সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের আকাশে প্রায় আট দিন পর দেখা মিলল রোদের। নতুন করে বৃষ্টি না হওয়ায় সড়ক থেকে নামতে শুরু করেছে পানি। ফলে বন্যার শঙ্কা থেকে স্বস্তি ফিরেছে সুনামগঞ্জবাসীর।
সুরমা নদীর পানি গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত বাড়লেও রাতে বৃষ্টি না হওয়ায় আজ শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পানি কমতে শুরু করেছে। সুরমা তীরবর্তী লঞ্চঘাট, বড়পাড়া ও মল্লিকপুর আবাসিক এলাকার সড়কগুলো থেকে পানি নেমে গেছে বলে জানায় সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
এদিকে সুরমা নদীর ছাতক পয়েন্টে সকাল ৯টা পর্যন্ত বিপৎসীমার ৯১ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছিল। আর ষোলঘর পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত ছিল।
সুরমা নদী পানি জেলার সব কটি হাওর উপচে প্রবেশ করে। ফলে নিম্নাঞ্চলের গ্রামগুলোর দিকে পানির চাপ কমছে। তবে এখনো আতঙ্ক কমেনি হাওরবাসীর। সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়কের ১০০ মিটার অংশ ডুবে গেছে পাহাড়ি ঢলে। এই সড়ক দিয়ে যান চলাচল করছে ঝুঁকি নিয়ে।
এদিকে সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়া ও হাওর পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়ায় লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। এতে করে শঙ্কায় দিন-রাত কাটাচ্ছেন হাওর পাড়ের লোকজন।
সুরমা নদীর ছাতক পয়েন্টে ঢলে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীর তীরের বেশ কয়েকটি গ্রামের আশপাশে পানি প্রবেশ করেছে। ডুবে আছে গ্রামীণ সড়ক। এতে করে ভোগান্তিতে পরেছে অন্ত ১০ হাজার মানুষ।
পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামসুদ্দোহা বলেন, আপাতত দুদিন বৃষ্টিপাত হবে না। বৃষ্টি না হলে নদীর পানি কমবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া শুরু করবে।
সুনামগঞ্জের আকাশে প্রায় আট দিন পর দেখা মিলল রোদের। নতুন করে বৃষ্টি না হওয়ায় সড়ক থেকে নামতে শুরু করেছে পানি। ফলে বন্যার শঙ্কা থেকে স্বস্তি ফিরেছে সুনামগঞ্জবাসীর।
সুরমা নদীর পানি গতকাল বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত বাড়লেও রাতে বৃষ্টি না হওয়ায় আজ শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পানি কমতে শুরু করেছে। সুরমা তীরবর্তী লঞ্চঘাট, বড়পাড়া ও মল্লিকপুর আবাসিক এলাকার সড়কগুলো থেকে পানি নেমে গেছে বলে জানায় সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
এদিকে সুরমা নদীর ছাতক পয়েন্টে সকাল ৯টা পর্যন্ত বিপৎসীমার ৯১ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছিল। আর ষোলঘর পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত ছিল।
সুরমা নদী পানি জেলার সব কটি হাওর উপচে প্রবেশ করে। ফলে নিম্নাঞ্চলের গ্রামগুলোর দিকে পানির চাপ কমছে। তবে এখনো আতঙ্ক কমেনি হাওরবাসীর। সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়কের ১০০ মিটার অংশ ডুবে গেছে পাহাড়ি ঢলে। এই সড়ক দিয়ে যান চলাচল করছে ঝুঁকি নিয়ে।
এদিকে সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়া ও হাওর পরিপূর্ণ হয়ে যাওয়ায় লোকালয়ে পানি প্রবেশ করছে। এতে করে শঙ্কায় দিন-রাত কাটাচ্ছেন হাওর পাড়ের লোকজন।
সুরমা নদীর ছাতক পয়েন্টে ঢলে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নদীর তীরের বেশ কয়েকটি গ্রামের আশপাশে পানি প্রবেশ করেছে। ডুবে আছে গ্রামীণ সড়ক। এতে করে ভোগান্তিতে পরেছে অন্ত ১০ হাজার মানুষ।
পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামসুদ্দোহা বলেন, আপাতত দুদিন বৃষ্টিপাত হবে না। বৃষ্টি না হলে নদীর পানি কমবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়া শুরু করবে।
রাত ১০টার দিকে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীর সঙ্গে কপালে টিপ পরে, ঘোমটা দিয়ে হলে প্রবেশ করে ওই যুবক। এ সময় পোশাক ও হাঁটা দেখে আশপাশের শিক্ষার্থীদের সন্দেহ হয়। পরে তাঁরা হল সুপারকে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করতে বলেন। সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে হল সুপারসহ ওই নারী শিক্ষার্থীর কক্ষে যান...
৪ মিনিট আগেবরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
১৪ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগে