নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কৌশলগত কারণে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানির পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। আজ সোমবার রাজধানীতে ‘বাংলাদেশে তুলা চাষের সম্ভাবনা ও বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের গুরুত্ব’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করেছে। বাংলাদেশ আগেই শুল্কের আওতায় রপ্তানি করলেও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ঝুঁকি সব সময় থাকে। আমরা যদি যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানি করি এবং সেই তুলা দিয়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি করি, তাহলে তারা আমাদের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করতে দ্বিধাগ্রস্ত হবে।’
তুলাকে দেশের ‘কৃষিপণ্য’ হিসেবে ঘোষণা করে উৎপাদন বাড়ানোরও পদক্ষেপ নেওয়া হবে জানিয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, তুলাকে কৃষিপণ্য ঘোষণার বিষয়ে আগামী তিন মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত আসতে পারে। দেশি তুলার ওপর আরোপিত কর ৪ শতাংশ অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহারের বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে হবে। আমদানি ব্যয়সাশ্রয়ী হওয়ায় যেখানে দেশি তুলাকে প্রণোদনা দেওয়া উচিত, সেখানে ট্যাক্স-ভ্যাট বসানো হয়েছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যে পরিমাণ জমিতে তামাক চাষ হয়, তার কিছু অংশে তুলা চাষ করলে কৃষকও লাভবান হবেন। কারণ, তামাক চাষের কারণে জমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে। সেখানে তুলা চাষ করে দেশ অর্থনৈতিকভাবে উপকৃত হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত এনবিআর সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন (কাস্টম বন্ড) বলেন, দেশি তুলার ওপর আরোপিত কর কমানোর জন্য এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে সুপারিশ করা হবে। এ বিষয়ে শিগগির সুখবর আসতে পারে।
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন ব্যবসায়িক খাতের জন্য বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধা সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা চলছে। প্রথমে এটি তুলা আমদানির ক্ষেত্রে চালু করা হতে পারে।
বাংলাদেশ কটন জিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক গোলাম সাবের বলেন, বাংলাদেশে তামাক কৃষিপণ্য, অথচ তুলাকে এখনো কৃষিপণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। এর ফলে তুলাচাষি ও জিনার্সরা কৃষিঋণ নেওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত। ঋণ নিতে বাড়তি সুদ দিতে হয়।
সরকারের নীতিসহায়তা পেলে অন্তত দুই লাখ হেক্টর জমিতে তুলা চাষ করে আমদানি করা তুলার ৪ ভাগের ১ ভাগ দেশেই উৎপাদন করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
গোলাম সাবের বলেন, তুলা আমদানিতে চীনকে হটিয়ে বাংলাদেশ এখন শীর্ষ দেশে পরিণত হতে যাচ্ছে। চামড়ার মৌসুমে ট্যানার্সদের যেভাবে স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়া হয়। তুলাতেও স্বল্প সুদের ঋণ দেওয়া হলে কৃষকেরা তুলা উৎপাদন করে দাম পাওয়ার অনিশ্চয়তা থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন।
তুলা উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী পরিচালক ড. ফকরে আলম ইবনে তাবিব বলেন, দেশে প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকার তুলা আমদানি করতে হয়। বিপুল এই বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ে এক-চতুর্থাংশ দেশে উৎপাদন করা সম্ভব।
এক উপস্থাপনায় তিনি বলেন, দেশে ৫২৬টি স্পিনিং মিল আছে, যারা তুলা থেকে সুতা তৈরি করে। এই মিলগুলোতে বছরে ৭ দশমিক ৩ মিলিয়ন বেল (এক বেল সমান ৪৮০ পাউন্ড বা ২১৮ কেজি) তুলার চাহিদা আছে। এর মধ্যে মাত্র শূন্য দশমিক ৩ মিলিয়ন বেল দেশে উৎপাদিত হয়।
ফকরে আলম বলেন, ধানের জমিতে তুলা চাষ হয় না। তুলা মূলত চরাঞ্চল, বরেন্দ্র এলাকা, দক্ষিণাঞ্চলের লবণাক্ত এলাকা, পাহাড়ি এলাকাসহ উঁচু জমিতে তুলা চাষ করা হয়। নীতি সহযোগিতা দেওয়া হলে খাদ্যনিরাপত্তা ব্যাহত না করেই দেশে ২০ থেকে ২৫ লাখ টন তুলা উৎপাদন করা সম্ভব।
তিনি বলেন, তুলাবীজ থেকে ভোজ্যতেল ও গবাদিপশুর খাদ্য খৈল পাওয়া যায়। ফলে তুলা চাষ বাড়লে আমদানিনির্ভর ভোজ্যতেল ও খৈল আমদানি কমবে।
স্থানীয় মিলাররা পশ্চিম আফ্রিকার দেশ থেকে তুলার বড় একটি অংশ আমদানি করেন। এর বাইরে ভারত, ব্রাজিল, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি হয়।
সুদানে তুলা চাষে সফল হয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশি উদ্যোক্তা আবুল খায়ের। তিনি বাংলাদেশ সুদান কটন জিনিং ইন্ডাস্ট্রির ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
অনুষ্ঠানে আবুল খায়ের বলেন, তিনি বাংলাদেশে তুলা চাষ বাড়াতে সহায়তা করবেন। ইতিমধ্যে উচ্চ ফলনশীল তিনটি উন্নত জাতের তুলাবীজ পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করা হয়েছে। এই নতুন জাতের চাষাবাদ শুরু হলে কম জমি থেকে বেশি তুলা উৎপাদন করা সম্ভব।
ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) ও বাংলাদেশ কটন অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম।
সভাপতির বক্তব্যে ইআরএফ সভাপতি দৌলত আক্তার মালা বলেন, তুলা এখনো কৃষিপণ্য নয় বা দেশি তুলার ওপর বৈষম্যমূলক কর আছে, অনেকে তা জানত না। দেশের এটি গুরুত্বপূর্ণ খাত বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় নীতি সহযোগিতা দেওয়া প্রয়োজন।
কৌশলগত কারণে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানির পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। আজ সোমবার রাজধানীতে ‘বাংলাদেশে তুলা চাষের সম্ভাবনা ও বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ের গুরুত্ব’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করেছে। বাংলাদেশ আগেই শুল্কের আওতায় রপ্তানি করলেও অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ঝুঁকি সব সময় থাকে। আমরা যদি যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানি করি এবং সেই তুলা দিয়ে তৈরি পোশাক রপ্তানি করি, তাহলে তারা আমাদের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করতে দ্বিধাগ্রস্ত হবে।’
তুলাকে দেশের ‘কৃষিপণ্য’ হিসেবে ঘোষণা করে উৎপাদন বাড়ানোরও পদক্ষেপ নেওয়া হবে জানিয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, তুলাকে কৃষিপণ্য ঘোষণার বিষয়ে আগামী তিন মাসের মধ্যে সিদ্ধান্ত আসতে পারে। দেশি তুলার ওপর আরোপিত কর ৪ শতাংশ অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহারের বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিতে হবে। আমদানি ব্যয়সাশ্রয়ী হওয়ায় যেখানে দেশি তুলাকে প্রণোদনা দেওয়া উচিত, সেখানে ট্যাক্স-ভ্যাট বসানো হয়েছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যে পরিমাণ জমিতে তামাক চাষ হয়, তার কিছু অংশে তুলা চাষ করলে কৃষকও লাভবান হবেন। কারণ, তামাক চাষের কারণে জমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে। সেখানে তুলা চাষ করে দেশ অর্থনৈতিকভাবে উপকৃত হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত এনবিআর সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন (কাস্টম বন্ড) বলেন, দেশি তুলার ওপর আরোপিত কর কমানোর জন্য এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে সুপারিশ করা হবে। এ বিষয়ে শিগগির সুখবর আসতে পারে।
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন ব্যবসায়িক খাতের জন্য বন্ডেড ওয়্যারহাউস সুবিধা সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা চলছে। প্রথমে এটি তুলা আমদানির ক্ষেত্রে চালু করা হতে পারে।
বাংলাদেশ কটন জিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক গোলাম সাবের বলেন, বাংলাদেশে তামাক কৃষিপণ্য, অথচ তুলাকে এখনো কৃষিপণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। এর ফলে তুলাচাষি ও জিনার্সরা কৃষিঋণ নেওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত। ঋণ নিতে বাড়তি সুদ দিতে হয়।
সরকারের নীতিসহায়তা পেলে অন্তত দুই লাখ হেক্টর জমিতে তুলা চাষ করে আমদানি করা তুলার ৪ ভাগের ১ ভাগ দেশেই উৎপাদন করা সম্ভব বলে মনে করেন তিনি।
গোলাম সাবের বলেন, তুলা আমদানিতে চীনকে হটিয়ে বাংলাদেশ এখন শীর্ষ দেশে পরিণত হতে যাচ্ছে। চামড়ার মৌসুমে ট্যানার্সদের যেভাবে স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়া হয়। তুলাতেও স্বল্প সুদের ঋণ দেওয়া হলে কৃষকেরা তুলা উৎপাদন করে দাম পাওয়ার অনিশ্চয়তা থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন।
তুলা উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী পরিচালক ড. ফকরে আলম ইবনে তাবিব বলেন, দেশে প্রায় ৪৫ হাজার কোটি টাকার তুলা আমদানি করতে হয়। বিপুল এই বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়ে এক-চতুর্থাংশ দেশে উৎপাদন করা সম্ভব।
এক উপস্থাপনায় তিনি বলেন, দেশে ৫২৬টি স্পিনিং মিল আছে, যারা তুলা থেকে সুতা তৈরি করে। এই মিলগুলোতে বছরে ৭ দশমিক ৩ মিলিয়ন বেল (এক বেল সমান ৪৮০ পাউন্ড বা ২১৮ কেজি) তুলার চাহিদা আছে। এর মধ্যে মাত্র শূন্য দশমিক ৩ মিলিয়ন বেল দেশে উৎপাদিত হয়।
ফকরে আলম বলেন, ধানের জমিতে তুলা চাষ হয় না। তুলা মূলত চরাঞ্চল, বরেন্দ্র এলাকা, দক্ষিণাঞ্চলের লবণাক্ত এলাকা, পাহাড়ি এলাকাসহ উঁচু জমিতে তুলা চাষ করা হয়। নীতি সহযোগিতা দেওয়া হলে খাদ্যনিরাপত্তা ব্যাহত না করেই দেশে ২০ থেকে ২৫ লাখ টন তুলা উৎপাদন করা সম্ভব।
তিনি বলেন, তুলাবীজ থেকে ভোজ্যতেল ও গবাদিপশুর খাদ্য খৈল পাওয়া যায়। ফলে তুলা চাষ বাড়লে আমদানিনির্ভর ভোজ্যতেল ও খৈল আমদানি কমবে।
স্থানীয় মিলাররা পশ্চিম আফ্রিকার দেশ থেকে তুলার বড় একটি অংশ আমদানি করেন। এর বাইরে ভারত, ব্রাজিল, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি হয়।
সুদানে তুলা চাষে সফল হয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশি উদ্যোক্তা আবুল খায়ের। তিনি বাংলাদেশ সুদান কটন জিনিং ইন্ডাস্ট্রির ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
অনুষ্ঠানে আবুল খায়ের বলেন, তিনি বাংলাদেশে তুলা চাষ বাড়াতে সহায়তা করবেন। ইতিমধ্যে উচ্চ ফলনশীল তিনটি উন্নত জাতের তুলাবীজ পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করা হয়েছে। এই নতুন জাতের চাষাবাদ শুরু হলে কম জমি থেকে বেশি তুলা উৎপাদন করা সম্ভব।
ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) ও বাংলাদেশ কটন অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম।
সভাপতির বক্তব্যে ইআরএফ সভাপতি দৌলত আক্তার মালা বলেন, তুলা এখনো কৃষিপণ্য নয় বা দেশি তুলার ওপর বৈষম্যমূলক কর আছে, অনেকে তা জানত না। দেশের এটি গুরুত্বপূর্ণ খাত বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় নীতি সহযোগিতা দেওয়া প্রয়োজন।
চলতি অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের গতি আবারও শ্লথ হয়ে পড়েছে। তিন মাসের ধারাবাহিক ঊর্ধ্বগতির পর ফেব্রুয়ারিতে এডিপি বাস্তবায়নের ব্যয় ২ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা কমেছে, যা চলতি অর্থবছরের শেষ পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি)
৫ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর দশমিনায় প্রথমবারের মতো মালচিং পদ্ধতিতে করলা ও শসা চাষ করে অনন্য সাফল্য অর্জন করেছেন সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ-পূর্ব দশমিনা গ্রামের কৃষক আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী নারী কৃষি উদ্যোক্তা খাদিজা বেগম (২৮)। স্বল্প খরচে অধিক উৎপাদন, কীটনাশকমুক্ত ও পরিবেশবান্ধব এই চাষপদ্ধতি উপজেলায় নতুন সম্ভাবনার দ্বার...
৫ ঘণ্টা আগেকুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) খাতে ঋণের সীমা বাড়ানো হয়েছে। অপ্রাতিষ্ঠানিক বা প্রান্তিক উদ্যোক্তারা সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা এবং কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা যথাক্রমে ২০ লাখ, ২ কোটি, ২৫ কোটি ও ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য জামানত ছাড়া...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শিক্ষা, বিমান পরিবহন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে যুক্তরাজ্য। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দুই দেশের অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব আরও শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্য নতুন বিনিয়োগ বাড়াবে।
৫ ঘণ্টা আগে