সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথমবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েই পরাজিত প্রার্থী সাইদুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার (৭ জুন) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার বংশীকুণ্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের দাতিয়া পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রাজ্জাক ভূঁইয়া রংপুর পুলিশের ডিআইজি আব্দুল বাতেনের ভাই।
গত বৃহস্পতিবার (৫ জুন) চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত ও ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এ নির্বাচনে জয়লাভ করেন রংপুর পুলিশের ডিআইজি আব্দুল বাতেনের ভাই আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়া। নির্বাচনের ফলাফলের ৪৮ ঘণ্টা না পেরোতেই শুক্রবার বিকেল তাঁর নির্দেশে এলাকায় অস্ত্রের মহড়া ও পরাজিত প্রার্থী সাইদুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালানো হয়।
এ সময় রামদার কোপে পরাজিত প্রার্থী সাইদুর রহমান (৬০), তাঁর ছেলে আরিফুর রহমান ঝিনুক (২৭), প্রার্থীর ভাই আজিজুর রহমান (৫৫), ভাগনে কামাল মিয়া (৪০), রানা আহমেদ (১৮) সহ আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ৭ জনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্য একজন নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী সাইদুর রহমান নিজ বাড়ির সামনের পুকুরপাড়ে কয়েকজন কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে আলাপ করছিলেন। এ সময় বিজয়ী প্রার্থী মো. আবদুর রাজ্জাক ভূঁইয়ার ভাতিজা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আজিম মাহমুদের নেতৃত্বে অর্ধশতাধিক লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালায়।
জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে সুনামগঞ্জের নতুন উপজেলা হিসেবে প্রথমবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় মধ্যনগরে। এ নির্বাচনকে ঘিরে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা জমা দেন ৮ জন। কিন্তু নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আলোচনায় ছিলেন ডিআইজির আব্দুল বাতেনের ভাই আব্দুর রাজ্জাক ও অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইদুর রহমান। নির্বাচনে সময় প্রার্থী সাইদুর রহমান নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে নিজ বাড়িতে এসে রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি আব্দুল বাতেনের প্রভাব বিস্তার, মসজিদে ভোট চেয়ে খাবার বিতরণ এবং টাকা দিয়ে ভোট কেনার অভিযোগ দায়ের করেন। এতেই ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন ডিআইজি আবদুল বাতেন ও তাঁর ভাই বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়া।
এ ছাড়া নির্বাচনে আগের রাতে টাকা বিলি করতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতে ডিআইজি বাতেনের ভাগনে পুলিশের এসআই সাইদুর রহমান আটক হওয়ার পর ক্ষেপে যান চেয়ারম্যান ও ডিআইজি। এতে নির্বাচনের আগের দিন থেকেই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করতে থাকলেও পুলিশের ভূমিকা ছিল নীরব। নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর গত বৃহস্পতিবার দলবল নিয়ে নিজে উপস্থিত থেকে সাইদুর রহমান ও তাঁর পরিবারের ওপর হামলা চালান নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়া।
এ ব্যাপারে আহত পরাজিত উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইদুর রহমানের ছেলে আরিফুর রহমান ঝিনুক বলেন, ‘আমার পরিবারের ৭ জনের ওপর হামলা চালানো হয়েছে, আমার বাবাকে কোপানো হয়েছে আমাকে কোপানো হয়েছে। এগুলোর পেছনে চেয়ারম্যান সাহেবের লোকজন জড়িত। নির্বাচনের সময়ে ডিআইজি ও নিকটাত্মীয় এসআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় চেয়ারম্যান হয়েই বড় ভাইয়ের নির্দেশে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। মধ্যনগর থানা-পুলিশ ডিআইজির ভাই হওয়ায় তাঁরা বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে এখন আমাদের হয়রানি করছে।’
এ বিষয়ে পরাজিত চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমন ঘটনা ঘটবে আমরা তা কল্পনাও করতে পারিনি, নির্বাচনের বিরোধ নিয়ে ডিআইজি আব্দুল বাতেন ও তার ভাই চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক আমাদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছে, আমাকে কুপিয়েছে, আমার পরিবারের লোকজনকে কুপিয়েছে, নারী শিশুর ওপর হাত তুলেছে। তাঁরা এখন ক্ষমতা দেখাবে, আমাদের প্রাণে মেরে ফেলবে। আমরা এখন ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছি। ডিআইজির নির্দেশে পুলিশ সদস্যরা আমাদের খুঁজছে। তাঁরা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে।’
অন্যদিকে, ডিআইজি আব্দুল বাতেনের পরিবারের হামলা ঘটনা মধ্যনগর থানা-পুলিশকে অবগত করলেও থানা-পুলিশ বিষয়টি নিয়ে কোনো গুরুত্ব দেয়নি বলেও অভিযোগ করেন সাইদুর রহমানের ছেলে আরিফুর রহমান ঝিনুক। পরে বিষয়টি পুলিশের আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুনকে জানালে তিনি দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থলে পাঠালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়।
এ বিষয়ে মধ্যনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়া বলেন, ‘আমার নির্দেশে এ রকম কোনো হামলা চালানো হয়নি। যে সময় এই ঘটনা ঘটেছে তখন আমি এলাকায় ছিলাম না। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সাইদুর রহমান আগে থেকেই আমার সঙ্গে একটি সমস্যা করতে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল। ফলে তাঁরাই প্রথমে আমার এক লোককে কুপিয়ে জখম করে। আমার লোকেরা রাগান্বিত হয়ে হামলা চালালেও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাঁরাই এসেছিল, আমরা না।’
সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস বলেছেন, ‘পুলিশের দায়িত্বে অবহেলার কোনো প্রশ্নই আসে না। ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে ধর্মাপাশা সার্কেল অফিসার ওসিসহ ২০ জন পুলিশের সদস্য যায়। এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। তবে অন্য পক্ষ থেকে একটি অভিযোগ এসেছে শুনেছি।’
ডিআইজির প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি সম্পর্কে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ‘এ রকম করার সুযোগ নেই। তিনিও একজন সম্মানিত পুলিশ কর্মকর্তা। এটা উনিও বোঝেন।’
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথমবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েই পরাজিত প্রার্থী সাইদুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার (৭ জুন) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার বংশীকুণ্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের দাতিয়া পাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। রাজ্জাক ভূঁইয়া রংপুর পুলিশের ডিআইজি আব্দুল বাতেনের ভাই।
গত বৃহস্পতিবার (৫ জুন) চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত ও ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এ নির্বাচনে জয়লাভ করেন রংপুর পুলিশের ডিআইজি আব্দুল বাতেনের ভাই আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়া। নির্বাচনের ফলাফলের ৪৮ ঘণ্টা না পেরোতেই শুক্রবার বিকেল তাঁর নির্দেশে এলাকায় অস্ত্রের মহড়া ও পরাজিত প্রার্থী সাইদুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালানো হয়।
এ সময় রামদার কোপে পরাজিত প্রার্থী সাইদুর রহমান (৬০), তাঁর ছেলে আরিফুর রহমান ঝিনুক (২৭), প্রার্থীর ভাই আজিজুর রহমান (৫৫), ভাগনে কামাল মিয়া (৪০), রানা আহমেদ (১৮) সহ আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে ৭ জনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্য একজন নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে নির্বাচনে পরাজিত প্রার্থী সাইদুর রহমান নিজ বাড়ির সামনের পুকুরপাড়ে কয়েকজন কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে আলাপ করছিলেন। এ সময় বিজয়ী প্রার্থী মো. আবদুর রাজ্জাক ভূঁইয়ার ভাতিজা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আজিম মাহমুদের নেতৃত্বে অর্ধশতাধিক লোক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাদের ওপর হামলা চালায়।
জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে সুনামগঞ্জের নতুন উপজেলা হিসেবে প্রথমবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় মধ্যনগরে। এ নির্বাচনকে ঘিরে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা জমা দেন ৮ জন। কিন্তু নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আলোচনায় ছিলেন ডিআইজির আব্দুল বাতেনের ভাই আব্দুর রাজ্জাক ও অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইদুর রহমান। নির্বাচনে সময় প্রার্থী সাইদুর রহমান নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে নিজ বাড়িতে এসে রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি আব্দুল বাতেনের প্রভাব বিস্তার, মসজিদে ভোট চেয়ে খাবার বিতরণ এবং টাকা দিয়ে ভোট কেনার অভিযোগ দায়ের করেন। এতেই ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন ডিআইজি আবদুল বাতেন ও তাঁর ভাই বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়া।
এ ছাড়া নির্বাচনে আগের রাতে টাকা বিলি করতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতে ডিআইজি বাতেনের ভাগনে পুলিশের এসআই সাইদুর রহমান আটক হওয়ার পর ক্ষেপে যান চেয়ারম্যান ও ডিআইজি। এতে নির্বাচনের আগের দিন থেকেই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করতে থাকলেও পুলিশের ভূমিকা ছিল নীরব। নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশের পর গত বৃহস্পতিবার দলবল নিয়ে নিজে উপস্থিত থেকে সাইদুর রহমান ও তাঁর পরিবারের ওপর হামলা চালান নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়া।
এ ব্যাপারে আহত পরাজিত উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সাইদুর রহমানের ছেলে আরিফুর রহমান ঝিনুক বলেন, ‘আমার পরিবারের ৭ জনের ওপর হামলা চালানো হয়েছে, আমার বাবাকে কোপানো হয়েছে আমাকে কোপানো হয়েছে। এগুলোর পেছনে চেয়ারম্যান সাহেবের লোকজন জড়িত। নির্বাচনের সময়ে ডিআইজি ও নিকটাত্মীয় এসআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় চেয়ারম্যান হয়েই বড় ভাইয়ের নির্দেশে আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। মধ্যনগর থানা-পুলিশ ডিআইজির ভাই হওয়ায় তাঁরা বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে এখন আমাদের হয়রানি করছে।’
এ বিষয়ে পরাজিত চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এমন ঘটনা ঘটবে আমরা তা কল্পনাও করতে পারিনি, নির্বাচনের বিরোধ নিয়ে ডিআইজি আব্দুল বাতেন ও তার ভাই চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক আমাদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছে, আমাকে কুপিয়েছে, আমার পরিবারের লোকজনকে কুপিয়েছে, নারী শিশুর ওপর হাত তুলেছে। তাঁরা এখন ক্ষমতা দেখাবে, আমাদের প্রাণে মেরে ফেলবে। আমরা এখন ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছি। ডিআইজির নির্দেশে পুলিশ সদস্যরা আমাদের খুঁজছে। তাঁরা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে।’
অন্যদিকে, ডিআইজি আব্দুল বাতেনের পরিবারের হামলা ঘটনা মধ্যনগর থানা-পুলিশকে অবগত করলেও থানা-পুলিশ বিষয়টি নিয়ে কোনো গুরুত্ব দেয়নি বলেও অভিযোগ করেন সাইদুর রহমানের ছেলে আরিফুর রহমান ঝিনুক। পরে বিষয়টি পুলিশের আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুনকে জানালে তিনি দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থলে পাঠালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়।
এ বিষয়ে মধ্যনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক ভূঁইয়া বলেন, ‘আমার নির্দেশে এ রকম কোনো হামলা চালানো হয়নি। যে সময় এই ঘটনা ঘটেছে তখন আমি এলাকায় ছিলাম না। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী সাইদুর রহমান আগে থেকেই আমার সঙ্গে একটি সমস্যা করতে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল। ফলে তাঁরাই প্রথমে আমার এক লোককে কুপিয়ে জখম করে। আমার লোকেরা রাগান্বিত হয়ে হামলা চালালেও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাঁরাই এসেছিল, আমরা না।’
সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস বলেছেন, ‘পুলিশের দায়িত্বে অবহেলার কোনো প্রশ্নই আসে না। ঘটনা জানার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে ধর্মাপাশা সার্কেল অফিসার ওসিসহ ২০ জন পুলিশের সদস্য যায়। এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। তবে অন্য পক্ষ থেকে একটি অভিযোগ এসেছে শুনেছি।’
ডিআইজির প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি সম্পর্কে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, ‘এ রকম করার সুযোগ নেই। তিনিও একজন সম্মানিত পুলিশ কর্মকর্তা। এটা উনিও বোঝেন।’
ঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৫ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৬ ঘণ্টা আগেযশোরের অভয়নগরে পুকুরে ডুবে এক দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে উপজেলার অভয়নগর গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৬ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা অবৈধভাবে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচারকালে সেলিম হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা–৬ বিজিবির দর্শনা বিওপির একটি টহলদল তাকে আটক করে।
৭ ঘণ্টা আগে