সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটের কানাইঘাটে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর শিশু মুনতাহা আক্তার জেরিনের (৬) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার ভোরে গলায় রশি প্যাঁচানো অবস্থায় বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করে থানায় নিয়ে এসেছে পুলিশ। কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল আওয়াল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মুনতাহা উপজেলার সদর ইউনিয়নের বীরদল গ্রামের শামীম আহমদের মেয়ে। এ ঘটনায় আটক তিন নারী হলেন বীরদল গ্রামের মারজিয়া, তার মা আলিফজান ও নানি কুতুবজান।
কানাইঘাটের সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আফসার উদ্দিন আহমদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্থানীয় একটি অনলাইন পত্রিকার প্রতিনিধিরা নিখোঁজ মুনতাহার সন্ধানে তাদের বাড়িতে গিয়ে লাইভ করে। তখন বাড়ির সবাইকে মুনতাহার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে। এ সময় পাশের ঘরের মারজিয়া নামে এক নারী একেকবার একেক রকম কথা বলতে থাকেন। মারজিয়া মুনতাহাকে পড়াতেন। দিনের একটা বড় সময় মারজিয়া তার সঙ্গেই থাকতেন।
ইউপি চেয়ারম্যান আরও বলেন, উল্টাপাল্টা কথা শুনে সন্দেহ হলে সন্ধ্যায় কানাইঘাট থানার পুলিশ মারজিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসে। আর ওই রাতেই তার মা মুনতাহার মরদেহ ডোবা থেকে পুকুরে নিয়ে ফেলার সময় স্থানীয় একজন দেখে ফেললে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এ সময় অপর একজন তাঁকে ধরে ফেলেন। পরে পুলিশ গিয়ে ওই নারী ও তাঁর মাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী হাসপাতালে পাঠায়।
কানাইঘাট থানার ওসি মো. আব্দুল আওয়াল বলেন, সন্দেহ হওয়ায় শনিবার সন্ধ্যায় তাদের বাড়ির মারজিয়াকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়। তাঁর মা হয়তো ভাবছেন মেয়ে পুলিশকে সত্য কথা বলে দেবে। সে কারণে হয়তো রাতে তাঁদের ডোবা থেকে লাশ পার্শ্ববর্তী পুকুরে স্থানান্তরের চেষ্টা করেন। এ সময় স্থানীয়রা দেখে ফেলেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মারজিয়ার মা আলিফজান ও তাঁর নানি কুতুবজানকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। মেয়েটি অনেক চালাক। কথা বারবার ঘোরায়। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে, গত ৩ নভেম্বর সকালে বাবার সঙ্গে স্থানীয় একটি ওয়াজ মাহফিল থেকে বাড়ি ফেরে মুনতাহা। পরে প্রতিদিনের মতো আশপাশের বাড়িতে শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা করতে যায়। কিন্তু বিকেল হলে বাড়িতে না ফিরলে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। এরপর থেকে সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পায়নি পরিবার।
সিলেটের কানাইঘাটে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর শিশু মুনতাহা আক্তার জেরিনের (৬) মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার ভোরে গলায় রশি প্যাঁচানো অবস্থায় বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করে থানায় নিয়ে এসেছে পুলিশ। কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল আওয়াল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মুনতাহা উপজেলার সদর ইউনিয়নের বীরদল গ্রামের শামীম আহমদের মেয়ে। এ ঘটনায় আটক তিন নারী হলেন বীরদল গ্রামের মারজিয়া, তার মা আলিফজান ও নানি কুতুবজান।
কানাইঘাটের সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আফসার উদ্দিন আহমদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্থানীয় একটি অনলাইন পত্রিকার প্রতিনিধিরা নিখোঁজ মুনতাহার সন্ধানে তাদের বাড়িতে গিয়ে লাইভ করে। তখন বাড়ির সবাইকে মুনতাহার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে। এ সময় পাশের ঘরের মারজিয়া নামে এক নারী একেকবার একেক রকম কথা বলতে থাকেন। মারজিয়া মুনতাহাকে পড়াতেন। দিনের একটা বড় সময় মারজিয়া তার সঙ্গেই থাকতেন।
ইউপি চেয়ারম্যান আরও বলেন, উল্টাপাল্টা কথা শুনে সন্দেহ হলে সন্ধ্যায় কানাইঘাট থানার পুলিশ মারজিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসে। আর ওই রাতেই তার মা মুনতাহার মরদেহ ডোবা থেকে পুকুরে নিয়ে ফেলার সময় স্থানীয় একজন দেখে ফেললে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এ সময় অপর একজন তাঁকে ধরে ফেলেন। পরে পুলিশ গিয়ে ওই নারী ও তাঁর মাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী হাসপাতালে পাঠায়।
কানাইঘাট থানার ওসি মো. আব্দুল আওয়াল বলেন, সন্দেহ হওয়ায় শনিবার সন্ধ্যায় তাদের বাড়ির মারজিয়াকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়। তাঁর মা হয়তো ভাবছেন মেয়ে পুলিশকে সত্য কথা বলে দেবে। সে কারণে হয়তো রাতে তাঁদের ডোবা থেকে লাশ পার্শ্ববর্তী পুকুরে স্থানান্তরের চেষ্টা করেন। এ সময় স্থানীয়রা দেখে ফেলেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মারজিয়ার মা আলিফজান ও তাঁর নানি কুতুবজানকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। মেয়েটি অনেক চালাক। কথা বারবার ঘোরায়। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে, গত ৩ নভেম্বর সকালে বাবার সঙ্গে স্থানীয় একটি ওয়াজ মাহফিল থেকে বাড়ি ফেরে মুনতাহা। পরে প্রতিদিনের মতো আশপাশের বাড়িতে শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা করতে যায়। কিন্তু বিকেল হলে বাড়িতে না ফিরলে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। এরপর থেকে সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পায়নি পরিবার।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে