জাপানের বৃহৎ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হোন্ডা এবং নিশান প্রাথমিক পর্যায়ে একীভূতকরণ নিয়ে আলোচনা করছে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে। টেসলা এবং চীনা বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর নিশানের শেয়ারের দর ২৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে, অন্যদিকে হোন্ডার শেয়ার তিন শতাংশের বেশি কমেছে। নিশানের অংশীদার মিতসুবিশি মোটরসের শেয়ারের দরও প্রায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। জাপানের বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টয়োটা। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান দুটি বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে গত মার্চে কৌশলগত অংশীদারত্ব নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিল।
গতকাল হোন্ডার একজন মুখপাত্র এএফপিকে জানিয়েছেন, ‘আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং বিষয়ের ওপর সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছি। এর মধ্যে সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, তবে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’
নিশানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। যদি কোনো নতুন তথ্য থাকে, আমরা তা সঠিক সময়ে আমাদের অংশীদারদের জানাব।’
বিশ্বব্যাপী গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে চীনা প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছে। বিওয়াইডির মতো চীনা কোম্পানিগুলো বিশেষভাবে এই খাতে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ভক্সওয়াগেন ইতিমধ্যে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জার্মান কারখানা বন্ধের বিষয়টি বিবেচনা করছে।
গত মাসে নিশান ৯ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় এবং তাদের বিক্রির পূর্বাভাস কমিয়ে আনে। একই সঙ্গে, বৈশ্বিক উৎপাদন ক্ষমতা ২০ শতাংশ হ্রাসের পরিকল্পনা করেছে। নিশানের সিইও মাকোটো উচিদা ‘গুরুতর পরিস্থিতি’ উল্লেখ করে তার বেতন অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছেন।’
হোন্ডার নির্বাহী সহসভাপতি শিনজি আয়োমা ব্লুমবার্গকে বলেছেন, হোন্ডা একীভূতকরণ, মূলধনী অংশীদারত্ব বা একটি হোল্ডিং কোম্পানি গঠনের মতো বিভিন্ন বিকল্প নিয়ে আলোচনা করছে।
হোন্ডা মে মাসে ঘোষণা করেছিল, ২০৩০ সালের মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ি খাতে তাদের বিনিয়োগ দ্বিগুণ করে ৬৫ বিলিয়ন ডলার করা হবে। ২০৪০ সালের মধ্যে ১০০ শতাংশ বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রির লক্ষ্য অর্জনের জন্য এটি তাদের একটি উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা।
নিশানও একই ধরনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। তারা মার্চ মাসে জানিয়েছিল, আগামী তিন বছরে তাদের ৩০টি নতুন মডেলের মধ্যে ১৬টি হবে বৈদ্যুতিক।
জাপানের বৃহৎ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হোন্ডা এবং নিশান প্রাথমিক পর্যায়ে একীভূতকরণ নিয়ে আলোচনা করছে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে। টেসলা এবং চীনা বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর নিশানের শেয়ারের দর ২৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে, অন্যদিকে হোন্ডার শেয়ার তিন শতাংশের বেশি কমেছে। নিশানের অংশীদার মিতসুবিশি মোটরসের শেয়ারের দরও প্রায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। জাপানের বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টয়োটা। দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান দুটি বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে গত মার্চে কৌশলগত অংশীদারত্ব নিয়ে আলোচনা শুরু করেছিল।
গতকাল হোন্ডার একজন মুখপাত্র এএফপিকে জানিয়েছেন, ‘আমরা বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং বিষয়ের ওপর সহযোগিতার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছি। এর মধ্যে সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, তবে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’
নিশানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। যদি কোনো নতুন তথ্য থাকে, আমরা তা সঠিক সময়ে আমাদের অংশীদারদের জানাব।’
বিশ্বব্যাপী গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে চীনা প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছে। বিওয়াইডির মতো চীনা কোম্পানিগুলো বিশেষভাবে এই খাতে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ভক্সওয়াগেন ইতিমধ্যে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জার্মান কারখানা বন্ধের বিষয়টি বিবেচনা করছে।
গত মাসে নিশান ৯ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় এবং তাদের বিক্রির পূর্বাভাস কমিয়ে আনে। একই সঙ্গে, বৈশ্বিক উৎপাদন ক্ষমতা ২০ শতাংশ হ্রাসের পরিকল্পনা করেছে। নিশানের সিইও মাকোটো উচিদা ‘গুরুতর পরিস্থিতি’ উল্লেখ করে তার বেতন অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছেন।’
হোন্ডার নির্বাহী সহসভাপতি শিনজি আয়োমা ব্লুমবার্গকে বলেছেন, হোন্ডা একীভূতকরণ, মূলধনী অংশীদারত্ব বা একটি হোল্ডিং কোম্পানি গঠনের মতো বিভিন্ন বিকল্প নিয়ে আলোচনা করছে।
হোন্ডা মে মাসে ঘোষণা করেছিল, ২০৩০ সালের মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ি খাতে তাদের বিনিয়োগ দ্বিগুণ করে ৬৫ বিলিয়ন ডলার করা হবে। ২০৪০ সালের মধ্যে ১০০ শতাংশ বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রির লক্ষ্য অর্জনের জন্য এটি তাদের একটি উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা।
নিশানও একই ধরনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। তারা মার্চ মাসে জানিয়েছিল, আগামী তিন বছরে তাদের ৩০টি নতুন মডেলের মধ্যে ১৬টি হবে বৈদ্যুতিক।
মার্কিন বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে ৬০টি দেশের সব পণ্যে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক আরোপ করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পাশাপাশি বিভিন্ন হারে পাল্টা শুল্কও দিয়েছেন তিনি। এই পাল্টা শুল্ক অবশ্য ৯০ দিনের জন্য স্থগিতও করেছেন। তবে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক সব দেশের সব পণ্যে এখনো প্রযোজ্য।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত পাল্টা আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য পাল্টা ব্যবস্থা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে ‘মারাত্মক’ প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থার পরিচালক গতকাল শুক্রবার এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপগুলো বৈদেশিক সহায়তা কমানোর
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেছেন, ‘ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ স্থগিত করায় প্রাথমিক ভাবে খুশি এবং স্বাগত জানাই। তবে আমরা এ নিয়ে চিন্তিত। আমরা জানি না ৯০ দিন পরে কী হবে। তাই আমাদের কী করা দরকার, কোন জায়গায় কী সুযোগ নিতে পারি, ট্রাম্প...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) উদ্যোগে এবং ‘অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যান্টি মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার্স অব ব্যাংকস ইন বাংলাদেশ’ (অ্যাকব)-এর সহায়তায় তফসিলি ব্যাংকগুলোর প্রধান পরিপালন কর্মকর্তাদের এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) চট্টগ্রামে হোটেল র্যাডিসন
১৯ ঘণ্টা আগে