জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দুর্বল ব্যাংকের সঙ্গে সবলের একীভূতকে কেন্দ্র করে পুরো ব্যাংক খাতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে আমানতকারীরা ব্যাংকে টাকা রাখা না-রাখা নিয়ে দ্বিধায় ভুগছেন। অনেক সঞ্চয়কারী ব্যাংক একীভূত হলে টাকা পাবেন না এমন শঙ্কায় ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিচ্ছেন। যার প্রভাবে আমানতে সুদের হার বৃদ্ধির পরেও হঠাৎ করে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যাংকের আমানতের প্রবৃদ্ধিতে ভাটা পড়েছে। আর মার্চের ১৪ তারিখে পদ্মা ব্যাংকের সঙ্গে এক্সিম ব্যাংকের একীভূত ঘোষণার পরের কার্যদিবস থেকে ওই দুই ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকেও টাকা তোলার হিড়িক লক্ষ করা গেছে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে টাকা উত্তোলনের ধকল সামাল দিতে নতুন করে ব্যাংক একীভূতের সিদ্ধান্ত থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিছুটা সরে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ব্যাংকে খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ ইসলামি শরিয়াভিত্তিক পরিচালিত এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে পদ্মা ব্যাংকের একীভূত করার ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর পরের কার্যদিবসে (১৮ মার্চ) বেসরকারি খাতের এ দুই ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে একীভূতের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। একীভূত কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর আতঙ্ক বেড়েছে আমানতকারীদের মধ্যে। যার প্রভাবে পদ্মা ও এক্সিম উভয় ব্যাংক টাকা থেকে তোলার হিড়িক পড়তে দেখা গেছে। বিশেষ করে চুক্তি স্বাক্ষরের দিন থেকেই ব্যাংক দুটোর বিভিন্ন শাখায় ভিড় করছেন আমানতকারীরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, আমানতের সুদের হার বৃদ্ধির পরেই গত ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যাংকের আমানত সংগ্রহের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪৩ শতাংশ। তার আগের মাস জানুয়ারিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১০ দশমিক ৫৭ শতাংশ। এক মাসের ব্যবধানে কমেছে দশমিক ৪১ শতাংশ। আর ফেব্রুয়ারি মাসে আমানতের ওপর ব্যাংকের সুদের হার ছিল ১০ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। তার আগের মাস জানুয়ারিতে আমানতের বিপরীতের ব্যাংকের গড় সুদের হার ছিল ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সাধারণত আমানতে সুদের হার বৃদ্ধিতে ব্যাংকগুলোর আমানত বৃদ্ধি পায়। এই দুই মাসের চিত্র পর্যালোচনায় দেখা গেছে, সুদের হার বৃদ্ধির পরেও ব্যাংকের আমানত প্রবৃদ্ধিতে টান পড়েছে।
এ বিষয়ে বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ব্যাংকের আমানতের বিপরীতে সুদের হার বাড়লে সাধারণত আমানত বাড়ে। তবে গ্রাহকের মধ্যে যদি আমানতের টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা দেখা দেয়, তখন কিন্তু ওই সব গ্রাহক সুদের হার বাড়লেও টাকা ব্যাংক থেকে তুলে নিতে চাইবেন। হঠাৎ করে কমে যাওয়ার তো কোনো কোনো কারণ রয়েছে। বিশেষ করে সুদের হার বৃদ্ধির পরেও ব্যাংকে আমানতের প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে ব্যাংক একীভূতে গ্রাহকের মধ্যে আতঙ্ক। তবে তা শতভাগ নিশ্চিত হতে আরও অপেক্ষা করা যেতে পারে। আর পদ্মা ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক একীভূতের ঘোষণার পর যে দুই ব্যাংকে টাকা তোলার হিড়িক পড়েছিল, তা গণমাধ্যমে উঠে এসেছিল। এ ছাড়া একীভূতের ১০টি ব্যাংকের কারণে যে ব্যাংকে আমানত কমেছে তা নিশ্চিত না হলেও একটা বড় প্রভাব যে ফেলেছে, তা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, গত ফেব্রুয়ারিতে আমানতের সুদের হার ছিল ১০ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। আর ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ। গত জুলাইতে ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। পরের মাস হিসাবে আগস্টে হয় ১০ দশমিক ১৭ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ, অক্টোবরে ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ, নভেম্বরে ১০ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ডিসেম্বরে ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ ও জানুয়ারিতে হয় ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ব্যাংকিং খাতে আমানত প্রবৃদ্ধি গত ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১০ দশমিক ৪৩ শতাংশ। আর ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকে আমানতের প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ। আবার চলতি বছরের জানুয়ারিতে ব্যাংকের আমানতের প্রবৃদ্ধি ছিল ১০ দশমিক ৫৭ শতাংশ। তার আগের বছর একই মাসে ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ। গত জুলাইতে ব্যাংকের আমানতের প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ, আগস্টে ১০ দশমিক ১৭ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ, অক্টোবরে ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ, নভেম্বরে ১০ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, একীভূত নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সব আমানতকারীর অর্থের সুরক্ষা দিয়েই ব্যাংক একীভূত হবে। পাশাপাশি ব্যাংকারগণ নীতিমালা অনুযায়ী চাকরির সুরক্ষা পাবেন। আর আপাতত তো পাঁচ ব্যাংকের বাহিরে একীভূতের জন্য নতুন আবেদন নেওয়া হবে না। এটাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত।’
