নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঋণের সুদহার বৃদ্ধি, খেলাপি ঋণ, ব্যাংকগুলোতে তারল্যসংকট এবং সেই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী বলেছেন, তিনি তাঁর কারখানায় যেতে ভয় পান। চরম নিরাপত্তা সংকটে আছেন বলে জানান তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) কার্যালয়ে ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনা এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ’ শীর্ষক সেমিনারে ব্যবসায়ীরা এসব কথা বলেন।
ডিসিসিআই সভাপতি আশরাফ আহমেদের সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তব্য দেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন, সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. মাসরুর রিয়াজ, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আহসান খান চৌধুরী, ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান, শামস মাহমুদ প্রমুখ।
ব্যবসায়ীরা বলেছেন, চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক ব্যবসা বাংলাদেশে এসেছে। সেগুলো রাখতে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দরকার। ঋণের সুদ ৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৬ শতাংশ হয়ে গেছে, যা ব্যবসায়ীদের জন্য কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করেছে। ঋণের সুদ নিয়ে বসে আলোচনা করা দরকার। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদের খেলাপি ঋণের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা প্রয়োজন।
ডিসিসিআই সভাপতি আশরাফ আহমেদ বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, প্রশাসনিক কার্যক্রম, ব্যাংকঋণের সুদহার, বৈদেশিক মুদ্রার সংকটসহ সামগ্রিকভাবে যে টানাপোড়েন চলছে, তাতে অর্থনীতি ছোট হয়ে আসবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে না, মূল্যস্ফীতিও কমবে না। এ জন্য একটি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ দরকার। সেটির প্রধানত সরকারকেই করতে হবে; পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের যে দায়িত্ব আছে, সেই দায়িত্ব ব্যবসায়ীদের কেউ পালন করতে হবে।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলেন, বর্তমানে কার্যকরী সুদহার ১৭ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, আগামী মার্চ থেকে একটি কিস্তি পরিশোধ না করলেই সেই প্রতিষ্ঠান খেলাপি হবে।
তিনি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির উদ্যোগ চান। একই সঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংস্কার ও সুদহার কমানোর দ্রুত পদক্ষেপ আশা করেন।
বিকেএমইএর সভাপতি মো. হাতেম বলেন, ইন্ধন ছাড়া কোনো শ্রমিক অসন্তোষ হয় না। ৪০টি খাতে মজুরি নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কিন্তু একমাত্র তৈরি পোশাকশ্রমিকদের অসন্তোষ দেখা যাচ্ছে। বলা হচ্ছে, মূল্যস্ফীতির কারণে শ্রমিকেরা রাস্তায় নামছে। অন্য খাতগুলোতে কি মূল্যস্ফীতির প্রভাব নেই?
বিকেএমইএ সভাপতি আরও বলেন, ব্যাংকঋণের সুদহারের কারণে অনেক কিছু সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। আগামী বছরের মার্চ মাস থেকে একটি কিস্তি পরিশোধ না করলেই খেলাপি করার যে নিয়ম করা হয়েছে, তাতে ৯০ শতাংশ ব্যবসায়ী খেলাপি হয়ে পড়বেন। বাংলাদেশ ব্যাংক কেন এই পলিসি নিল, সেটা আমাদের বোধগম্য নয়। এতে ব্যবসায়ীদের গলা টিপে ধরা হয়েছে।
মোহাম্মদ হাতেম আরও বলেন, এখন সবচেয়ে বড় হচ্ছে গ্যাস-সংকট। এর কারণে সময়মতো উৎপাদন করা যাচ্ছে না, রপ্তানি হচ্ছে না। বেশির ভাগ কারখানার বেতন দিতে অসুবিধা হচ্ছে।
সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, দেশে বর্তমানে ১৪-১৫ শতাংশ সুদহার উৎপাদন খাতের জন্য। এসব ধরে বিশ্বের কোথাও কেউ ব্যবসা করে টিকে থাকতে পারে না।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কষ্টে আছি। আজকে আমার কারখানায় যেতে ভয় লাগে। ভয় লাগে এই জন্য যে আমি কি নিজের জীবন নিয়ে বের হয়ে আসতে পারব? এভাবে ব্যবসায়ীরা যদি নিজেদের কারখানায় যেতে শঙ্কিত হন, তাহলে তাঁরা আগামী দিনে ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারবেন না।’
আহসান খান আরও বলেন, সুদহার বেড়ে ১৬ শতাংশ হয়েছে। এটা কমাতে না পারলে খেলাপি ঋণ বাড়বে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা যাবে না। বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের কারণে ব্যাংকে এলসি খোলা যাচ্ছে না।
ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হতে হবে। গ্যাসের সরবরাহ বাড়াতে হবে। ব্যাংকের সুদহার কমানো জরুরি হয়ে পড়েছে।
মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, ট্রাফিক জ্যাম ইত্যাদি কারণে শপিং মলে কেনাবেচা কমে গেছে। ইন্টারনেট বন্ধ থাকার কারণে জুলাইয়ে ৪০ ভাগ এবং আগস্টে ৩৫ ভাগ ডিজিটাল লেনদেন কমে যায়। সেপ্টেম্বরের সেটা কিছুটা বেড়েছে। তবে সাপ্লাই চেইন এখনো ঠিকমতো কাজ করছে না। যে কারণে মূল্য কমছে না।
ঋণের সুদহার বৃদ্ধি, খেলাপি ঋণ, ব্যাংকগুলোতে তারল্যসংকট এবং সেই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী বলেছেন, তিনি তাঁর কারখানায় যেতে ভয় পান। চরম নিরাপত্তা সংকটে আছেন বলে জানান তিনি।
আজ শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) কার্যালয়ে ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা পর্যালোচনা এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ’ শীর্ষক সেমিনারে ব্যবসায়ীরা এসব কথা বলেন।
ডিসিসিআই সভাপতি আশরাফ আহমেদের সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তব্য দেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন, সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. মাসরুর রিয়াজ, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আহসান খান চৌধুরী, ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান, শামস মাহমুদ প্রমুখ।
ব্যবসায়ীরা বলেছেন, চীনসহ বিভিন্ন দেশ থেকে অনেক ব্যবসা বাংলাদেশে এসেছে। সেগুলো রাখতে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দরকার। ঋণের সুদ ৯ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৬ শতাংশ হয়ে গেছে, যা ব্যবসায়ীদের জন্য কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করেছে। ঋণের সুদ নিয়ে বসে আলোচনা করা দরকার। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদের খেলাপি ঋণের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা প্রয়োজন।
ডিসিসিআই সভাপতি আশরাফ আহমেদ বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, প্রশাসনিক কার্যক্রম, ব্যাংকঋণের সুদহার, বৈদেশিক মুদ্রার সংকটসহ সামগ্রিকভাবে যে টানাপোড়েন চলছে, তাতে অর্থনীতি ছোট হয়ে আসবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে না, মূল্যস্ফীতিও কমবে না। এ জন্য একটি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ দরকার। সেটির প্রধানত সরকারকেই করতে হবে; পাশাপাশি ব্যবসায়ীদের যে দায়িত্ব আছে, সেই দায়িত্ব ব্যবসায়ীদের কেউ পালন করতে হবে।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন বলেন, বর্তমানে কার্যকরী সুদহার ১৭ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, আগামী মার্চ থেকে একটি কিস্তি পরিশোধ না করলেই সেই প্রতিষ্ঠান খেলাপি হবে।
তিনি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির উদ্যোগ চান। একই সঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংস্কার ও সুদহার কমানোর দ্রুত পদক্ষেপ আশা করেন।
বিকেএমইএর সভাপতি মো. হাতেম বলেন, ইন্ধন ছাড়া কোনো শ্রমিক অসন্তোষ হয় না। ৪০টি খাতে মজুরি নির্ধারণ করে দেয় সরকার। কিন্তু একমাত্র তৈরি পোশাকশ্রমিকদের অসন্তোষ দেখা যাচ্ছে। বলা হচ্ছে, মূল্যস্ফীতির কারণে শ্রমিকেরা রাস্তায় নামছে। অন্য খাতগুলোতে কি মূল্যস্ফীতির প্রভাব নেই?
বিকেএমইএ সভাপতি আরও বলেন, ব্যাংকঋণের সুদহারের কারণে অনেক কিছু সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। আগামী বছরের মার্চ মাস থেকে একটি কিস্তি পরিশোধ না করলেই খেলাপি করার যে নিয়ম করা হয়েছে, তাতে ৯০ শতাংশ ব্যবসায়ী খেলাপি হয়ে পড়বেন। বাংলাদেশ ব্যাংক কেন এই পলিসি নিল, সেটা আমাদের বোধগম্য নয়। এতে ব্যবসায়ীদের গলা টিপে ধরা হয়েছে।
মোহাম্মদ হাতেম আরও বলেন, এখন সবচেয়ে বড় হচ্ছে গ্যাস-সংকট। এর কারণে সময়মতো উৎপাদন করা যাচ্ছে না, রপ্তানি হচ্ছে না। বেশির ভাগ কারখানার বেতন দিতে অসুবিধা হচ্ছে।
সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, দেশে বর্তমানে ১৪-১৫ শতাংশ সুদহার উৎপাদন খাতের জন্য। এসব ধরে বিশ্বের কোথাও কেউ ব্যবসা করে টিকে থাকতে পারে না।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান আহসান খান চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কষ্টে আছি। আজকে আমার কারখানায় যেতে ভয় লাগে। ভয় লাগে এই জন্য যে আমি কি নিজের জীবন নিয়ে বের হয়ে আসতে পারব? এভাবে ব্যবসায়ীরা যদি নিজেদের কারখানায় যেতে শঙ্কিত হন, তাহলে তাঁরা আগামী দিনে ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারবেন না।’
আহসান খান আরও বলেন, সুদহার বেড়ে ১৬ শতাংশ হয়েছে। এটা কমাতে না পারলে খেলাপি ঋণ বাড়বে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা যাবে না। বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের কারণে ব্যাংকে এলসি খোলা যাচ্ছে না।
ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হতে হবে। গ্যাসের সরবরাহ বাড়াতে হবে। ব্যাংকের সুদহার কমানো জরুরি হয়ে পড়েছে।
মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, ট্রাফিক জ্যাম ইত্যাদি কারণে শপিং মলে কেনাবেচা কমে গেছে। ইন্টারনেট বন্ধ থাকার কারণে জুলাইয়ে ৪০ ভাগ এবং আগস্টে ৩৫ ভাগ ডিজিটাল লেনদেন কমে যায়। সেপ্টেম্বরের সেটা কিছুটা বেড়েছে। তবে সাপ্লাই চেইন এখনো ঠিকমতো কাজ করছে না। যে কারণে মূল্য কমছে না।
সিপিডি’র নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, আন্দোলনের নামে সহিংসতা ও ভাঙচুর দেশে বিনিয়োগ পরিবেশকে ঝুঁকির মুখে ফেলছে। এফডিসিতে ছায়া সংসদে তিনি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্য কূটনীতি ও অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বৃদ্ধিরও
২৩ মিনিট আগেপাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত পাল্টা আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য পাল্টা ব্যবস্থা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে ‘মারাত্মক’ প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থার পরিচালক গতকাল শুক্রবার এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপগুলো বৈদেশিক সহায়তা কমানোর
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেছেন, ‘ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ স্থগিত করায় প্রাথমিক ভাবে খুশি এবং স্বাগত জানাই। তবে আমরা এ নিয়ে চিন্তিত। আমরা জানি না ৯০ দিন পরে কী হবে। তাই আমাদের কী করা দরকার, কোন জায়গায় কী সুযোগ নিতে পারি, ট্রাম্প...
৬ ঘণ্টা আগে