অনলাইন ডেস্ক
অলংকার তৈরির পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের বড় ভরসা স্বর্ণ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গয়না বলতে নারীদের প্রথম পছন্দ এই সোনালি ধাতু। আভিজাত্যের সঙ্গে সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যমও স্বর্ণ। সম্প্রতি হীরার প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। তবে কি চাকচিক্য কমে যাচ্ছে স্বর্ণের, নাকি সম্পদ হিসেবে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে হীরা?
দুবাইভিত্তিক মূল্যবান ধাতুর বাজার বিশ্লেষক জর্জিনা ইফেল বলেন, ‘স্বর্ণ এখনো অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে। সম্পদ সঞ্চয়ের উত্তম উপায় হিসেবেও এর আধিপত্য অক্ষুণ্ন। তবুও হীরা বেশ উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে। যদিও হীরার বৈশিষ্ট্যের ওপর দাম নির্ভর করে।’
গালফ নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘হীরাও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে লাভজনক। তবে তা কেবল দীর্ঘমেয়াদের জন্যই প্রযোজ্য। তাহলে, পরিসংখ্যানগতভাবে দুটির মধ্যে কোনটি উত্তম? বাস্তবে নিরাপদ বিনিয়োগ চিন্তা করলে স্বর্ণ বেছে নেওয়া যেতে পারে। তবে, উচ্চমূল্যে বিক্রি করতে চাইলে হীরা হতে পারে বিকল্প।’
স্বর্ণ ও হীরার পুনঃবিক্রি মূল্য ভিন্ন হওয়ার কারণ হলো এগুলোর মানদণ্ডের ভিন্নতা। ২২ বা ২৪ ক্যারেটের খাঁটি স্বর্ণের দাম বিশ্বের যেকোনো বাজারে প্রায় কাছাকাছি। তবে, হীরার দামের ক্ষেত্রে কোনো মানদণ্ড নির্ধারণ করা নেই।
এফেল বলেন, ‘সরবরাহ, চাহিদা, মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য অর্থনৈতিক বিষয়ের ওপর স্বর্ণের দাম নির্ভর করে। হীরার দাম নির্ভর করে এর গড়ন, রঙ, স্বচ্ছতা ও ক্যারেটের ওজনের মতো ভৌত বিষয়ের ওপর। তাই হীরার চেয়ে স্বর্ণের দর কম ওঠানামা করে। বিলাসদ্রব্য হিসেবে আগ্রহ ও ফ্যাশন ট্রেন্ডের সঙ্গে স্বর্ণ ও হীরার চাহিদারও পরিবর্তন হয়। এর ফলে এসব ধাতুর দামেও পরিবর্তন আসে। তবে এসব ক্ষেত্রে হীরার দামে প্রভাব পড়ে সবচেয়ে বেশি। এই কারণে বিনিয়োগ হিসেবে হীরার গ্রহণযোগ্যতা কম।’
বিনিয়োগের চেয়ে অলংকার তৈরিতে হীরার গুরুত্ব বেশি। স্বর্ণের গয়নাও বিনিয়োগের চেয়ে সাজসজ্জার অনুষঙ্গ হিসেবেই বেশি বিবেচিত হয়। কিন্তু তাতে এর মূল্য কমে না, বরং সম্পদ হিসেবেই জমা থাকে। হীরাকেও বিনিয়োগের চেয়ে উপহার রূপে মূল্যায়ন করা হয় বেশি।
তবে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে হীরায় বিনিয়োগের পরামর্শ দেন সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক বিনিয়োগ ব্যবস্থাপক জুবায়ের শাকিল। তিনি বলেন, ‘কারণ হীরার চাহিদা দিনদিন বেড়েই চলেছে। তবে যেহেতু সাজসজ্জার অনুষঙ্গ হিসেবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে হীরা বেশি কেনা হয়, তাই তা ফ্যাশনের সঙ্গে বদলেও ফেলতে হয়।’
শাকিল আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে হীরার বিনিয়োগ মূল্য বাড়লেও এতে বিনিয়োগ জটিল হতে পারে। কারণ, স্বর্ণ বা রূপার চেয়ে হীরার ক্রয়–বিক্রয়ের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি কৌশলী হতে হয়।’
