পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
চলতি অর্থবছরে লালমনিরহাটের বুড়িমারী স্থল শুল্ক বন্দরে রাজস্ব আয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। তবে রাজস্ব আদায় ২০২১-২০২২ অর্থবছরের চেয়ে সামান্য বেড়েছে। এই শুল্ক স্টেশন দিয়ে এবার উচ্চ শুল্কের পণ্য আমদানি কম হওয়ায় রাজস্ব আয়ে প্রভাব পড়েছে বলে কর্তৃপক্ষের ভাষ্য।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বুড়িমারী শুল্ক স্টেশনে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৩১ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আর আয় হয়েছে ৯৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
এর আগে গত ২০২১-২০২২ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৩৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা, যেখানে আয় হয়েছে ৯১ কোটি ৯২ লাখ টাকা। অর্থাৎ গত অর্থবছরের চেয়ে চলতি বছরে রাজস্ব আয় বেড়েছে ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা বা প্রায় ২ দশমিক ৯২ শতাংশ।
এদিকে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আয় হয় ১১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ঘাটতি ২ কোটি ৬৮ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে এ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০৪ কোটি ৮ লাখ টাকা। আয় হয় ৫৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা। ওই অর্থবছরেও রাজস্ব ঘাটতি ছিল ৪৮ কোটি ৮ লাখ টাকা।
অপরদিকে বুড়িমারী স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষকে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ৫৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা। রাজস্ব আয় হয়েছে ৫৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। এবারে ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার রাজস্ব আয় বেশি হয়েছে। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে ৫৬ কোটি ১০ লাখ টাকা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। এর মধ্যে আয় হয় ৫৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। ঘাটতি ৫১ লাখ টাকা। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬০ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে ৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বেশি আয় করে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
একাধিক আমদানি-রপ্তানিকারক ও কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্ট জানায়, বৈশ্বিক সমস্যায় ডলার সংকটে আমদানি-রপ্তানিতে ব্যাহত, পণ্য আমদানিতে ব্যয় বৃদ্ধি, পাথর সংশ্লিষ্ট অধিকাংশ উন্নয়নকাজ বন্ধের কারণে অনেক ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত। এতে ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় এলসি খুলতে পারেনি, ব্যবসাও করতে পারেনি। ব্যবসা বা আমদানি-রপ্তানি না হলে তো রাজস্ব আয় এমনিতেই কম হবে।
বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি ও পাটগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুল বলেন, ‘বৈশ্বিক নানা সমস্যা, ডলার সংকটে ব্যবসায়ীরা আমদানি কম করেছে। এতে রাজস্ব আয় কম হয়েছে।’
বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের (কাস্টমস) ডেপুটি কমিশনার (ডিসি) আব্দুল আলীম বলেন, ‘বুড়িমারী শুল্ক স্টেশন দিয়ে এবারে আমদানি কম হয়েছে। উচ্চ শুল্কের পণ্য আমদানি খুব কম হওয়ায় রাজস্ব আয় কম হচ্ছে।’
বুড়িমারী স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘বুড়িমারী স্থলবন্দরের অবকাঠামো উন্নয়ন, আয়তন বৃদ্ধি ও ব্যবসার যথেষ্ট ভালো পরিবেশ রয়েছে। এ বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ীদের পণ্য রাখা, পণ্যের গাড়ি পার্কিং, ওজন স্কেল, গোডাউন, ইয়ার্ড ভাড়া ও যাত্রী গমন হতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি আদায়ের মাধ্যমে আমাদের রাজস্ব আয় হয়ে থাকে। ব্যবসায়ীরা ভালো মতো ব্যবসা না করলে বন্দরের আয় কমে যায়।’
চলতি অর্থবছরে লালমনিরহাটের বুড়িমারী স্থল শুল্ক বন্দরে রাজস্ব আয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। তবে রাজস্ব আদায় ২০২১-২০২২ অর্থবছরের চেয়ে সামান্য বেড়েছে। এই শুল্ক স্টেশন দিয়ে এবার উচ্চ শুল্কের পণ্য আমদানি কম হওয়ায় রাজস্ব আয়ে প্রভাব পড়েছে বলে কর্তৃপক্ষের ভাষ্য।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বুড়িমারী শুল্ক স্টেশনে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৩১ কোটি ৮২ লাখ টাকা। আর আয় হয়েছে ৯৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
এর আগে গত ২০২১-২০২২ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৩৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকা, যেখানে আয় হয়েছে ৯১ কোটি ৯২ লাখ টাকা। অর্থাৎ গত অর্থবছরের চেয়ে চলতি বছরে রাজস্ব আয় বেড়েছে ২ কোটি ৬৪ লাখ টাকা বা প্রায় ২ দশমিক ৯২ শতাংশ।
এদিকে ২০২০-২০২১ অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আয় হয় ১১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ঘাটতি ২ কোটি ৬৮ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে এ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১০৪ কোটি ৮ লাখ টাকা। আয় হয় ৫৬ কোটি ৭২ লাখ টাকা। ওই অর্থবছরেও রাজস্ব ঘাটতি ছিল ৪৮ কোটি ৮ লাখ টাকা।
অপরদিকে বুড়িমারী স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষকে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ৫৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা। রাজস্ব আয় হয়েছে ৫৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। এবারে ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার রাজস্ব আয় বেশি হয়েছে। ২০২১-২০২২ অর্থবছরে ৫৬ কোটি ১০ লাখ টাকা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। এর মধ্যে আয় হয় ৫৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। ঘাটতি ৫১ লাখ টাকা। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬০ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে ৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বেশি আয় করে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
একাধিক আমদানি-রপ্তানিকারক ও কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং (সিঅ্যান্ডএফ) এজেন্ট জানায়, বৈশ্বিক সমস্যায় ডলার সংকটে আমদানি-রপ্তানিতে ব্যাহত, পণ্য আমদানিতে ব্যয় বৃদ্ধি, পাথর সংশ্লিষ্ট অধিকাংশ উন্নয়নকাজ বন্ধের কারণে অনেক ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত। এতে ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় এলসি খুলতে পারেনি, ব্যবসাও করতে পারেনি। ব্যবসা বা আমদানি-রপ্তানি না হলে তো রাজস্ব আয় এমনিতেই কম হবে।
বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি ও পাটগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুল বলেন, ‘বৈশ্বিক নানা সমস্যা, ডলার সংকটে ব্যবসায়ীরা আমদানি কম করেছে। এতে রাজস্ব আয় কম হয়েছে।’
বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের (কাস্টমস) ডেপুটি কমিশনার (ডিসি) আব্দুল আলীম বলেন, ‘বুড়িমারী শুল্ক স্টেশন দিয়ে এবারে আমদানি কম হয়েছে। উচ্চ শুল্কের পণ্য আমদানি খুব কম হওয়ায় রাজস্ব আয় কম হচ্ছে।’
বুড়িমারী স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘বুড়িমারী স্থলবন্দরের অবকাঠামো উন্নয়ন, আয়তন বৃদ্ধি ও ব্যবসার যথেষ্ট ভালো পরিবেশ রয়েছে। এ বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ীদের পণ্য রাখা, পণ্যের গাড়ি পার্কিং, ওজন স্কেল, গোডাউন, ইয়ার্ড ভাড়া ও যাত্রী গমন হতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি আদায়ের মাধ্যমে আমাদের রাজস্ব আয় হয়ে থাকে। ব্যবসায়ীরা ভালো মতো ব্যবসা না করলে বন্দরের আয় কমে যায়।’
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
৭ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
৭ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
৭ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
৭ ঘণ্টা আগে