নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে যদি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম না কমে, তাহলে আমরা কমাব কেমন করে? তিনি বলেন, ‘আমাদের অধীনে থাকা পণ্য; যেমন, তেল, চিনি, পেঁয়াজ ও ডাল—এগুলো সবই আন্তর্জাতিক বাজার থেকে কিনতে হয়। সে ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে কিনে আনতে যে দাম পড়ে, তার ওপর পর্যালোচনা করে আমরা দাম নির্ধারণ করি।’
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমলে দেশের বাজারেও কমানো হবে। কয়েকদিন ধরে শুনেছি তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে কমার একটা প্রবণতা দেখা দিয়েছে। যদি কমতে থাকে, তাহলে আবার নতুন করে দাম নির্ধারণ করব। কিন্তু সেটার প্রভাব পড়তে একটু সময় লাগবে। বিশ্ববাজারে দাম কমলে আমাদের দেশেও কমবে। তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে কমলে আমরাও কমিয়ে দেব।’
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের ওপর থেকে আপাতত তিন-চার মাসের জন্য ভ্যাট কমালে সুবিধা হতো উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তবে আমরা যেটা পারি, সেটা হলো টিসিবির মাধ্যমে তৃণমূল মানুষকে ন্যায্যমূল্যে (নিত্যপণ্য) দিতে পারি।’
তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে তেল, চিনি ও ডালের দাম কমলে দেশেও কমানো সম্ভব। এর বাইরে অন্য পণ্য সম্পর্কে আমার ধারণা সীমিত।
ভ্যাট কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে দেওয়া চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে টিপু মুনশি বলেন, পেঁয়াজ ও চিনির ওপর থেকে ভ্যাট কমিয়েছে সরকার। তেলে এখনো কমেনি। তেলে অন্য কোনো কিছু নেই। ভ্যাট ও ট্যাক্স ছিল, সেটার জন্য বলা হয়েছে। এটা কমালে সাধারণ মানুষের সাশ্রয় হবে।
তবে সরকারের রাজস্বও দরকার আছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, কোথাও তো ব্যালেন্স করতে হবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের ওপর থেকে আপাতত তিন-চার মাসের জন্য ভ্যাট কমালে সুবিধা হতো।
পেঁয়াজের দাম প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, পেঁয়াজের দাম এখন এত বেশি নয়। যা বেড়েছিল, এক-দেড় মাসের মাথায় তা আরও কমে আবার ৪০ টাকায় চলে আসবে। বর্তমানে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের আমদানি যদি ঠিক থাকে এবং ভারত যদি রপ্তানি বন্ধ না করে, তাহলে মূল্যবৃদ্ধির কোনো কারণ নেই। আর মুড়িকাটা পেঁয়াজও আগামী মাসে উঠবে। তাই পেঁয়াজ নিয়ে তেমন কোনো চিন্তা করছি না।’
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি সৌজন্যে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন। তাঁর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আগামীতে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বাণিজ্য-সংক্রান্ত নির্দিষ্ট কোনো কিছু নিয়ে আলোচনা হয়নি। তবে জিএসপি ও জিএসপি প্লাসসহ বাংলাদেশে বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রয়োজন হলে সামনে আরও আলোচনা করা হবে।
টিপু মুনশি বলেন, ‘আমরা জিএসপি ও জিএসপি প্লাস নিয়ে বলেছি। এ বিষয়ে ইউরোপের অন্য দেশসহ যারা আছে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে তারা রাজি। এ ছাড়া জিএসপি প্লাস আমরা ২০২৯ সাল পর্যন্ত পাব বলে আশা করছি। তবে আমাদের প্রত্যাশা আরেকটু বেশি। এ বিষয়ে গভীর কোনো আলোচনা হয়নি। আমরা শুধু জানিয়েছি, আমাদের আরও দরকার। তিনি বলেছেন, আলোচনা করা যেতে পারে।’
ইইউ রাষ্ট্রদূত সম্প্রতি বলেছেন, জিএসপি প্লাস খুব একটা সহজ হবে না, সে বিষয়ে আপনার মতামত কী—এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আজ জিএসপি প্লাসের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। তবে বিষয়টি সহজ নাও হতে পারে। তিনি বলেছেন, ‘তোমরা আলোচনা করতে পার।’ কিন্তু আজ তিনি পজিটিভই বলেছেন। সব দেশের সাপোর্ট দরকার। ইউরোপের ২৭টি দেশের সঙ্গে এককভাবে যোগাযোগ করতে হবে।
২০২৪ থেকে ২০৩৪ সাল পর্যন্ত নতুন করে জিএসপি প্লাস চালু হতে যাচ্ছে, সেখানে বলা হয়েছে কোনো দেশই ৬ শতাংশের বেশি পণ্য রপ্তানি করতে পারবে না। এ বিষয়ে সরকার ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা করবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, ‘৬ শতাংশের বেশি কোনো সিঙ্গেল পণ্যের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে—আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করব। এ ক্ষেত্রে আমাদের অনেক কাজ করতে হবে। আমরা সব দিক থেকে চেষ্টা করব। কারণ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমাদের তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বড় বাজার।’
বৈঠকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিষয়টিও উঠে এসেছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায়। তারা বাংলাদেশ সম্পর্কে ভালো জানে।
উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশের দিকে অভিযাত্রার জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি সম্পর্কে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যেমন চ্যালেঞ্জ আছে, তেমনি কিছু সমস্যাও আছে। যখন হবে, তখন ডিউটি কাঠামোতে পরিবর্তন আসবে, রাজস্ব আয় বাড়বে। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী ১০০ বছরের প্ল্যান করে রেখেছেন। আমরা চেষ্টা করব এ চ্যালেঞ্জগুলোর বাইরে গিয়ে পিটিএ এবং এফটিএ করতে। আমরা যেকোনো ধরনের সমস্যা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত।’
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে যদি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম না কমে, তাহলে আমরা কমাব কেমন করে? তিনি বলেন, ‘আমাদের অধীনে থাকা পণ্য; যেমন, তেল, চিনি, পেঁয়াজ ও ডাল—এগুলো সবই আন্তর্জাতিক বাজার থেকে কিনতে হয়। সে ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে কিনে আনতে যে দাম পড়ে, তার ওপর পর্যালোচনা করে আমরা দাম নির্ধারণ করি।’
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমলে দেশের বাজারেও কমানো হবে। কয়েকদিন ধরে শুনেছি তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে কমার একটা প্রবণতা দেখা দিয়েছে। যদি কমতে থাকে, তাহলে আবার নতুন করে দাম নির্ধারণ করব। কিন্তু সেটার প্রভাব পড়তে একটু সময় লাগবে। বিশ্ববাজারে দাম কমলে আমাদের দেশেও কমবে। তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে কমলে আমরাও কমিয়ে দেব।’
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের ওপর থেকে আপাতত তিন-চার মাসের জন্য ভ্যাট কমালে সুবিধা হতো উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তবে আমরা যেটা পারি, সেটা হলো টিসিবির মাধ্যমে তৃণমূল মানুষকে ন্যায্যমূল্যে (নিত্যপণ্য) দিতে পারি।’
তিনি আরও বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে তেল, চিনি ও ডালের দাম কমলে দেশেও কমানো সম্ভব। এর বাইরে অন্য পণ্য সম্পর্কে আমার ধারণা সীমিত।
ভ্যাট কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে দেওয়া চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে টিপু মুনশি বলেন, পেঁয়াজ ও চিনির ওপর থেকে ভ্যাট কমিয়েছে সরকার। তেলে এখনো কমেনি। তেলে অন্য কোনো কিছু নেই। ভ্যাট ও ট্যাক্স ছিল, সেটার জন্য বলা হয়েছে। এটা কমালে সাধারণ মানুষের সাশ্রয় হবে।
তবে সরকারের রাজস্বও দরকার আছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, কোথাও তো ব্যালেন্স করতে হবে। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের ওপর থেকে আপাতত তিন-চার মাসের জন্য ভ্যাট কমালে সুবিধা হতো।
পেঁয়াজের দাম প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, পেঁয়াজের দাম এখন এত বেশি নয়। যা বেড়েছিল, এক-দেড় মাসের মাথায় তা আরও কমে আবার ৪০ টাকায় চলে আসবে। বর্তমানে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের আমদানি যদি ঠিক থাকে এবং ভারত যদি রপ্তানি বন্ধ না করে, তাহলে মূল্যবৃদ্ধির কোনো কারণ নেই। আর মুড়িকাটা পেঁয়াজও আগামী মাসে উঠবে। তাই পেঁয়াজ নিয়ে তেমন কোনো চিন্তা করছি না।’
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি সৌজন্যে সাক্ষাৎ করতে এসেছেন। তাঁর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আগামীতে একসঙ্গে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বাণিজ্য-সংক্রান্ত নির্দিষ্ট কোনো কিছু নিয়ে আলোচনা হয়নি। তবে জিএসপি ও জিএসপি প্লাসসহ বাংলাদেশে বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রয়োজন হলে সামনে আরও আলোচনা করা হবে।
টিপু মুনশি বলেন, ‘আমরা জিএসপি ও জিএসপি প্লাস নিয়ে বলেছি। এ বিষয়ে ইউরোপের অন্য দেশসহ যারা আছে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে তারা রাজি। এ ছাড়া জিএসপি প্লাস আমরা ২০২৯ সাল পর্যন্ত পাব বলে আশা করছি। তবে আমাদের প্রত্যাশা আরেকটু বেশি। এ বিষয়ে গভীর কোনো আলোচনা হয়নি। আমরা শুধু জানিয়েছি, আমাদের আরও দরকার। তিনি বলেছেন, আলোচনা করা যেতে পারে।’
ইইউ রাষ্ট্রদূত সম্প্রতি বলেছেন, জিএসপি প্লাস খুব একটা সহজ হবে না, সে বিষয়ে আপনার মতামত কী—এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, আজ জিএসপি প্লাসের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। তবে বিষয়টি সহজ নাও হতে পারে। তিনি বলেছেন, ‘তোমরা আলোচনা করতে পার।’ কিন্তু আজ তিনি পজিটিভই বলেছেন। সব দেশের সাপোর্ট দরকার। ইউরোপের ২৭টি দেশের সঙ্গে এককভাবে যোগাযোগ করতে হবে।
২০২৪ থেকে ২০৩৪ সাল পর্যন্ত নতুন করে জিএসপি প্লাস চালু হতে যাচ্ছে, সেখানে বলা হয়েছে কোনো দেশই ৬ শতাংশের বেশি পণ্য রপ্তানি করতে পারবে না। এ বিষয়ে সরকার ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা করবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, ‘৬ শতাংশের বেশি কোনো সিঙ্গেল পণ্যের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে—আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করব। এ ক্ষেত্রে আমাদের অনেক কাজ করতে হবে। আমরা সব দিক থেকে চেষ্টা করব। কারণ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন আমাদের তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বড় বাজার।’
বৈঠকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিষয়টিও উঠে এসেছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায়। তারা বাংলাদেশ সম্পর্কে ভালো জানে।
উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশের দিকে অভিযাত্রার জন্য বাংলাদেশের প্রস্তুতি সম্পর্কে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যেমন চ্যালেঞ্জ আছে, তেমনি কিছু সমস্যাও আছে। যখন হবে, তখন ডিউটি কাঠামোতে পরিবর্তন আসবে, রাজস্ব আয় বাড়বে। এ জন্য প্রধানমন্ত্রী ১০০ বছরের প্ল্যান করে রেখেছেন। আমরা চেষ্টা করব এ চ্যালেঞ্জগুলোর বাইরে গিয়ে পিটিএ এবং এফটিএ করতে। আমরা যেকোনো ধরনের সমস্যা মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১১ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে