নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের ওষুধশিল্প খাতে আর্জেন্টিনার ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)। আজ রোববার ডিসিসিআই গুলশান সেন্টারে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আশরাফ আহমেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো কার্লোস সেসার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় এই আহ্বান জানানো হয়।
বৈঠকে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে আর্জেন্টিনার স্থায়ী মিশনের কার্যক্রম চালুর মধ্য দিয়ে দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৬৭৮ দশমিক ৭৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যেখানে বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৬৬৩ দশমিক ৩৪ ও ১৪ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন ডলার, যা আশানুরূপ নয়।
অনুষ্ঠানে ডিসিসিআই সভাপতি আর্জেন্টিনার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে ওষুধ ও অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস (এপিআই) শিল্পে যৌথ বিনিয়োগের মাধ্যমে এ খাতে সরকারপ্রদত্ত প্রণোদনা সুবিধা গ্রহণের প্রস্তাব করেন। বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি হারে তৈরি পোশাকপণ্যের পাশাপাশি পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ওষুধ এবং প্লাস্টিক পণ্য আমদানির জন্য আর্জেন্টিনার উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
আশরাফ আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক ও চামড়াজাত পণ্য আর্জেন্টিনায় রপ্তানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান উচ্চ হারে ট্যারিফ কমানোর জন্য আর্জেন্টিনার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিবেচনার আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত বিটুবি (বিজনেস টু বিজনেস) ম্যাচ-মেকিং আয়োজনের প্রস্তাব করেন, যাতে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা একে অপরের বাজার-সম্পর্কিত তথ্য ও চাহিদা সম্পর্কে অবগত হতে পারেন।
আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত বলেন, দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা ও বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও প্রধানত দুই দেশের ব্যবসায়ীদের যোগাযোগের অভাবে তা কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় পৌঁছায়নি। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের দেশগুলোতে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ‘হাব’ হিসেবে আর্জেন্টিনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। দক্ষিণ আমেরিকার চারটি দেশ (আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, উরুগুয়ে, প্যারাগুয়ে) নিয়ে ‘মারকোসার’ নামে অর্থনৈতিক জোট গঠন করা হয়েছে, যারা নিজেদের মধ্যকার পণ্য আমদানি-রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা ভোগ করে। এ সুবিধা গ্রহণ করতে তিনি বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের আর্জেন্টিনায় বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওষুধশিল্প খাতে আর্জেন্টিনার ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)। আজ রোববার ডিসিসিআই গুলশান সেন্টারে ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আশরাফ আহমেদ এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো কার্লোস সেসার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় এই আহ্বান জানানো হয়।
বৈঠকে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে আর্জেন্টিনার স্থায়ী মিশনের কার্যক্রম চালুর মধ্য দিয়ে দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৬৭৮ দশমিক ৭৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যেখানে বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৬৬৩ দশমিক ৩৪ ও ১৪ দশমিক ৫৫ মিলিয়ন ডলার, যা আশানুরূপ নয়।
অনুষ্ঠানে ডিসিসিআই সভাপতি আর্জেন্টিনার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে ওষুধ ও অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস (এপিআই) শিল্পে যৌথ বিনিয়োগের মাধ্যমে এ খাতে সরকারপ্রদত্ত প্রণোদনা সুবিধা গ্রহণের প্রস্তাব করেন। বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি হারে তৈরি পোশাকপণ্যের পাশাপাশি পাট ও পাটজাত পণ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ওষুধ এবং প্লাস্টিক পণ্য আমদানির জন্য আর্জেন্টিনার উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
আশরাফ আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক ও চামড়াজাত পণ্য আর্জেন্টিনায় রপ্তানির ক্ষেত্রে বিদ্যমান উচ্চ হারে ট্যারিফ কমানোর জন্য আর্জেন্টিনার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিবেচনার আহ্বান জানাচ্ছি। তিনি উভয় দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত বিটুবি (বিজনেস টু বিজনেস) ম্যাচ-মেকিং আয়োজনের প্রস্তাব করেন, যাতে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা একে অপরের বাজার-সম্পর্কিত তথ্য ও চাহিদা সম্পর্কে অবগত হতে পারেন।
আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত বলেন, দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা ও বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও প্রধানত দুই দেশের ব্যবসায়ীদের যোগাযোগের অভাবে তা কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় পৌঁছায়নি। দক্ষিণ আমেরিকা অঞ্চলের দেশগুলোতে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ‘হাব’ হিসেবে আর্জেন্টিনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। দক্ষিণ আমেরিকার চারটি দেশ (আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, উরুগুয়ে, প্যারাগুয়ে) নিয়ে ‘মারকোসার’ নামে অর্থনৈতিক জোট গঠন করা হয়েছে, যারা নিজেদের মধ্যকার পণ্য আমদানি-রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা ভোগ করে। এ সুবিধা গ্রহণ করতে তিনি বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের আর্জেন্টিনায় বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৮ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
১২ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে