অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি শুল্ক বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অর্থনীতিতে নতুন করে চাপ তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেটিং সংস্থা মুডিসের এক বিশ্লেষণে বলা হয়, এই ঘোষণার ফলে বাংলাদেশের মতো রপ্তানিনির্ভর দেশগুলোর ব্যাংক খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে ঋণমানের অবনতি, ঋণপ্রবাহে স্থবিরতা এবং আর্থিক খাতে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাত এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ওপর এই চাপ বেশি পড়বে। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যাংক খাত ও অর্থনীতিকে চাঙা করতে নীতিনির্ধারকদের আরও সক্রিয় হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সংস্থাটি।
২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদারের জন্য আমদানি শুল্ক ব্যাপক হারে বাড়ানোর ঘোষণা দেন। গতকাল (৭ এপ্রিল) প্রকাশিত মুডিসের প্রতিবেদনে বলা হয়, এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে এই শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাব ব্যাংকগুলোর জন্য নেতিবাচক, যদিও ক্ষতির মাত্রা দেশভেদে ভিন্ন। এতে বিনিয়োগকারী ও ভোক্তাদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বাড়বে।
মুডিস বলছে, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের অর্থনীতি আমেরিকান রপ্তানির ওপর বেশি নির্ভরশীল হওয়ায় এ তিন দেশের ব্যাংক খাতে সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। যুক্তরাষ্ট্রে এই দেশগুলোর রপ্তানি কমে গেলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হবে, যার ফলে ব্যাংকঋণের প্রবৃদ্ধি ও গুণগত মানের অবনমন ঘটবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি ব্যাপকভাবে তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর নির্ভরশীল, যা দেশের মোট রপ্তানির ৮৫ শতাংশের বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে আরোপিত উচ্চ শুল্কের ফলে বাংলাদেশের পোশাক খাত ভারতের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের তুলনায় প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বে। এমনিতেই রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটেছে। পাশাপাশি বেতন-ভাতা নিয়ে ব্যাপক শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। তৈরি পোশাকসহ সংশ্লিষ্ট খাতের প্রায় ২০ শতাংশ ব্যাংকঋণের ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় ব্যাংক খাত ঝুঁকিতে রয়েছে।
মুডিস জানিয়েছে, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের পণ্যের ওপর বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে শুল্কহার অত্যন্ত বেশি। এর মধ্যে ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ড রপ্তানিতে অভ্যন্তরীণ মূল্য সংযোজনের হিসাবে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর বেশি নির্ভরশীল। ফলে এই দুই দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বড় ধাক্কা লাগবে এবং এর প্রভাব ব্যাংক খাতে গিয়ে পড়বে।
এমনিতেই বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের পরিবেশ দুর্বল। এর ওপর শুল্ক বৃদ্ধির কারণে চলমান অর্থনৈতিক মন্থর গতি আরও প্রকট হবে, যা ব্যাংক খাতের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে।
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অন্য দেশগুলো যেমন চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও তাইওয়ানে শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম হবে। এর পেছনে দুটি কারণ— অর্থনৈতিক বৈচিত্র্য এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর কম নির্ভরশীলতা। তবে কিছু কিছু খাত প্রভাবিত হতে পারে।
অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, হংকং, সিঙ্গাপুর, মঙ্গোলিয়া ও ফিলিপাইনের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে শুল্ক বৃদ্ধির মাত্রা কম হওয়ায় এসব দেশের ব্যাংক তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনা পণ্যের ওপর মোট শুল্কহার বর্তমানে ৫৪ শতাংশ হলেও দেশটির জিডিপির মাত্র ৩ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি থেকে আসে। ফলে সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও করপোরেট ঋণ সক্ষমতায় এর প্রভাব সীমিত হবে। অভ্যন্তরীণ ভোক্তা ও ব্যবসায়িক আস্থা বৃদ্ধির জন্য চীন সরকার নীতিগত সহায়তা অব্যাহত রাখবে বলে আশা করা যায়।
মুডিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, উচ্চ শুল্কের চাপ সামলাতে কিছু কেন্দ্রীয় ব্যাংক হয়তো আগেভাগেই সুদের হার কমানো শুরু করবে, অথবা সুদের হার বাড়ানোর গতি কমাবে; যেমনটি জাপানে দেখা যাচ্ছে। এসব পদক্ষেপের ফলে ব্যাংকের মার্জিন বা মুনাফা কমে যেতে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আমরা আশা করি, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সুদের হার কমানো ও ঋণ পুনর্গঠনসহ আরও সহায়তামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে প্রধান ক্ষতি হবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে। কারণ, এই খাত দ্রুত পরিবর্তনশীল অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার মতো পর্যাপ্ত আর্থিক সক্ষমতা রাখে না।
অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প বা এসএমই প্রতিষ্ঠানই এমন বিদেশি কোম্পানিগুলোর সরবরাহকারী, যুক্তরাষ্ট্রে যেগুলোর বিক্রি এরই মধ্যে অনেক কমে গেছে। থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের ব্যাংকগুলোর এসএমই খাতে ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশ। তবে বাংলাদেশে এর পরিমাণ ১০ শতাংশের নিচে। থাইল্যান্ডের ব্যাংকগুলো সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ, সেখানে এসএমই ঋণের গুণগত মান বহুদিন ধরেই দুর্বল।
যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি শুল্ক বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অর্থনীতিতে নতুন করে চাপ তৈরি হয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্রেডিট রেটিং সংস্থা মুডিসের এক বিশ্লেষণে বলা হয়, এই ঘোষণার ফলে বাংলাদেশের মতো রপ্তানিনির্ভর দেশগুলোর ব্যাংক খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে ঋণমানের অবনতি, ঋণপ্রবাহে স্থবিরতা এবং আর্থিক খাতে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাত এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ওপর এই চাপ বেশি পড়বে। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যাংক খাত ও অর্থনীতিকে চাঙা করতে নীতিনির্ধারকদের আরও সক্রিয় হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সংস্থাটি।
২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদারের জন্য আমদানি শুল্ক ব্যাপক হারে বাড়ানোর ঘোষণা দেন। গতকাল (৭ এপ্রিল) প্রকাশিত মুডিসের প্রতিবেদনে বলা হয়, এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে এই শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাব ব্যাংকগুলোর জন্য নেতিবাচক, যদিও ক্ষতির মাত্রা দেশভেদে ভিন্ন। এতে বিনিয়োগকারী ও ভোক্তাদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বাড়বে।
মুডিস বলছে, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের অর্থনীতি আমেরিকান রপ্তানির ওপর বেশি নির্ভরশীল হওয়ায় এ তিন দেশের ব্যাংক খাতে সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। যুক্তরাষ্ট্রে এই দেশগুলোর রপ্তানি কমে গেলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ব্যাহত হবে, যার ফলে ব্যাংকঋণের প্রবৃদ্ধি ও গুণগত মানের অবনমন ঘটবে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি ব্যাপকভাবে তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর নির্ভরশীল, যা দেশের মোট রপ্তানির ৮৫ শতাংশের বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে আরোপিত উচ্চ শুল্কের ফলে বাংলাদেশের পোশাক খাত ভারতের মতো প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের তুলনায় প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বে। এমনিতেই রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটেছে। পাশাপাশি বেতন-ভাতা নিয়ে ব্যাপক শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। তৈরি পোশাকসহ সংশ্লিষ্ট খাতের প্রায় ২০ শতাংশ ব্যাংকঋণের ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় ব্যাংক খাত ঝুঁকিতে রয়েছে।
মুডিস জানিয়েছে, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের পণ্যের ওপর বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে শুল্কহার অত্যন্ত বেশি। এর মধ্যে ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ড রপ্তানিতে অভ্যন্তরীণ মূল্য সংযোজনের হিসাবে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর বেশি নির্ভরশীল। ফলে এই দুই দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বড় ধাক্কা লাগবে এবং এর প্রভাব ব্যাংক খাতে গিয়ে পড়বে।
এমনিতেই বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের পরিবেশ দুর্বল। এর ওপর শুল্ক বৃদ্ধির কারণে চলমান অর্থনৈতিক মন্থর গতি আরও প্রকট হবে, যা ব্যাংক খাতের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে।
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অন্য দেশগুলো যেমন চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও তাইওয়ানে শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম হবে। এর পেছনে দুটি কারণ— অর্থনৈতিক বৈচিত্র্য এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর কম নির্ভরশীলতা। তবে কিছু কিছু খাত প্রভাবিত হতে পারে।
অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, হংকং, সিঙ্গাপুর, মঙ্গোলিয়া ও ফিলিপাইনের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে শুল্ক বৃদ্ধির মাত্রা কম হওয়ায় এসব দেশের ব্যাংক তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনা পণ্যের ওপর মোট শুল্কহার বর্তমানে ৫৪ শতাংশ হলেও দেশটির জিডিপির মাত্র ৩ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি থেকে আসে। ফলে সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও করপোরেট ঋণ সক্ষমতায় এর প্রভাব সীমিত হবে। অভ্যন্তরীণ ভোক্তা ও ব্যবসায়িক আস্থা বৃদ্ধির জন্য চীন সরকার নীতিগত সহায়তা অব্যাহত রাখবে বলে আশা করা যায়।
মুডিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, উচ্চ শুল্কের চাপ সামলাতে কিছু কেন্দ্রীয় ব্যাংক হয়তো আগেভাগেই সুদের হার কমানো শুরু করবে, অথবা সুদের হার বাড়ানোর গতি কমাবে; যেমনটি জাপানে দেখা যাচ্ছে। এসব পদক্ষেপের ফলে ব্যাংকের মার্জিন বা মুনাফা কমে যেতে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আমরা আশা করি, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খাতগুলোর জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো সুদের হার কমানো ও ঋণ পুনর্গঠনসহ আরও সহায়তামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে প্রধান ক্ষতি হবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে। কারণ, এই খাত দ্রুত পরিবর্তনশীল অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার মতো পর্যাপ্ত আর্থিক সক্ষমতা রাখে না।
অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প বা এসএমই প্রতিষ্ঠানই এমন বিদেশি কোম্পানিগুলোর সরবরাহকারী, যুক্তরাষ্ট্রে যেগুলোর বিক্রি এরই মধ্যে অনেক কমে গেছে। থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের ব্যাংকগুলোর এসএমই খাতে ঋণের পরিমাণ প্রায় ২০ শতাংশ। তবে বাংলাদেশে এর পরিমাণ ১০ শতাংশের নিচে। থাইল্যান্ডের ব্যাংকগুলো সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ, সেখানে এসএমই ঋণের গুণগত মান বহুদিন ধরেই দুর্বল।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
৭ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
৭ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
৭ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
৮ ঘণ্টা আগে