আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন শেয়ারবাজারে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রি-মার্কেট ট্রেডিংয়ে ক্রিপ্টোসংশ্লিষ্ট স্টকগুলো বড় ধরনের পতনের মুখে পড়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সর্বশেষ শুল্ক আরোপের ঘোষণা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে, বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য উত্তেজনা বাড়িয়েছে এবং ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদগুলোর বিক্রির ব্যাপক প্রবণতা দেখা গেছে। খবর রয়টার্স।
ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ কয়েনবেইজ গ্লোবাল (কয়েন. ও) প্রায় ৪ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে, যখন প্রধান বিটকয়েন সংরক্ষণকারী মাইক্রোস্ট্রাটেজির (এমএসটিআর. ও) শেয়ার ৩ শতাংশ কমেছে। খননকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে মারা হোল্ডিংস (মারা. ও) ৪ শতাংশ, রায়ট প্ল্যাটফর্মস (রায়ট. ও) ৫ শতাংশ এবং বিটফার্মস ৬ শতাংশ পর্যন্ত পতন দেখেছে।
এই শেয়ারবাজার পতন প্রমাণ করে যে, নতুন শুল্কের প্রভাব বিভিন্ন বিনিয়োগ খাতে ছড়িয়ে পড়ছে। সবচেয়ে বড় ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েন ২ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ইথেরিয়াম ৩ দশমিক ৩ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
যদিও ট্রাম্প প্রশাসন ক্রিপ্টো খাতকে সমর্থন করার ইঙ্গিত দিয়েছে এবং নিয়ন্ত্রক নীতিতে শিথিলতা দেখাচ্ছে, তবুও বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা এই শিল্পের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তবে কিছু বিশ্লেষকের মতে, অন্যান্য শিল্পের তুলনায় ক্রিপ্টো মার্কেটে প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম।
২১শেয়ারসের ক্রিপ্টো বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ ডেভিড হার্নান্দেজ বলেন, ‘এই মূল্য পরিবর্তন প্রমাণ করে যে ক্রিপ্টো একটি সীমাহীন ও গণতান্ত্রিক বিনিয়োগ মাধ্যম, যা বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি সুযোগ করে দেয়।’
এদিকে, কিছু বিশ্লেষক বলছেন, খুচরা বিনিয়োগকারীরা এই পতনকে সুযোগ হিসেবে নিতে পারেন। ভ্যান্ডা রিসার্চের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্কো ইয়াকিনি বলেন, ‘ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ-ট্রেডেড ফান্ডগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়তে পারে, তবে বাজারে অস্থিরতা বৃদ্ধি পেলে এ বিনিয়োগপ্রবাহ কিছুটা হ্রাস পেতে পারে।’
ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন শুল্কনীতির ফলে ক্রিপ্টো বাজারে স্বল্পমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়লেও বিনিয়োগকারীরা এখনো বাজারের সম্ভাবনা ও ক্রিপ্টোকারেন্সির দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার দিকে নজর রাখছেন।
মার্কিন শেয়ারবাজারে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রি-মার্কেট ট্রেডিংয়ে ক্রিপ্টোসংশ্লিষ্ট স্টকগুলো বড় ধরনের পতনের মুখে পড়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সর্বশেষ শুল্ক আরোপের ঘোষণা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে, বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য উত্তেজনা বাড়িয়েছে এবং ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদগুলোর বিক্রির ব্যাপক প্রবণতা দেখা গেছে। খবর রয়টার্স।
ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ কয়েনবেইজ গ্লোবাল (কয়েন. ও) প্রায় ৪ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে, যখন প্রধান বিটকয়েন সংরক্ষণকারী মাইক্রোস্ট্রাটেজির (এমএসটিআর. ও) শেয়ার ৩ শতাংশ কমেছে। খননকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে মারা হোল্ডিংস (মারা. ও) ৪ শতাংশ, রায়ট প্ল্যাটফর্মস (রায়ট. ও) ৫ শতাংশ এবং বিটফার্মস ৬ শতাংশ পর্যন্ত পতন দেখেছে।
এই শেয়ারবাজার পতন প্রমাণ করে যে, নতুন শুল্কের প্রভাব বিভিন্ন বিনিয়োগ খাতে ছড়িয়ে পড়ছে। সবচেয়ে বড় ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েন ২ দশমিক ৩ শতাংশ এবং ইথেরিয়াম ৩ দশমিক ৩ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
যদিও ট্রাম্প প্রশাসন ক্রিপ্টো খাতকে সমর্থন করার ইঙ্গিত দিয়েছে এবং নিয়ন্ত্রক নীতিতে শিথিলতা দেখাচ্ছে, তবুও বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা এই শিল্পের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তবে কিছু বিশ্লেষকের মতে, অন্যান্য শিল্পের তুলনায় ক্রিপ্টো মার্কেটে প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম।
২১শেয়ারসের ক্রিপ্টো বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ ডেভিড হার্নান্দেজ বলেন, ‘এই মূল্য পরিবর্তন প্রমাণ করে যে ক্রিপ্টো একটি সীমাহীন ও গণতান্ত্রিক বিনিয়োগ মাধ্যম, যা বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি সুযোগ করে দেয়।’
এদিকে, কিছু বিশ্লেষক বলছেন, খুচরা বিনিয়োগকারীরা এই পতনকে সুযোগ হিসেবে নিতে পারেন। ভ্যান্ডা রিসার্চের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্কো ইয়াকিনি বলেন, ‘ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ-ট্রেডেড ফান্ডগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়তে পারে, তবে বাজারে অস্থিরতা বৃদ্ধি পেলে এ বিনিয়োগপ্রবাহ কিছুটা হ্রাস পেতে পারে।’
ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন শুল্কনীতির ফলে ক্রিপ্টো বাজারে স্বল্পমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়লেও বিনিয়োগকারীরা এখনো বাজারের সম্ভাবনা ও ক্রিপ্টোকারেন্সির দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার দিকে নজর রাখছেন।
মার্কিন বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে ৬০টি দেশের সব পণ্যে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক আরোপ করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পাশাপাশি বিভিন্ন হারে পাল্টা শুল্কও দিয়েছেন তিনি। এই পাল্টা শুল্ক অবশ্য ৯০ দিনের জন্য স্থগিতও করেছেন। তবে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক সব দেশের সব পণ্যে এখনো প্রযোজ্য।
২০ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত পাল্টা আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য পাল্টা ব্যবস্থা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে ‘মারাত্মক’ প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থার পরিচালক গতকাল শুক্রবার এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপগুলো বৈদেশিক সহায়তা কমানোর
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেছেন, ‘ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ স্থগিত করায় প্রাথমিক ভাবে খুশি এবং স্বাগত জানাই। তবে আমরা এ নিয়ে চিন্তিত। আমরা জানি না ৯০ দিন পরে কী হবে। তাই আমাদের কী করা দরকার, কোন জায়গায় কী সুযোগ নিতে পারি, ট্রাম্প...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) উদ্যোগে এবং ‘অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যান্টি মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার্স অব ব্যাংকস ইন বাংলাদেশ’ (অ্যাকব)-এর সহায়তায় তফসিলি ব্যাংকগুলোর প্রধান পরিপালন কর্মকর্তাদের এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) চট্টগ্রামে হোটেল র্যাডিসন
১৯ ঘণ্টা আগে