অনলাইন ডেস্ক
চলতি অর্থবছর, অর্থাৎ ২০২৩-২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি কমেছে ২১ হাজার কোটি টাকার বেশি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া, ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকের চেয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হারও কমেছে।
বিবিএসের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের হিসাব অনুযায়ী চলতি মূল্যে জিডিপির আকার ১১ লাখ ৭৩ হাজার ৭৭২ দশমিক ৪ কোটি টাকা বা ১১ হাজার ৭৩৮ বিলিয়ন টাকা। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে দেশের জিডিপির পরিমাণ ছিল ১১ লাখ ৯৫ হাজার ৫১০ দশমিক ৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ, বিগত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকের চেয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের মোট জিডিপি কমেছে ২১ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার বেশি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুসারে, স্থির মূল্যে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ০৭ শতাংশ। এর আগে ২০২২–২৩ অর্থবছরের শেষ বা চতুর্থ প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে এই হার ছিল ৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
পরিসংখ্যান অনুসারে, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের তিনটি বৃহৎ খাতের মধ্যে দুটি খাতেই প্রবৃদ্ধি কমেছে বেশ। সবচেয়ে বেশি কমেছে কৃষি খাতে। বিগত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে যেখানে কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ, সেখানে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র দশমিক ৮৪ শতাংশে।
জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে দেশের শিল্প খাতেও। ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে যেখানে এই খাতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১১ দশমিক ৪১ শতাংশ, সেখানে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশে।
কৃষি আর শিল্প খাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কমলেও প্রবৃদ্ধির হার বেড়েছে সেবা খাতে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল ৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ। আর বিগত বছরে, অর্থাৎ ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে এই প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
চলতি অর্থবছর, অর্থাৎ ২০২৩-২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০২৩) মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি কমেছে ২১ হাজার কোটি টাকার বেশি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া, ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকের চেয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হারও কমেছে।
বিবিএসের পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের হিসাব অনুযায়ী চলতি মূল্যে জিডিপির আকার ১১ লাখ ৭৩ হাজার ৭৭২ দশমিক ৪ কোটি টাকা বা ১১ হাজার ৭৩৮ বিলিয়ন টাকা। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে দেশের জিডিপির পরিমাণ ছিল ১১ লাখ ৯৫ হাজার ৫১০ দশমিক ৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ, বিগত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকের চেয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের মোট জিডিপি কমেছে ২১ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকার বেশি।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুসারে, স্থির মূল্যে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ০৭ শতাংশ। এর আগে ২০২২–২৩ অর্থবছরের শেষ বা চতুর্থ প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে এই হার ছিল ৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
পরিসংখ্যান অনুসারে, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের তিনটি বৃহৎ খাতের মধ্যে দুটি খাতেই প্রবৃদ্ধি কমেছে বেশ। সবচেয়ে বেশি কমেছে কৃষি খাতে। বিগত অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে যেখানে কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ, সেখানে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র দশমিক ৮৪ শতাংশে।
জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে দেশের শিল্প খাতেও। ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে যেখানে এই খাতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১১ দশমিক ৪১ শতাংশ, সেখানে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৬৭ শতাংশে।
কৃষি আর শিল্প খাতে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কমলেও প্রবৃদ্ধির হার বেড়েছে সেবা খাতে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশের সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল ৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ। আর বিগত বছরে, অর্থাৎ ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে এই প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২ দশমিক ৮৭ শতাংশ।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২৩ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে