নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে ব্যাংকের ঋণে বেঁধে দেওয়া ৯ শতাংশ সীমা তুলে দিয়ে ইন্টারেস্ট রেট করিডরের মাধ্যমে ‘স্মার্ট সুদ হার’ নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এমন পরিস্থিতিতে ব্যাংকগুলো ইন্টারেস্ট রেট করিডর কীভাবে বাস্তবায়ন করছে, তার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এক বৈঠকে বিষয়টি জানতে চেয়েছে সংস্থাটির চার সদস্যের কারিগরি সহায়তা কমিটি।
গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, ডেপুটি গভর্নর কাজী সায়েদুর রহমানসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, চলমান মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন, নীতি সুদহারের করিডর প্রথা, সুদহারের সীমা প্রত্যাহার করে ইন্টারেস্ট রেট করিডর প্রথা ও ডলারের একক দাম বাস্তবায়নের বিষয়ে জানতে চেয়েছে আইএমএফের কর্মকর্তারা। আগামীকাল সোমবার বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের হিসাবায়ন, তারল্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আবারও মিটিং হওয়ার কথা রয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘এটি আইএমএফের নিয়মিত সফরের অংশ। তারা মুদ্রানীতি বাস্তবায়নের বিষয়ে জানতে চেয়েছে। আমরা নতুন করে ইন্টারেস্ট রেট করিডরে গেছি। এটা কী পদ্ধতিতে বাস্তবায়ন করব বা এর প্রভাব কী হবে, তার বিষয়ে আলোচনা করেছে।’ এ ছাড়া তারল্য ব্যবস্থাপনার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান এই শীর্ষ কর্তা। তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
গত ১৮ জুন নতুন অর্থবছরের জন্য মুদ্রানীতি ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে নীতি সুদহারের করিডর প্রথা, সুদহারের সীমা প্রত্যাহার, ডলারের একক দাম, রিজার্ভের প্রকৃত হিসাবায়নসহ নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে; যা আইএমএফের ঋণের শর্তের মধ্যে ছিল। ফলে পুরো মুদ্রানীতিটি হয়েছে আইএমএফের ছক অনুযায়ী। পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি রোধে মুদ্রা সরবরাহনির্ভর নীতি থেকে সরে এসে সুদহার লক্ষ্য করে মুদ্রানীতি প্রণয়ন শুরুর ঘোষণা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে ব্যাংকের ঋণে বেঁধে দেওয়া ৯ শতাংশ সীমা তুলে দিয়ে ইন্টারেস্ট রেট করিডরের মাধ্যমে ‘স্মার্ট সুদ হার’ নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এমন পরিস্থিতিতে ব্যাংকগুলো ইন্টারেস্ট রেট করিডর কীভাবে বাস্তবায়ন করছে, তার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে এক বৈঠকে বিষয়টি জানতে চেয়েছে সংস্থাটির চার সদস্যের কারিগরি সহায়তা কমিটি।
গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, ডেপুটি গভর্নর কাজী সায়েদুর রহমানসহ বাংলাদেশ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, চলমান মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন, নীতি সুদহারের করিডর প্রথা, সুদহারের সীমা প্রত্যাহার করে ইন্টারেস্ট রেট করিডর প্রথা ও ডলারের একক দাম বাস্তবায়নের বিষয়ে জানতে চেয়েছে আইএমএফের কর্মকর্তারা। আগামীকাল সোমবার বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের হিসাবায়ন, তারল্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আবারও মিটিং হওয়ার কথা রয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘এটি আইএমএফের নিয়মিত সফরের অংশ। তারা মুদ্রানীতি বাস্তবায়নের বিষয়ে জানতে চেয়েছে। আমরা নতুন করে ইন্টারেস্ট রেট করিডরে গেছি। এটা কী পদ্ধতিতে বাস্তবায়ন করব বা এর প্রভাব কী হবে, তার বিষয়ে আলোচনা করেছে।’ এ ছাড়া তারল্য ব্যবস্থাপনার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান এই শীর্ষ কর্তা। তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
গত ১৮ জুন নতুন অর্থবছরের জন্য মুদ্রানীতি ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে নীতি সুদহারের করিডর প্রথা, সুদহারের সীমা প্রত্যাহার, ডলারের একক দাম, রিজার্ভের প্রকৃত হিসাবায়নসহ নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে; যা আইএমএফের ঋণের শর্তের মধ্যে ছিল। ফলে পুরো মুদ্রানীতিটি হয়েছে আইএমএফের ছক অনুযায়ী। পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি রোধে মুদ্রা সরবরাহনির্ভর নীতি থেকে সরে এসে সুদহার লক্ষ্য করে মুদ্রানীতি প্রণয়ন শুরুর ঘোষণা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১০ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে