সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজে নির্ধারিত বরাদ্দের চেয়ে দ্বিগুণ বাড়ানোর অভিযোগে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধের আদালতে মামলা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে জেলার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন হাওর বাঁচাও আন্দোলনের সদস্য জেবেল মিয়া।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন দিরাই উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-সহকারী প্রকৌশলী এটিএম মোনায়েম হোসেন, উপজেলার বাঁধের কাজের ২৭ নং প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) সভাপতি মো. জগলু মিয়া ও ২৮ নম্বর পিআইসির সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
মামলায় বলা হয়, হাওরের বোরো ধান রক্ষায় সরকার প্রতিবছর এখানে অস্থায়ী বাঁধের ব্যবস্থা করে এবং সেই বাঁধ নির্মাণ, সংস্কারের জন্য কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। এ বছরও দিরাই উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওরের জলডোপ বাঁধের কাজের জন্য ২৭ নম্বর পিআইসিতে ১৫ লাখ ১৮ হাজার ৩৪৪ টাকা ও ২৮ নম্বর পিআইসিতে ১৪ লাখ ৮ হাজার ৭৯৬ টাকা বরাদ্দ দেয় পাউবো।
তবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে দিরাই ইউএনও মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকার ও পাউবো উপসহকারী প্রকৌশলী এটিএম মোনায়েম হোসেন এই দুটি বাঁধের মধ্যে ২৭ নম্বর পিআইসির বরাদ্দের টাকা ৩১ লাখ ৭১ হাজার টাকা ও ২৮ নম্বর পিআইসির বরাদ্দের টাকা ৩৭ লাখ ৯৬ হাজার টাকা করেন।
এ নিয়ে প্রতিবাদ করলে প্রাণনাশেরও হুমকি দেন মামলার আসামিরা। এ ছাড়া পিআইসির নীতিমালা না মেনেই যাদের জমি নেই বাঁধের পাশে, তাদের দিয়ে বাঁধের কাজ করানোসহ এখন পর্যন্ত বাঁধের কাজ শেষ না করার বিষয়টিও মামলায় উল্লেখ করেন বাদী।
এ ঘটনায় মামলার বাদী জেবেল মিয়া বলেন, দিরাইয়ে দুইটি ফসলরক্ষা বাঁধের কাজে টাকা ইউএনও, পাউবোর সেকশন কর্মকর্তারা (এসও) মিলে কাগজ-কলমে দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। যেখানে ১৫ লাখ টাকা বরাদ্দ প্রথমে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে তাঁরা ৩১ লাখ ৭১ হাজার এবং আরেকটিতে ১৪ লাখের জায়গায় ৩৭ লাখ টাকা করে টাকা আত্মসাতের পাঁয়তারা করেছিলেন, আমরা প্রতিবাদ করলে তাঁরা আমাদের প্রাণনাশের পর্যন্ত হুমকি দেন।
জেবেল মিয়া আরও বলেন, ‘আমি আজকে মামলা করেছি। আশা করি ন্যায়বিচার পাব। আমরা কৃষকের স্বার্থে কাজ করা সংগঠন কৃষকের ওপর নির্যাতন জুলুম এবং তার স্বপ্নের ফসল নিয়ে কাউকে খেলার সুযোগ দেব না।’
এ ব্যাপারে জানতে দিরাই ইউএনও মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকারকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
পাউবো উপসহকারী প্রকৌশলী এটিএম মোনায়েম হোসেন মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্বশুর মারা গেছেন, তাই কর্মস্থলে নেই আমি। আর বাঁধের কাজের জন্য টাকা বেশি লাগবে। তাই টাকার পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।’
সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজে নির্ধারিত বরাদ্দের চেয়ে দ্বিগুণ বাড়ানোর অভিযোগে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধের আদালতে মামলা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে জেলার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন হাওর বাঁচাও আন্দোলনের সদস্য জেবেল মিয়া।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন দিরাই উপজেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-সহকারী প্রকৌশলী এটিএম মোনায়েম হোসেন, উপজেলার বাঁধের কাজের ২৭ নং প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) সভাপতি মো. জগলু মিয়া ও ২৮ নম্বর পিআইসির সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন।
মামলায় বলা হয়, হাওরের বোরো ধান রক্ষায় সরকার প্রতিবছর এখানে অস্থায়ী বাঁধের ব্যবস্থা করে এবং সেই বাঁধ নির্মাণ, সংস্কারের জন্য কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। এ বছরও দিরাই উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওরের জলডোপ বাঁধের কাজের জন্য ২৭ নম্বর পিআইসিতে ১৫ লাখ ১৮ হাজার ৩৪৪ টাকা ও ২৮ নম্বর পিআইসিতে ১৪ লাখ ৮ হাজার ৭৯৬ টাকা বরাদ্দ দেয় পাউবো।
তবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে দিরাই ইউএনও মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকার ও পাউবো উপসহকারী প্রকৌশলী এটিএম মোনায়েম হোসেন এই দুটি বাঁধের মধ্যে ২৭ নম্বর পিআইসির বরাদ্দের টাকা ৩১ লাখ ৭১ হাজার টাকা ও ২৮ নম্বর পিআইসির বরাদ্দের টাকা ৩৭ লাখ ৯৬ হাজার টাকা করেন।
এ নিয়ে প্রতিবাদ করলে প্রাণনাশেরও হুমকি দেন মামলার আসামিরা। এ ছাড়া পিআইসির নীতিমালা না মেনেই যাদের জমি নেই বাঁধের পাশে, তাদের দিয়ে বাঁধের কাজ করানোসহ এখন পর্যন্ত বাঁধের কাজ শেষ না করার বিষয়টিও মামলায় উল্লেখ করেন বাদী।
এ ঘটনায় মামলার বাদী জেবেল মিয়া বলেন, দিরাইয়ে দুইটি ফসলরক্ষা বাঁধের কাজে টাকা ইউএনও, পাউবোর সেকশন কর্মকর্তারা (এসও) মিলে কাগজ-কলমে দ্বিগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। যেখানে ১৫ লাখ টাকা বরাদ্দ প্রথমে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে তাঁরা ৩১ লাখ ৭১ হাজার এবং আরেকটিতে ১৪ লাখের জায়গায় ৩৭ লাখ টাকা করে টাকা আত্মসাতের পাঁয়তারা করেছিলেন, আমরা প্রতিবাদ করলে তাঁরা আমাদের প্রাণনাশের পর্যন্ত হুমকি দেন।
জেবেল মিয়া আরও বলেন, ‘আমি আজকে মামলা করেছি। আশা করি ন্যায়বিচার পাব। আমরা কৃষকের স্বার্থে কাজ করা সংগঠন কৃষকের ওপর নির্যাতন জুলুম এবং তার স্বপ্নের ফসল নিয়ে কাউকে খেলার সুযোগ দেব না।’
এ ব্যাপারে জানতে দিরাই ইউএনও মো. মাহমুদুর রহমান খোন্দকারকে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
পাউবো উপসহকারী প্রকৌশলী এটিএম মোনায়েম হোসেন মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্বশুর মারা গেছেন, তাই কর্মস্থলে নেই আমি। আর বাঁধের কাজের জন্য টাকা বেশি লাগবে। তাই টাকার পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।’
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
১ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
২ ঘণ্টা আগে