নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
চলমান আন্দোলন প্রতিবাদের মুখে ২৭টি ওয়ার্ডের বর্ধিত গৃহকর বাতিল ঘোষণা করেছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। আজ শুক্রবার রাত ৯টায় সিলেট জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে মেয়র এ ঘোষণা দেন।
এর আগে নগর ভবনের সভাকক্ষে সিসিকের কাউন্সিলরদের নিয়ে জরুরি সাধারণ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘২০১৯ সালে তৎকালীন মেয়র নগরের পুরোনো ২৭টি ওয়ার্ডে অ্যাসেসমেন্ট-রিঅ্যাসেসমেন্ট করিয়েছিলেন। সেটি মন্ত্রণালয় অনুমোদন করলে আমরা বাস্তবায়নে যাই। তখন নগরবাসী অভিযোগ শুরু করেন। আমরা সবার সঙ্গে কথা বলেছি। নগরবাসীর অভিযোগ আমলে নিয়ে, এটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পাশাপাশি নতুন ১৫ টিসহ ৪২টি ওয়ার্ডের নতুন করে রিঅ্যাসেসমেন্ট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে বকেয়া গৃহকর আদায় অব্যাহত থাকবে। বকেয়া প্রদানের জন্য নাগরিকদের তিনি আহ্বান জানিয়ে মেয়র বলেন, ‘কাউন্সিলরদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে, সম্মানিত নাগরিকবৃন্দের দাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে, ২৭টি ওয়ার্ডের হোল্ডিং ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট-রিঅ্যাসেসমেন্ট বাতিল করেছি। একই সঙ্গে হোল্ডিংসমূহে নতুন করে রিঅ্যাসেসমেন্ট ও নতুন অন্তর্ভুক্ত ১৫টি ওয়ার্ডের অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর আগে আমি সম্মানিত নাগরিকবৃন্দের কাছে বারবার বলেছিলাম যে-জনগণের জন্য অকল্যাণ হয় এমন কোনো সিদ্ধান্ত আমি নেব না। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমার দায়িত্ব তাদের মতামতকে মূল্যায়ন করা। জনগণ ও কাউন্সিলরদের মতামতের ভিত্তিতে চলমান অ্যাসেসমেন্ট বাতিল করে নতুন করে রিঅ্যাসেসমেন্ট করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। বকেয়া গৃহকর প্রদানের জন্য নগরবাসীকে অনুরোধ জানাচ্ছি।’
‘আমার অনুরোধের প্রেক্ষিতে চলমান অ্যাসেসমেন্ট নিয়ে নাগরিকবৃন্দ খুবই ধৈর্যশীলতার সঙ্গে আমার অনুরোধ রেখেছেন, এ জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি’ বলেও উল্লেখ করে সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।
মেয়র আরও বলেন, ‘নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে নগরীর কল্যাণে নিয়ে যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে। জনগণের প্রতিষ্ঠানে জনমত প্রাধান্য পাবে।’
এ সময় সিলেট সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান, সচিবসহ বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চলমান আন্দোলন প্রতিবাদের মুখে ২৭টি ওয়ার্ডের বর্ধিত গৃহকর বাতিল ঘোষণা করেছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। আজ শুক্রবার রাত ৯টায় সিলেট জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে মেয়র এ ঘোষণা দেন।
এর আগে নগর ভবনের সভাকক্ষে সিসিকের কাউন্সিলরদের নিয়ে জরুরি সাধারণ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘২০১৯ সালে তৎকালীন মেয়র নগরের পুরোনো ২৭টি ওয়ার্ডে অ্যাসেসমেন্ট-রিঅ্যাসেসমেন্ট করিয়েছিলেন। সেটি মন্ত্রণালয় অনুমোদন করলে আমরা বাস্তবায়নে যাই। তখন নগরবাসী অভিযোগ শুরু করেন। আমরা সবার সঙ্গে কথা বলেছি। নগরবাসীর অভিযোগ আমলে নিয়ে, এটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পাশাপাশি নতুন ১৫ টিসহ ৪২টি ওয়ার্ডের নতুন করে রিঅ্যাসেসমেন্ট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে বকেয়া গৃহকর আদায় অব্যাহত থাকবে। বকেয়া প্রদানের জন্য নাগরিকদের তিনি আহ্বান জানিয়ে মেয়র বলেন, ‘কাউন্সিলরদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে, সম্মানিত নাগরিকবৃন্দের দাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে, ২৭টি ওয়ার্ডের হোল্ডিং ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট-রিঅ্যাসেসমেন্ট বাতিল করেছি। একই সঙ্গে হোল্ডিংসমূহে নতুন করে রিঅ্যাসেসমেন্ট ও নতুন অন্তর্ভুক্ত ১৫টি ওয়ার্ডের অ্যাসেসমেন্ট কার্যক্রম চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর আগে আমি সম্মানিত নাগরিকবৃন্দের কাছে বারবার বলেছিলাম যে-জনগণের জন্য অকল্যাণ হয় এমন কোনো সিদ্ধান্ত আমি নেব না। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে আমার দায়িত্ব তাদের মতামতকে মূল্যায়ন করা। জনগণ ও কাউন্সিলরদের মতামতের ভিত্তিতে চলমান অ্যাসেসমেন্ট বাতিল করে নতুন করে রিঅ্যাসেসমেন্ট করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। বকেয়া গৃহকর প্রদানের জন্য নগরবাসীকে অনুরোধ জানাচ্ছি।’
‘আমার অনুরোধের প্রেক্ষিতে চলমান অ্যাসেসমেন্ট নিয়ে নাগরিকবৃন্দ খুবই ধৈর্যশীলতার সঙ্গে আমার অনুরোধ রেখেছেন, এ জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি’ বলেও উল্লেখ করে সিসিক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।
মেয়র আরও বলেন, ‘নগরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে নগরীর কল্যাণে নিয়ে যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে। জনগণের প্রতিষ্ঠানে জনমত প্রাধান্য পাবে।’
এ সময় সিলেট সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান, সচিবসহ বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
৬ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে