সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ পুনঃস্থাপনসহ ৩০ দফা দাবি জানিয়েছেন সিলেট বিভাগ গণদাবি ফোরামের নেতারা। তাঁরা এ বিষয়ে আজ সোমবার (২৭ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
সিলেট সফররত প্রধান বিচারপতির কাছে স্মারকলিপি তুলে দেন ফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি চৌধুরী আতাউর রহমান আজাদ। প্রধান বিচারপতি স্মারকলিপি গ্রহণ করেন এবং উল্লিখিত বিষয়গুলো সমাধানের আশ্বাস দেন।
এ সময় সিলেটের সাবেক পিপি ও সিলেট বিভাগ হাই বেঞ্চ বাস্তবায়ন কমিটির সহ সভাপতি গিয়াস উদ্দিন আহমদ, গণদাবি ফোরাম সিলেট মহানগর সভাপতি শামীম হাসান চৌধুরী, ফোরামের উপদেষ্টা মুফতি আব্দুর রহমান চৌধুরী, সিনিয়র আইনজীবী সিরাজ উদ্দিন খান, বিশ্বজিৎ ঘোষ, মহানন্দ পাল, শরীফুল হুদা চৌধুরী, রাশেদুজ্জামানসহ বিচার বিভাগের ঊর্ধ্বতন ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
৩০ দফার স্মারকলিপিতে সিলেটে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ স্থাপনসহ আরও যে সব দাবির কথা বলা হয়েছে সেগুলো হলো সিলেট জেলা জজ আদালতে আরও একটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল স্থাপন, সিলেট মহানগরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা, সিলেটে বিভাগীয় প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, ড্রাগ কোর্ট, খাদ্য আদালত ও নৌ আদালত স্থাপন, সিলেটের বিচার আদালতগুলোর স্থায়ী ভবন নির্মাণ ও আধুনিক সুবিধা বৃদ্ধি, ভূমি রেকর্ড সংক্রান্ত মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল ও আপিল ট্রাইব্যুনাল ক্ষমতা প্রদান, ব্যবসা সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তিতে বাণিজ্যিক আদালত স্থাপন।
অন্য দাবিগুলো হলো কোম্পানি বিরোধ নিষ্পত্তিতে কোম্পানি আদালত স্থাপন, সিলেট বিভাগে শূন্য পদে বিচারক নিয়োগ, সিলেটের বিচারক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আবাসিক ভবন নির্মাণ, নথি সরবরাহ প্রক্রিয়া দ্রুততর করা, কার্টিজ পেপারের পরিবর্তে বিকল্প কাগজ ব্যবহারের ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত স্ট্যাম্প, কোর্ট ফি ও কাগজ সরবরাহ নিশ্চিত, ভূমি সংক্রান্ত বিরোধ কমাতে সঠিক মালিকানা ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, ফৌজদারি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির ক্ষমতা বৃদ্ধি, তদন্তকালে দুই পক্ষের বক্তব্য ও সাক্ষ্য গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা, দেওয়ানি মামলার নিষ্পত্তি দ্রুততর করতে ক্ষমতা বৃদ্ধি, দেওয়ানি মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ প্রক্রিয়া লিখিত আকারে নিশ্চিত করা, আবেদনপত্রে হলফনামার পরিবর্তে ঘোষণার মাধ্যমে দাখিলের ব্যবস্থা করা।
বাকি দাবিগুলো হলো আদালত প্রাঙ্গণে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, ফ্রি ওয়াই-ফাই ও মোবাইল নেটওয়ার্ক সুবিধা নিশ্চিত, বহুতল ভবনে আধুনিক লিফট সার্ভিস চালু রাখা, বিদ্যুৎ বিঘ্ন হলে জেনারেটর দ্বারা বিদ্যুৎ সরবরাহ, ভূমি রেকর্ড ও রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমে তদারকি বৃদ্ধি, সুপ্রিম কোর্টে বাংলা ভাষায় মামলা পরিচালনার ব্যবস্থা, লিগ্যাল প্র্যাকটিশনার্স অ্যাক্ট আধুনিকায়ন, বিশেষ প্রশিক্ষিত জুডিশিয়াল পুলিশ গঠন, আদালতের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী স্থানীয়ভাবে নিয়োগ, স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার ও বিশ্রামাগার নির্মাণ, আদালত প্রাঙ্গণে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত।
সিলেটে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ পুনঃস্থাপনসহ ৩০ দফা দাবি জানিয়েছেন সিলেট বিভাগ গণদাবি ফোরামের নেতারা। তাঁরা এ বিষয়ে আজ সোমবার (২৭ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন।
সিলেট সফররত প্রধান বিচারপতির কাছে স্মারকলিপি তুলে দেন ফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি চৌধুরী আতাউর রহমান আজাদ। প্রধান বিচারপতি স্মারকলিপি গ্রহণ করেন এবং উল্লিখিত বিষয়গুলো সমাধানের আশ্বাস দেন।
এ সময় সিলেটের সাবেক পিপি ও সিলেট বিভাগ হাই বেঞ্চ বাস্তবায়ন কমিটির সহ সভাপতি গিয়াস উদ্দিন আহমদ, গণদাবি ফোরাম সিলেট মহানগর সভাপতি শামীম হাসান চৌধুরী, ফোরামের উপদেষ্টা মুফতি আব্দুর রহমান চৌধুরী, সিনিয়র আইনজীবী সিরাজ উদ্দিন খান, বিশ্বজিৎ ঘোষ, মহানন্দ পাল, শরীফুল হুদা চৌধুরী, রাশেদুজ্জামানসহ বিচার বিভাগের ঊর্ধ্বতন ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
৩০ দফার স্মারকলিপিতে সিলেটে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ স্থাপনসহ আরও যে সব দাবির কথা বলা হয়েছে সেগুলো হলো সিলেট জেলা জজ আদালতে আরও একটি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল স্থাপন, সিলেট মহানগরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা, সিলেটে বিভাগীয় প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল, ড্রাগ কোর্ট, খাদ্য আদালত ও নৌ আদালত স্থাপন, সিলেটের বিচার আদালতগুলোর স্থায়ী ভবন নির্মাণ ও আধুনিক সুবিধা বৃদ্ধি, ভূমি রেকর্ড সংক্রান্ত মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনাল ও আপিল ট্রাইব্যুনাল ক্ষমতা প্রদান, ব্যবসা সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তিতে বাণিজ্যিক আদালত স্থাপন।
অন্য দাবিগুলো হলো কোম্পানি বিরোধ নিষ্পত্তিতে কোম্পানি আদালত স্থাপন, সিলেট বিভাগে শূন্য পদে বিচারক নিয়োগ, সিলেটের বিচারক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আবাসিক ভবন নির্মাণ, নথি সরবরাহ প্রক্রিয়া দ্রুততর করা, কার্টিজ পেপারের পরিবর্তে বিকল্প কাগজ ব্যবহারের ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত স্ট্যাম্প, কোর্ট ফি ও কাগজ সরবরাহ নিশ্চিত, ভূমি সংক্রান্ত বিরোধ কমাতে সঠিক মালিকানা ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, ফৌজদারি মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির ক্ষমতা বৃদ্ধি, তদন্তকালে দুই পক্ষের বক্তব্য ও সাক্ষ্য গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা, দেওয়ানি মামলার নিষ্পত্তি দ্রুততর করতে ক্ষমতা বৃদ্ধি, দেওয়ানি মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ প্রক্রিয়া লিখিত আকারে নিশ্চিত করা, আবেদনপত্রে হলফনামার পরিবর্তে ঘোষণার মাধ্যমে দাখিলের ব্যবস্থা করা।
বাকি দাবিগুলো হলো আদালত প্রাঙ্গণে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, ফ্রি ওয়াই-ফাই ও মোবাইল নেটওয়ার্ক সুবিধা নিশ্চিত, বহুতল ভবনে আধুনিক লিফট সার্ভিস চালু রাখা, বিদ্যুৎ বিঘ্ন হলে জেনারেটর দ্বারা বিদ্যুৎ সরবরাহ, ভূমি রেকর্ড ও রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমে তদারকি বৃদ্ধি, সুপ্রিম কোর্টে বাংলা ভাষায় মামলা পরিচালনার ব্যবস্থা, লিগ্যাল প্র্যাকটিশনার্স অ্যাক্ট আধুনিকায়ন, বিশেষ প্রশিক্ষিত জুডিশিয়াল পুলিশ গঠন, আদালতের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী স্থানীয়ভাবে নিয়োগ, স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার ও বিশ্রামাগার নির্মাণ, আদালত প্রাঙ্গণে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত।
পেশাদার মোটরযান চালকদের নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরিতে ও নবায়ন করাতে মেডিকেল সার্টিফিকেট (চিকিৎসা সনদ) বাধ্যতামূলক। কিন্তু অনেকে ভুয়া মেডিকেল সার্টিফিকেট তৈরি করে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। তাঁরা লাইসেন্সও পেয়ে যাচ্ছেন সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন..
২৩ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন মঞ্জুরুল আলমের বিরুদ্ধে ওঠা বেশ কিছু অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা মিলেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্ব পালনকালে হাসপাতালটিতে বেশ কিছু অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে বলে স্বাস্থ্য অডিট অধিদপ্তরের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে...
৩৯ মিনিট আগেদিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌরসভার বর্জ্য ফেলার নিজস্ব কোনো জায়গা বা ভাগাড় না থাকায় তা ফেলা হচ্ছে নদীতে। ফলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ছোট যমুনা নদী। এতে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে, হুমকির মুখে পড়েছে জীববৈচিত্র্য। আবর্জনার স্তূপে মৃতপ্রায় নদীটি রক্ষায় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি..
৪৩ মিনিট আগেকক্সবাজার শহরের উত্তর পাশ ঘেঁষে মহেশখালী চ্যানেল হয়ে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে খরস্রোতা নদী বাঁকখালী। এ নদীর মোহনা ঘিরেই গড়ে উঠেছে দেশের প্রধান পর্যটন শহরের ব্যবসা-বাণিজ্য। কিন্তু সেই নদীই দখল-দূষণে এখন সরু খালে পরিণত হচ্ছে। প্রভাবশালী দখলদারেরা নদীতীরের প্যারাবন কেটে ও চর ভরাট করে একের পর এক...
১ ঘণ্টা আগে