আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আরএন স্পিনিং মিলসের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১৩২ কোটি টাকার বিমার ক্ষতিপূরণ নিরূপণ ও নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করেনি ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। আর বিমা দাবি আদায়ে কোনো পদক্ষেপও নেয়নি আরএন স্পিনিং। ফলে এই পাওনা আদায়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক। ৩১ অক্টোবর শেষ হওয়া সময়ের আর্থিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আরএন স্পিনিং কর্তৃপক্ষ বলছে, বিমা দাবি আদায়ে বারবার আলোচনা করছে তারা। আর দাবি পরিশোধ প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছে ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের ৮ এপ্রিল অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে আরএন স্পিনিং মিলসের ৬১২ কোটি ৩২ লাখ ৮১ হাজার টাকার ক্ষতি হয়। কোম্পানির সম্পদ, প্ল্যান্ট ও যন্ত্রপাতি বহনসংক্রান্ত ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৬৪ কোটি ৮২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। আর ইনভেনটোরিস-সংক্রান্ত ১৪৭ কোটি ৫০ লাখ ২২ হাজার টাকা ক্ষতি হয়।
এই ক্ষতির বিপরীতে ১৩২ কোটি ৪৬ লাখ ৬ হাজার টাকার বিমা করা ছিল। কিন্তু চার বছর পরেও সেই ক্ষতির বিপরীতে কী পরিমাণ বিমা দাবি পাওয়া যাবে, সেটি নির্ণয় করেনি ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স। আর দাবি আদায়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি আরএন স্পিনিং কর্তৃপক্ষ।
তবে বিমা কোম্পানি গত বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা প্রদান করেছে, যা অগ্রিম গ্রহণ হিসেবে আর্থিক হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। চূড়ান্ত আদায়ের মাধ্যমে এই টাকা সমন্বয় করা হবে।
এত দিন পরেও ক্ষতিপূরণ নিষ্পন্ন হয়নি। অর্থ আদায়ে কোম্পানিও কোনো আইনগত পদক্ষেপ নেয়নি। যার কারণে টাকা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক।
এ বিষয়ে আর এন স্পিনিংয়ের কোম্পানি সচিব এ রাকিবুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোম্পানির পক্ষ থেকে দাবি আদায়ে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি—এ রকমটা মনে হয় অডিট রিপোর্টের কোথাও লেখা নেই।
অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা দাবি আদায়ের জন্য ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্সের সঙ্গে বারবার কথা বলছি।’
এ বিষয়ে ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও তালুকদার মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসেন বলেন, ‘ওইটা সেটেলমেন্টের পর্যায়ে আছে। আমরা পেমেন্ট দিচ্ছি।’
চার বছর অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ক্লেইমটা তো সাধারণ বিমা থেকে অ্যাপ্রুভড হয়নি। তারপরও আমরা দিচ্ছি। এখনো পেমেন্ট হচ্ছে। পেমেন্ট চলমান।’
এদিকে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩৯০ কোটি ১৭ লাখ টাকার স্থায়ী সম্পদ আর্থিক হিসাব থেকে বাদ দিয়েছে। ১১৬ কোটি ৭ লাখ টাকার মজুত পণ্য দেখানো হয়েছে। কিন্তু নিরীক্ষক সরেজমিনে তা যাচাই করেননি।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আরএন স্পিনিং মিলসের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১৩২ কোটি টাকার বিমার ক্ষতিপূরণ নিরূপণ ও নিষ্পত্তির উদ্যোগ গ্রহণ করেনি ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। আর বিমা দাবি আদায়ে কোনো পদক্ষেপও নেয়নি আরএন স্পিনিং। ফলে এই পাওনা আদায়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক। ৩১ অক্টোবর শেষ হওয়া সময়ের আর্থিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আরএন স্পিনিং কর্তৃপক্ষ বলছে, বিমা দাবি আদায়ে বারবার আলোচনা করছে তারা। আর দাবি পরিশোধ প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছে ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স।
নিরীক্ষক জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের ৮ এপ্রিল অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে আরএন স্পিনিং মিলসের ৬১২ কোটি ৩২ লাখ ৮১ হাজার টাকার ক্ষতি হয়। কোম্পানির সম্পদ, প্ল্যান্ট ও যন্ত্রপাতি বহনসংক্রান্ত ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৬৪ কোটি ৮২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। আর ইনভেনটোরিস-সংক্রান্ত ১৪৭ কোটি ৫০ লাখ ২২ হাজার টাকা ক্ষতি হয়।
এই ক্ষতির বিপরীতে ১৩২ কোটি ৪৬ লাখ ৬ হাজার টাকার বিমা করা ছিল। কিন্তু চার বছর পরেও সেই ক্ষতির বিপরীতে কী পরিমাণ বিমা দাবি পাওয়া যাবে, সেটি নির্ণয় করেনি ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স। আর দাবি আদায়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি আরএন স্পিনিং কর্তৃপক্ষ।
তবে বিমা কোম্পানি গত বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা প্রদান করেছে, যা অগ্রিম গ্রহণ হিসেবে আর্থিক হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। চূড়ান্ত আদায়ের মাধ্যমে এই টাকা সমন্বয় করা হবে।
এত দিন পরেও ক্ষতিপূরণ নিষ্পন্ন হয়নি। অর্থ আদায়ে কোম্পানিও কোনো আইনগত পদক্ষেপ নেয়নি। যার কারণে টাকা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক।
এ বিষয়ে আর এন স্পিনিংয়ের কোম্পানি সচিব এ রাকিবুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোম্পানির পক্ষ থেকে দাবি আদায়ে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি—এ রকমটা মনে হয় অডিট রিপোর্টের কোথাও লেখা নেই।
অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা দাবি আদায়ের জন্য ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্সের সঙ্গে বারবার কথা বলছি।’
এ বিষয়ে ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও তালুকদার মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসেন বলেন, ‘ওইটা সেটেলমেন্টের পর্যায়ে আছে। আমরা পেমেন্ট দিচ্ছি।’
চার বছর অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ক্লেইমটা তো সাধারণ বিমা থেকে অ্যাপ্রুভড হয়নি। তারপরও আমরা দিচ্ছি। এখনো পেমেন্ট হচ্ছে। পেমেন্ট চলমান।’
এদিকে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩৯০ কোটি ১৭ লাখ টাকার স্থায়ী সম্পদ আর্থিক হিসাব থেকে বাদ দিয়েছে। ১১৬ কোটি ৭ লাখ টাকার মজুত পণ্য দেখানো হয়েছে। কিন্তু নিরীক্ষক সরেজমিনে তা যাচাই করেননি।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৩ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে