চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
ভালোবাসার টানে বাংলাদেশে ছুটে আসা পাকিস্তানি স্ত্রী মাহা বাজোয়ার করা যৌতুক মামলায় জামিন পেয়েছেন স্বামী সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার। আজ বুধবার হবিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত-২ এর বিচারক রাহেলা পারভীন এ আদেশ দেন।
সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার (৩৫) হবিগঞ্জের চুনারুঘাট পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বড়াইল এলাকার শফি উল্লা মজুমদারের ছেলে।
এর আগে গত ১১ ডিসেম্বর একই আদালতে ১০ লাখ টাকা যৌতুক দাবির অভিযোগ এনে সাজ্জাদ হোসেন মজুমদারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন পাকিস্তানি ওই নারী। ১২ ডিসেম্বর শুনানি শেষে মামলাটি আমলে নিয়ে সমন জারির আদেশ দেন আদালত।
তবে মামলার বিবাদীর দাবি, তার বিরুদ্ধে দায়ের করা এ মামলায় কোনো বৈধতা নেই বরং টাকা হাতিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে মামলাটি করার হয়েছে। বিবাদীর আইনজীবী আব্দুর রাজ্জাক অনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিকাহনামা ঘষামাজা করে মোহরানার পরিমাণ বাড়িয়ে তিনি প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা নিকাহনামার মূল কপি আদালতে দাখিল করেছি।’
তিনি বলেন, ‘মূলত এর অনেক আগেই পাকিস্তানি স্ত্রী মাহা বাজোয়াকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তালাক দিয়েছেন ভুক্তভোগী স্বামী সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার। সিআইডিসহ সকল সংস্থার তদন্তে বিষয়টির সত্যতা উঠে এসেছে। তাদের সংসারে কোন সন্তান জন্ম নেয়নি। স্ত্রী মাহা বাজোয়ার কন্যা সন্তান জান্নাত মামলার বিবাদী সাজ্জাদ হোসেন মজুমদারের না।’
জানা যায়, পাকিস্তানের লাহোর প্রদেশের মুলতান রোডের সাকি স্ট্রিট সৈয়দপুরের বাসিন্দা মকসুদ আহমেদের মেয়ে মাহা বাজোয়ার সঙ্গে ১০ বছর আগে দুবাইয়ে সাজ্জাদ হোসেন মজুমদারের পরিচয় হয়। পরে তাঁরা ৩০ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। তাঁদের আট বছরের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে হবিগঞ্জে সাজ্জাদের বাড়িতে কয়েক মাস অবস্থান করেন মাহা। পরে পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর স্বামীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়। গত ১৭ নভেম্বর মাহা বাজোয়া পাকিস্তান থেকে স্বামীর বাড়ি চুনারুঘাটে আসেন। এ সময় সাজ্জাদ স্ত্রীর প্রতি অবহেলা করার পাশাপাশি ব্যবসা করার জন্য ১০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। গত ৮ ডিসেম্বর যৌতুকের ১০ লাখ টাকা না দেওয়ায় মাহা বাজোয়াকে বাড়ি থেকে বের করে দেন সাজ্জাদ। মাহা বাদী হয়ে যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারায় সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
ভালোবাসার টানে বাংলাদেশে ছুটে আসা পাকিস্তানি স্ত্রী মাহা বাজোয়ার করা যৌতুক মামলায় জামিন পেয়েছেন স্বামী সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার। আজ বুধবার হবিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত-২ এর বিচারক রাহেলা পারভীন এ আদেশ দেন।
সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার (৩৫) হবিগঞ্জের চুনারুঘাট পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর বড়াইল এলাকার শফি উল্লা মজুমদারের ছেলে।
এর আগে গত ১১ ডিসেম্বর একই আদালতে ১০ লাখ টাকা যৌতুক দাবির অভিযোগ এনে সাজ্জাদ হোসেন মজুমদারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন পাকিস্তানি ওই নারী। ১২ ডিসেম্বর শুনানি শেষে মামলাটি আমলে নিয়ে সমন জারির আদেশ দেন আদালত।
তবে মামলার বিবাদীর দাবি, তার বিরুদ্ধে দায়ের করা এ মামলায় কোনো বৈধতা নেই বরং টাকা হাতিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে মামলাটি করার হয়েছে। বিবাদীর আইনজীবী আব্দুর রাজ্জাক অনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিকাহনামা ঘষামাজা করে মোহরানার পরিমাণ বাড়িয়ে তিনি প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা নিকাহনামার মূল কপি আদালতে দাখিল করেছি।’
তিনি বলেন, ‘মূলত এর অনেক আগেই পাকিস্তানি স্ত্রী মাহা বাজোয়াকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তালাক দিয়েছেন ভুক্তভোগী স্বামী সাজ্জাদ হোসেন মজুমদার। সিআইডিসহ সকল সংস্থার তদন্তে বিষয়টির সত্যতা উঠে এসেছে। তাদের সংসারে কোন সন্তান জন্ম নেয়নি। স্ত্রী মাহা বাজোয়ার কন্যা সন্তান জান্নাত মামলার বিবাদী সাজ্জাদ হোসেন মজুমদারের না।’
জানা যায়, পাকিস্তানের লাহোর প্রদেশের মুলতান রোডের সাকি স্ট্রিট সৈয়দপুরের বাসিন্দা মকসুদ আহমেদের মেয়ে মাহা বাজোয়ার সঙ্গে ১০ বছর আগে দুবাইয়ে সাজ্জাদ হোসেন মজুমদারের পরিচয় হয়। পরে তাঁরা ৩০ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। তাঁদের আট বছরের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালে হবিগঞ্জে সাজ্জাদের বাড়িতে কয়েক মাস অবস্থান করেন মাহা। পরে পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর স্বামীর সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়। গত ১৭ নভেম্বর মাহা বাজোয়া পাকিস্তান থেকে স্বামীর বাড়ি চুনারুঘাটে আসেন। এ সময় সাজ্জাদ স্ত্রীর প্রতি অবহেলা করার পাশাপাশি ব্যবসা করার জন্য ১০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। গত ৮ ডিসেম্বর যৌতুকের ১০ লাখ টাকা না দেওয়ায় মাহা বাজোয়াকে বাড়ি থেকে বের করে দেন সাজ্জাদ। মাহা বাদী হয়ে যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারায় সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব এলাকার সাহেলা বেগম নিজের ও তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় ফেরত যেতে বাধ্য হন তিনি। অন্যদিকে চরমথুরার শ্বাসকষ্টের রোগী আবুল কালাম সকাল ১০টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১২টার সময়ও চিকিৎসক দেখাতে
১১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
২ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
২ ঘণ্টা আগে