দুর্বল ব্যাংকের সঙ্গে সবলের একীভূতকে কেন্দ্র করে পুরো ব্যাংক খাতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে আমানতকারীরা ব্যাংকে টাকা রাখা না-রাখা নিয়ে দ্বিধায় ভুগছেন। অনেক সঞ্চয়কারী ব্যাংক একীভূত হলে টাকা পাবেন না এমন শঙ্কায় ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিচ্ছেন। যার প্রভাবে আমানতে সুদের হার বৃদ্ধির পরেও হঠাৎ করে গত ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যাংকের আমানতের প্রবৃদ্ধিতে ভাটা পড়েছে। আর মার্চের ১৪ তারিখে পদ্মা ব্যাংকের সঙ্গে এক্সিম ব্যাংকের একীভূত ঘোষণার পরের কার্যদিবস থেকে ওই দুই ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকেও টাকা তোলার হিড়িক লক্ষ করা গেছে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে টাকা উত্তোলনের ধকল সামাল দিতে নতুন করে ব্যাংক একীভূতের সিদ্ধান্ত থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিছুটা সরে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
ব্যাংকে খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ ইসলামি শরিয়াভিত্তিক পরিচালিত এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে পদ্মা ব্যাংকের একীভূত করার ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর পরের কার্যদিবসে (১৮ মার্চ) বেসরকারি খাতের এ দুই ব্যাংকের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে একীভূতের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। একীভূত কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর আতঙ্ক বেড়েছে আমানতকারীদের মধ্যে। যার প্রভাবে পদ্মা ও এক্সিম উভয় ব্যাংক টাকা থেকে তোলার হিড়িক পড়তে দেখা গেছে। বিশেষ করে চুক্তি স্বাক্ষরের দিন থেকেই ব্যাংক দুটোর বিভিন্ন শাখায় ভিড় করছেন আমানতকারীরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, আমানতের সুদের হার বৃদ্ধির পরেই গত ফেব্রুয়ারি মাসে ব্যাংকের আমানত সংগ্রহের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪৩ শতাংশ। তার আগের মাস জানুয়ারিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১০ দশমিক ৫৭ শতাংশ। এক মাসের ব্যবধানে কমেছে দশমিক ৪১ শতাংশ। আর ফেব্রুয়ারি মাসে আমানতের ওপর ব্যাংকের সুদের হার ছিল ১০ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। তার আগের মাস জানুয়ারিতে আমানতের বিপরীতের ব্যাংকের গড় সুদের হার ছিল ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সাধারণত আমানতে সুদের হার বৃদ্ধিতে ব্যাংকগুলোর আমানত বৃদ্ধি পায়। এই দুই মাসের চিত্র পর্যালোচনায় দেখা গেছে, সুদের হার বৃদ্ধির পরেও ব্যাংকের আমানত প্রবৃদ্ধিতে টান পড়েছে।
এ বিষয়ে বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ব্যাংকের আমানতের বিপরীতে সুদের হার বাড়লে সাধারণত আমানত বাড়ে। তবে গ্রাহকের মধ্যে যদি আমানতের টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা দেখা দেয়, তখন কিন্তু ওই সব গ্রাহক সুদের হার বাড়লেও টাকা ব্যাংক থেকে তুলে নিতে চাইবেন। হঠাৎ করে কমে যাওয়ার তো কোনো কোনো কারণ রয়েছে। বিশেষ করে সুদের হার বৃদ্ধির পরেও ব্যাংকে আমানতের প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার কারণ হতে পারে ব্যাংক একীভূতে গ্রাহকের মধ্যে আতঙ্ক। তবে তা শতভাগ নিশ্চিত হতে আরও অপেক্ষা করা যেতে পারে। আর পদ্মা ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক একীভূতের ঘোষণার পর যে দুই ব্যাংকে টাকা তোলার হিড়িক পড়েছিল, তা গণমাধ্যমে উঠে এসেছিল। এ ছাড়া একীভূতের ১০টি ব্যাংকের কারণে যে ব্যাংকে আমানত কমেছে তা নিশ্চিত না হলেও একটা বড় প্রভাব যে ফেলেছে, তা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।’
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানা গেছে, গত ফেব্রুয়ারিতে আমানতের সুদের হার ছিল ১০ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। আর ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ। গত জুলাইতে ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ। পরের মাস হিসাবে আগস্টে হয় ১০ দশমিক ১৭ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ, অক্টোবরে ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ, নভেম্বরে ১০ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ডিসেম্বরে ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ ও জানুয়ারিতে হয় ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ব্যাংকিং খাতে আমানত প্রবৃদ্ধি গত ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১০ দশমিক ৪৩ শতাংশ। আর ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ব্যাংকে আমানতের প্রবৃদ্ধি ছিল ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ। আবার চলতি বছরের জানুয়ারিতে ব্যাংকের আমানতের প্রবৃদ্ধি ছিল ১০ দশমিক ৫৭ শতাংশ। তার আগের বছর একই মাসে ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ। গত জুলাইতে ব্যাংকের আমানতের প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশ, আগস্টে ১০ দশমিক ১৭ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে ৯ দশমিক ৫১ শতাংশ, অক্টোবরে ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ, নভেম্বরে ১০ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেন, একীভূত নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। সব আমানতকারীর অর্থের সুরক্ষা দিয়েই ব্যাংক একীভূত হবে। পাশাপাশি ব্যাংকারগণ নীতিমালা অনুযায়ী চাকরির সুরক্ষা পাবেন। আর আপাতত তো পাঁচ ব্যাংকের বাহিরে একীভূতের জন্য নতুন আবেদন নেওয়া হবে না। এটাই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত।’
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
১ মিনিট আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগে