ্রে ১৬ জন এবং প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ (ঝুঁকিপূর্ণ) কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১৭ জন সদস্য মোতায়েন থাকবে। এর মধ্যে পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে মোবাইল ফোর্স ৪২টি, স্ট্রাইকিং ফোর্স ১৪টি, রিজার্ভ স্ট্রাইকিং ফোর্স ৬টি ও র্যাবের ২২টি টিম এবং বিজিবি ১০ প্লাটুন মোতায়েন থাকবে।
নির্বাহী হাকিম থাকবেন ৫৯ জন এবং বিচারিক হাকিম থাকবেন ১৪ জন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে থাকবেন সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সল কাদের।
ফিরে দেখা সিলেট সিটি ভোট
সিলেট সিটিতে প্রথম ভোট হয়েছিল ২০০৩ সালে। প্রথম নির্বাচনে বিজয়ী হন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। ২০০৮ সালে হওয়া দ্বিতীয় নির্বাচনে তিনি কারাগারে থেকে মেয়র নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে সিলেট সিটিতে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরান আনারস প্রতীকে পেয়েছিলেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৩৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ ফ ম কামাল পান ৩২ হাজার ৯৭ ভোট ভোট। ভোট পড়ার হার ছিল ৭৫ শতাংশ।
২০১৩ সালে মেয়র পদে জয়ী হন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আরিফুল হক চৌধুরী। সেবার তিনি দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে নির্বাচন করে জয়ী হন। ২০১৩ সালে এই সিটিতে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৯১ হাজার ৪৬ জন। ক্ষমতাসীন মহাজোট সমর্থিত নাগরিক কমিটির প্রার্থী ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরানকে প্রায় ৩৫ হাজার ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে মেয়র হন ১৮ দলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য এবং সম্মিলিত নাগরিক জোটের প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী। সেবার ভোট পড়ে ৬২ শতাংশ।
পরেরবার, মানে ২০১৮ সালের নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ নেতা বদর উদ্দিন আহমদ কামরানকে ৬ হাজার ১৯৬ ভোটে পরাজিত করে মেয়র হিসেবে দ্বিতীয়বার মতো জয় পান বিএনপির আরিফুল। এই নির্বাচনে আরিফুল পেয়েছেন মোট ৯২ হাজার ৫৮৮ ভোট। কামরান পান ৮৬ হাজার ৩৯২ ভোট। ভোটের হার ছিল ৬৩ শতাংশ।
পদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১৩ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
২২ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
২৪ মিনিট আগেব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পর্ষদের ২০২৪-২৬ মেয়াদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল শনিবার। সংগঠনটিতে ২২ জন পরিচালকের মধ্যে চারজন ট্রেড গ্রুপ থেকে ইতিমধ্যে মনোনীত হয়েছেন। ভোটাভুটি হবে ১৮ পরিচালক পদে। এর মধ্যে ১৩ জন সাধারণ ও ৫ জন সহযোগী পরিচালক।
৪৩ মিনিট আগে