চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে কালোটাকা সাদা করার যে সুযোগ সদ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার রেখেছিল, অন্তর্বর্তী সরকারকে তা বাতিল করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে পরামর্শমূলক নিজের এই অভিপ্রায় তুলে ধরেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার দেওয়া এই স্ট্যাটাসে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, কালোটাকা সাদা করার যে সুযোগটি এই অর্থবছরের বাজেটে দেওয়া হয়েছে, সেটি বাতিল করা হোক। এ সময় সম্পূরক পরামর্শে অবশ্য তিনি জানান, ‘সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ আয়করের সঙ্গে ৫ থেকে ১০ শতাংশ জরিমানা যোগ করে সীমিত সময়ের (৩ থেকে ৬ মাস) জন্য এ সুযোগ পুনর্বহাল বিবেচনা করা যেতে পারে।’
এর আগে বিভিন্ন মহল থেকে অনেক সমালোচনা সত্ত্বেও ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে কালোটাকা সাদা করার এ সুযোগ দেওয়া হয়। বিদায়ী সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী তখন সেসব সমালোচনা উপেক্ষা করেই প্রস্তাবিত বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগটি জাতীয় সংসদের মাধ্যমে সদস্যদের কণ্ঠ ভোটে পাস করে নেন।
সেই থেকে চলতি বাজেটে অবৈধ অর্থ বা কালোটাকা কিংবা অপ্রদর্শিত অর্থ ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ বা জায়েজ করা কিংবা সাদা করার সুযোগ প্রচলিত আছে। যদিও এ পদক্ষেপের দুই বছর আগে ১০ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল; কিন্তু তেমন সাড়া না পাওয়ায় পরে এ সুযোগ বাতিলও করা হয়।
এদিকে সুযোগ বহাল রাখার এ প্রক্রিয়ায় এরই মধ্যে অর্থবছরের প্রায় দেড় মাস পার হয়ে গেছে। কতজন এ সময়ে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ নিয়েছেন, সেই পরিসংখ্যান জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো প্রকাশ করেনি। বাস্তবতা হলো, দেশে এখন সরকারের ক্ষমতারও পালাবদল ঘটেছে। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পড়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে। তাঁদের কাছে ছাত্র-জনতার প্রত্যাশা আকাশচুম্বী। সর্বত্র আওয়াজ উঠছে রাষ্ট্র কাঠামোর পরিপূর্ণ সংস্কার এবং আইনি কাঠামোর সুষ্ঠু প্রয়োগ ঘটিয়ে নীতিনৈতিকতা প্রতিষ্ঠার। ঠিক সে সময় বাজেটীয় ব্যবস্থায় সংস্কার অর্থাৎ অর্থবিল ২০২৪-এ রাখা বহুল সমালোচিত পদক্ষেপ কালোটাকা সাদার সুযোগ বাতিলের সুপারিশ জানালেন এই জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে কালোটাকা সাদা করার যে সুযোগ সদ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার রেখেছিল, অন্তর্বর্তী সরকারকে তা বাতিল করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে পরামর্শমূলক নিজের এই অভিপ্রায় তুলে ধরেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার দেওয়া এই স্ট্যাটাসে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, কালোটাকা সাদা করার যে সুযোগটি এই অর্থবছরের বাজেটে দেওয়া হয়েছে, সেটি বাতিল করা হোক। এ সময় সম্পূরক পরামর্শে অবশ্য তিনি জানান, ‘সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ আয়করের সঙ্গে ৫ থেকে ১০ শতাংশ জরিমানা যোগ করে সীমিত সময়ের (৩ থেকে ৬ মাস) জন্য এ সুযোগ পুনর্বহাল বিবেচনা করা যেতে পারে।’
এর আগে বিভিন্ন মহল থেকে অনেক সমালোচনা সত্ত্বেও ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে কালোটাকা সাদা করার এ সুযোগ দেওয়া হয়। বিদায়ী সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী তখন সেসব সমালোচনা উপেক্ষা করেই প্রস্তাবিত বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগটি জাতীয় সংসদের মাধ্যমে সদস্যদের কণ্ঠ ভোটে পাস করে নেন।
সেই থেকে চলতি বাজেটে অবৈধ অর্থ বা কালোটাকা কিংবা অপ্রদর্শিত অর্থ ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বৈধ বা জায়েজ করা কিংবা সাদা করার সুযোগ প্রচলিত আছে। যদিও এ পদক্ষেপের দুই বছর আগে ১০ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল; কিন্তু তেমন সাড়া না পাওয়ায় পরে এ সুযোগ বাতিলও করা হয়।
এদিকে সুযোগ বহাল রাখার এ প্রক্রিয়ায় এরই মধ্যে অর্থবছরের প্রায় দেড় মাস পার হয়ে গেছে। কতজন এ সময়ে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ নিয়েছেন, সেই পরিসংখ্যান জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো প্রকাশ করেনি। বাস্তবতা হলো, দেশে এখন সরকারের ক্ষমতারও পালাবদল ঘটেছে। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পড়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে। তাঁদের কাছে ছাত্র-জনতার প্রত্যাশা আকাশচুম্বী। সর্বত্র আওয়াজ উঠছে রাষ্ট্র কাঠামোর পরিপূর্ণ সংস্কার এবং আইনি কাঠামোর সুষ্ঠু প্রয়োগ ঘটিয়ে নীতিনৈতিকতা প্রতিষ্ঠার। ঠিক সে সময় বাজেটীয় ব্যবস্থায় সংস্কার অর্থাৎ অর্থবিল ২০২৪-এ রাখা বহুল সমালোচিত পদক্ষেপ কালোটাকা সাদার সুযোগ বাতিলের সুপারিশ জানালেন এই জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ।
সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, আন্দোলনের নামে সহিংসতা ও ভাঙচুর দেশে বিনিয়োগ পরিবেশকে ঝুঁকির মুখে ফেলছে। এফডিসিতে ছায়া সংসদে তিনি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্য কূটনীতি ও অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বৃদ্ধিরও
১ ঘণ্টা আগেপাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত পাল্টা আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য পাল্টা ব্যবস্থা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে ‘মারাত্মক’ প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থার পরিচালক গতকাল শুক্রবার এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপগুলো বৈদেশিক সহায়তা কমানোর
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেছেন, ‘ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ স্থগিত করায় প্রাথমিক ভাবে খুশি এবং স্বাগত জানাই। তবে আমরা এ নিয়ে চিন্তিত। আমরা জানি না ৯০ দিন পরে কী হবে। তাই আমাদের কী করা দরকার, কোন জায়গায় কী সুযোগ নিতে পারি, ট্রাম্প...
৭ ঘণ্টা আগে