হীরার গয়না কেনায় অসুবিধা
১. মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতার অভাব: বিশ্ব বাজারে দিনের দর জেনে স্বর্ণ কেনা যায়। কিন্তু হীরার দর নির্ধারণের তেমন স্বচ্ছ পদ্ধতি নেই। ছোট আকারের হীরার ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি থাকে।
এফেল বলেন, ‘স্বর্ণের চেয়ে হীরার মূল্য নির্ধারণে স্বচ্ছতা বেশি জরুরি। বিনিয়োগ হিসেবে হীরা কিনতে চাইলে এক ক্যারেট বা তার বেশি পরিমাণে কিনতে হবে। কারণ তুলনামূলক ছোট আকারের হীরার তেমন দাম পাওয়া যায় না।’
তিনি আরো বলেন, ‘একটা পাথরের জন্য বেশি দাম দেওয়া হচ্ছে কিনা তা যাচাইয়ের জন্য অন্য সরবরাহকারী বা প্রতিষ্ঠানের একই ধরনের পাথরের সঙ্গে তুলনা করা ছাড়া উপায় নেই। তারপরও সে পার্থক্য বুঝতে পারা বেশ কষ্টসাধ্য।’
২. পুনঃক্রয়ের নীতি প্রতিষ্ঠান ভেদে ভিন্ন হয়: স্বর্ণের চেয়ে হীরার পুনঃবিক্রিতে বেশি দাম পাওয়া গেলেও এ ক্ষেত্রে সঠিক জহুরি খুঁজে বের করতে হয়, যিনি মূল্যছাড়সহ হীরা কিনবেন কিন্তু ব্যবহারের জন্য বেশি মাশুল ধরবেন না।
এফেল বলেন, ‘হীরা বিক্রির ক্ষেত্রে জহুরি ভেদে পুনঃবিক্রির নীতি ভিন্ন হয়। বাজারমূল্য হিসেবে হীরা পুনঃবিক্রির মূল্য ৯৫ শতাংশ হতে পারে। তবে আকৃতি ছোট হলে মূল্য ৮৫ শতাংশে নেমে আসতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠান এর জন্য বেশি দাম দিতে প্রস্তুত হলেও ব্যবহার ও ব্যক্তিগত মূল্যায়নের ভিত্তিতে আরেক প্রতিষ্ঠান ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ কম দাম দিতে পারে। তাই বিক্রির উদ্দেশ্য না থাকলেও প্রতিষ্ঠানের নীতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া ভালো।’
বিনিয়োগের জন্য কোন ধরনের হীরা বেশি উপযুক্ত?
বিশ্বে বড় আকারের, নিখুঁত ও রঙিন হীরা সচরাচর বিরল। তাই এধরনের হীরায় বিনিয়োগ করা লাভজনক হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চারটি বিষয়ের ওপর হীরার বিনিয়োগমূল্য নির্ভর করে–রং, ক্যারেট, গড়ন, স্বচ্ছতা।
এর মধ্যে সাদা রঙহীন হীরা সবচেয়ে জনপ্রিয়। রঙের মান নির্ধারণ করা হয় ডি থেকে জেডের ক্রমানুসারে। ডি একদম স্বচ্ছ, কিন্তু জেড রঙিন। লাল, নীল ও গোলাপি রংয়ের হীরাকে সবচেয়ে বিরল ধরা হয়। যে হীরা যত বেশি রঙিন, তাঁর মূল্যও তত বেশি।
এছাড়া হীরার ওজন যত বেশি হবে, তা তত মূল্যবান হবে। ভালো গড়নের সঙ্গে চকচকে হলে হীরার মূল্য বাড়ে।
অলংকার তৈরির পাশাপাশি যুগ যুগ ধরে বিনিয়োগের বড় ভরসা স্বর্ণ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে গয়না বলতে নারীদের প্রথম পছন্দ এই সোনালি ধাতু। আভিজাত্যের সঙ্গে সঞ্চিত অর্থ বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যমও স্বর্ণ। সম্প্রতি হীরার প্রতি মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। তবে কি চাকচিক্য কমে যাচ্ছে স্বর্ণের, নাকি সম্পদ হিসেবে বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে হীরা?
দুবাইভিত্তিক মূল্যবান ধাতুর বাজার বিশ্লেষক জর্জিনা ইফেল বলেন, ‘স্বর্ণ এখনো অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে। সম্পদ সঞ্চয়ের উত্তম উপায় হিসেবেও এর আধিপত্য অক্ষুণ্ন। তবুও হীরা বেশ উচ্চমূল্যে বিক্রি হচ্ছে। যদিও হীরার বৈশিষ্ট্যের ওপর দাম নির্ভর করে।’
গালফ নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘হীরাও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে লাভজনক। তবে তা কেবল দীর্ঘমেয়াদের জন্যই প্রযোজ্য। তাহলে, পরিসংখ্যানগতভাবে দুটির মধ্যে কোনটি উত্তম? বাস্তবে নিরাপদ বিনিয়োগ চিন্তা করলে স্বর্ণ বেছে নেওয়া যেতে পারে। তবে, উচ্চমূল্যে বিক্রি করতে চাইলে হীরা হতে পারে বিকল্প।’
স্বর্ণ ও হীরার পুনঃবিক্রি মূল্য ভিন্ন হওয়ার কারণ হলো এগুলোর মানদণ্ডের ভিন্নতা। ২২ বা ২৪ ক্যারেটের খাঁটি স্বর্ণের দাম বিশ্বের যেকোনো বাজারে প্রায় কাছাকাছি। তবে, হীরার দামের ক্ষেত্রে কোনো মানদণ্ড নির্ধারণ করা নেই।
এফেল বলেন, ‘সরবরাহ, চাহিদা, মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য অর্থনৈতিক বিষয়ের ওপর স্বর্ণের দাম নির্ভর করে। হীরার দাম নির্ভর করে এর গড়ন, রঙ, স্বচ্ছতা ও ক্যারেটের ওজনের মতো ভৌত বিষয়ের ওপর। তাই হীরার চেয়ে স্বর্ণের দর কম ওঠানামা করে। বিলাসদ্রব্য হিসেবে আগ্রহ ও ফ্যাশন ট্রেন্ডের সঙ্গে স্বর্ণ ও হীরার চাহিদারও পরিবর্তন হয়। এর ফলে এসব ধাতুর দামেও পরিবর্তন আসে। তবে এসব ক্ষেত্রে হীরার দামে প্রভাব পড়ে সবচেয়ে বেশি। এই কারণে বিনিয়োগ হিসেবে হীরার গ্রহণযোগ্যতা কম।’
বিনিয়োগের চেয়ে অলংকার তৈরিতে হীরার গুরুত্ব বেশি। স্বর্ণের গয়নাও বিনিয়োগের চেয়ে সাজসজ্জার অনুষঙ্গ হিসেবেই বেশি বিবেচিত হয়। কিন্তু তাতে এর মূল্য কমে না, বরং সম্পদ হিসেবেই জমা থাকে। হীরাকেও বিনিয়োগের চেয়ে উপহার রূপে মূল্যায়ন করা হয় বেশি।
তবে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে হীরায় বিনিয়োগের পরামর্শ দেন সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক বিনিয়োগ ব্যবস্থাপক জুবায়ের শাকিল। তিনি বলেন, ‘কারণ হীরার চাহিদা দিনদিন বেড়েই চলেছে। তবে যেহেতু সাজসজ্জার অনুষঙ্গ হিসেবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে হীরা বেশি কেনা হয়, তাই তা ফ্যাশনের সঙ্গে বদলেও ফেলতে হয়।’
শাকিল আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে হীরার বিনিয়োগ মূল্য বাড়লেও এতে বিনিয়োগ জটিল হতে পারে। কারণ, স্বর্ণ বা রূপার চেয়ে হীরার ক্রয়–বিক্রয়ের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি কৌশলী হতে হয়।’
হীরার গয়না কেনায় অসুবিধা
১. মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতার অভাব: বিশ্ব বাজারে দিনের দর জেনে স্বর্ণ কেনা যায়। কিন্তু হীরার দর নির্ধারণের তেমন স্বচ্ছ পদ্ধতি নেই। ছোট আকারের হীরার ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি থাকে।
এফেল বলেন, ‘স্বর্ণের চেয়ে হীরার মূল্য নির্ধারণে স্বচ্ছতা বেশি জরুরি। বিনিয়োগ হিসেবে হীরা কিনতে চাইলে এক ক্যারেট বা তার বেশি পরিমাণে কিনতে হবে। কারণ তুলনামূলক ছোট আকারের হীরার তেমন দাম পাওয়া যায় না।’
তিনি আরো বলেন, ‘একটা পাথরের জন্য বেশি দাম দেওয়া হচ্ছে কিনা তা যাচাইয়ের জন্য অন্য সরবরাহকারী বা প্রতিষ্ঠানের একই ধরনের পাথরের সঙ্গে তুলনা করা ছাড়া উপায় নেই। তারপরও সে পার্থক্য বুঝতে পারা বেশ কষ্টসাধ্য।’
২. পুনঃক্রয়ের নীতি প্রতিষ্ঠান ভেদে ভিন্ন হয়: স্বর্ণের চেয়ে হীরার পুনঃবিক্রিতে বেশি দাম পাওয়া গেলেও এ ক্ষেত্রে সঠিক জহুরি খুঁজে বের করতে হয়, যিনি মূল্যছাড়সহ হীরা কিনবেন কিন্তু ব্যবহারের জন্য বেশি মাশুল ধরবেন না।
এফেল বলেন, ‘হীরা বিক্রির ক্ষেত্রে জহুরি ভেদে পুনঃবিক্রির নীতি ভিন্ন হয়। বাজারমূল্য হিসেবে হীরা পুনঃবিক্রির মূল্য ৯৫ শতাংশ হতে পারে। তবে আকৃতি ছোট হলে মূল্য ৮৫ শতাংশে নেমে আসতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠান এর জন্য বেশি দাম দিতে প্রস্তুত হলেও ব্যবহার ও ব্যক্তিগত মূল্যায়নের ভিত্তিতে আরেক প্রতিষ্ঠান ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ কম দাম দিতে পারে। তাই বিক্রির উদ্দেশ্য না থাকলেও প্রতিষ্ঠানের নীতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া ভালো।’
বিনিয়োগের জন্য কোন ধরনের হীরা বেশি উপযুক্ত?
বিশ্বে বড় আকারের, নিখুঁত ও রঙিন হীরা সচরাচর বিরল। তাই এধরনের হীরায় বিনিয়োগ করা লাভজনক হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চারটি বিষয়ের ওপর হীরার বিনিয়োগমূল্য নির্ভর করে–রং, ক্যারেট, গড়ন, স্বচ্ছতা।
এর মধ্যে সাদা রঙহীন হীরা সবচেয়ে জনপ্রিয়। রঙের মান নির্ধারণ করা হয় ডি থেকে জেডের ক্রমানুসারে। ডি একদম স্বচ্ছ, কিন্তু জেড রঙিন। লাল, নীল ও গোলাপি রংয়ের হীরাকে সবচেয়ে বিরল ধরা হয়। যে হীরা যত বেশি রঙিন, তাঁর মূল্যও তত বেশি।
এছাড়া হীরার ওজন যত বেশি হবে, তা তত মূল্যবান হবে। ভালো গড়নের সঙ্গে চকচকে হলে হীরার মূল্য বাড়ে।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগেপণ্যবাহী যানবাহনের জট কমানো এবং বন্দর কার্যক্রমে আরও গতি আনতে চলতি মাসের শেষ দিকে সম্পূর্ণ ডিজিটাল গেট ফি
৩ ঘণ্টা আগেবেরিয়ে আসতে শুরু করেছে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, দেশের ব্যাংকগুলোয় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণের
৪ ঘণ্টা আগেআসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। একই সঙ্গে পণ্যের দামও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে উদ্যোগী হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে