নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকমের বিপণন বিভাগের প্রধান হুয়ামুন কবির নীরবকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আরজে নীরব নামেই বেশি পরিচিত। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা বলছে, প্রায় ৫৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক গ্রাহকের করা মামলায় আজ শুক্রবার রাজধানীর আদাবরের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ পাঁচ দিনের রিমান্ডে চাইলে শুনানি শেষে হাকিম মাহমুদা আক্তার একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, পণ্য কেনার জন্য ৫৬ লাখ টাকা কিউকমকে দিয়েছেন ওই গ্রাহক। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে তিনি পণ্য পাননি। পরে কিউকমের অফিসে যোগাযোগ করলে তাঁকে টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি। কিউকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ছয় জনের বিরুদ্ধে করা ওই মামলায় নীরবের নাম রয়েছে ৪ নম্বরে।
তেজগাঁও বিভাগের এডিসি হাফিজ আল ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেডিও জকি হিসেবে পরিচিতি পাওয়া আরজে নীরব ছিলেন কিউকমের হেড অব সেলস (কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস)। বিভিন্ন মাধ্যমে কিউকমের প্রচার চালিয়ে সাধারণ মানুষকে তিনি আকৃষ্ট করতেন।
এর আগে পল্টন থানায় আরেক গ্রাহকের করা মামলায় কিউকম কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রিপন মিয়াকে গত ৩ অক্টোবর গ্রেপ্তার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
দেশে ই-কমার্সের ব্যবসা বেশ কয়েক বছর ধরেই বাড়ছিল। এর মধ্যে মহামারী শুরু হলে নতুন বেশ কিছু কোম্পানি রাতারাতি ফুলে ফেঁপে উঠতে শুরু করে। এর মধ্যে কিউকম একটি। বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক কম দামে পণ্য বিক্রির প্রলোভন দিয়ে এসব কোম্পানি লাখ লাখ গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
এসব ঘটনায় গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে সংশ্লিষ্ট আরও অনেকে নজরদারিতে রয়েছেন।
উল্লেখ্য, গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে এসেছে গ্রাহকের অর্থ লোপাটের ভয়াবহ চিত্র। অভিযোগ রয়েছে, ই-অরেঞ্জ ১ হাজার ১০০ কোটি, ইভ্যালি ৯৫০ কোটি, ধামাকা ৭৫০ কোটি, নিরাপদ ৭৮ কোটি, এসপিসি ২৬৮ কোটি, দালাল প্লাস ২০০ কোটি, কিউকম ৪০০ কোটি এবং সিরাজগঞ্জ শপ গ্রাহকের ৪৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান কিউকমের বিপণন বিভাগের প্রধান হুয়ামুন কবির নীরবকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি আরজে নীরব নামেই বেশি পরিচিত। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা বলছে, প্রায় ৫৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক গ্রাহকের করা মামলায় আজ শুক্রবার রাজধানীর আদাবরের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে পুলিশ পাঁচ দিনের রিমান্ডে চাইলে শুনানি শেষে হাকিম মাহমুদা আক্তার একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, পণ্য কেনার জন্য ৫৬ লাখ টাকা কিউকমকে দিয়েছেন ওই গ্রাহক। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে তিনি পণ্য পাননি। পরে কিউকমের অফিসে যোগাযোগ করলে তাঁকে টাকাও ফেরত দেওয়া হয়নি। কিউকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ছয় জনের বিরুদ্ধে করা ওই মামলায় নীরবের নাম রয়েছে ৪ নম্বরে।
তেজগাঁও বিভাগের এডিসি হাফিজ আল ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, রেডিও জকি হিসেবে পরিচিতি পাওয়া আরজে নীরব ছিলেন কিউকমের হেড অব সেলস (কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস)। বিভিন্ন মাধ্যমে কিউকমের প্রচার চালিয়ে সাধারণ মানুষকে তিনি আকৃষ্ট করতেন।
এর আগে পল্টন থানায় আরেক গ্রাহকের করা মামলায় কিউকম কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রিপন মিয়াকে গত ৩ অক্টোবর গ্রেপ্তার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
দেশে ই-কমার্সের ব্যবসা বেশ কয়েক বছর ধরেই বাড়ছিল। এর মধ্যে মহামারী শুরু হলে নতুন বেশ কিছু কোম্পানি রাতারাতি ফুলে ফেঁপে উঠতে শুরু করে। এর মধ্যে কিউকম একটি। বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক কম দামে পণ্য বিক্রির প্রলোভন দিয়ে এসব কোম্পানি লাখ লাখ গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
এসব ঘটনায় গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে সংশ্লিষ্ট আরও অনেকে নজরদারিতে রয়েছেন।
উল্লেখ্য, গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি অভিযান চালিয়ে ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জসহ বেশ কয়েকটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদে উঠে এসেছে গ্রাহকের অর্থ লোপাটের ভয়াবহ চিত্র। অভিযোগ রয়েছে, ই-অরেঞ্জ ১ হাজার ১০০ কোটি, ইভ্যালি ৯৫০ কোটি, ধামাকা ৭৫০ কোটি, নিরাপদ ৭৮ কোটি, এসপিসি ২৬৮ কোটি, দালাল প্লাস ২০০ কোটি, কিউকম ৪০০ কোটি এবং সিরাজগঞ্জ শপ গ্রাহকের ৪৭ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে