অনলাইন ডেস্ক
লিথুয়ানিয়ার সঙ্গে চীনের বাণিজ্য বিতর্কের পর সদস্য দেশগুলোকে রক্ষায় বাণিজ্য কৌশল প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এর আওতায় কোনো সদস্য দেশের ওপর ভিন্ন দেশ চাপ প্রয়োগ করলে, পাল্টা ওই দেশটির ওপর নানা ধরনের বিধিনিষেধ দেওয়া যাবে।
নতুন এই বাণিজ্য অস্ত্র প্রয়োগ করা হলে ইউরোপের ২৭টি দেশের জোট নিজের সদস্য দেশকে রক্ষায় চাপ প্রয়োগকারী দেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ, বিনিয়োগ সীমিত করা ও সরকারি চুক্তিতে অংশ নেওয়ার সুযোগ সীমিত করতে পারবে। এ পদক্ষেপকে ‘অর্থনৈতিকভাবে জিম্মি’ করার সমার্থক হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইইউ অর্থনীতি কমিশনার ভালদিস দোমব্রোভস্কিস বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘ইইউ যেসব ধরনের অর্থনৈতিক জবরদস্তিকে প্রত্যাখ্যান করে, তার জোরালো সংকেত দেয় নতুন এই উদ্যোগ। আমরা আমাদের বৈধ অধিকার এবং স্বার্থ রক্ষায় আরও দৃঢ় হব।’
তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের জের ধরে চীন সদস্য দেশ লিথুয়ানিয়ার ওপর বাণিজ্য বিধিনিষেধ দেওয়ার পর ইইউ অর্থনৈতিক পেশিশক্তি ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছে। কারণ, তাইওয়ানকে নিজের অঞ্চল বলে দাবি করে বেইজিং।
ইইউ এরই মধ্যে বিধিনিষেধ নিয়ে শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য অংশীদার চীনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) দ্বারস্থ হয়েছে। তবে লিথুনিয়ার ওপর চাপ প্রয়োগের বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
এক বছরের আলোচনার পর ইইউ সদস্য রাষ্ট্র ও আইনপ্রণেতারা আলোচনা করে এই বাণিজ্য অস্ত্র ব্যবহারে সম্মত হলো।
ইইউ পার্লামেন্ট ও সদস্য দেশগুলো আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের পর এ বছরই পরের দিকে এটা কার্যকর হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই বাণিজ্য অস্ত্র এখন ইউরোপীয় কমিশনের কাছে আরও ক্ষমতা দেবে। কিন্তু মধ্যস্থতার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলেই কেবল শেষ চেষ্টা হিসেবে এটি ব্যবহার হবে।
সাধারণত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রগুলো কমিশনে অভিযোগ করে। সেখানে জবরদস্তি থাকলে সিদ্ধান্ত দিতে চার মাস সময় লাগে। কিন্তু তার জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠ ইইউ সদস্য দেশের সম্মতির দরকার হয়।
তেমন সিদ্ধান্ত হলে মধ্যস্থতার পর্ব শুরু হয়, যাতে সংশ্লিষ্ট তৃতীয় দেশকে আপত্তিকর পদক্ষেপ বাতিল করাতে রাজি করাতে চায় কমিশন।
এই উদ্যোগ ব্যর্থ হলেই তবে ইইউ তার নতুন বাণিজ্য অস্ত্র প্রয়োগ করতে পারবে।
লিথুয়ানিয়ার সঙ্গে চীনের বাণিজ্য বিতর্কের পর সদস্য দেশগুলোকে রক্ষায় বাণিজ্য কৌশল প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। এর আওতায় কোনো সদস্য দেশের ওপর ভিন্ন দেশ চাপ প্রয়োগ করলে, পাল্টা ওই দেশটির ওপর নানা ধরনের বিধিনিষেধ দেওয়া যাবে।
নতুন এই বাণিজ্য অস্ত্র প্রয়োগ করা হলে ইউরোপের ২৭টি দেশের জোট নিজের সদস্য দেশকে রক্ষায় চাপ প্রয়োগকারী দেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ, বিনিয়োগ সীমিত করা ও সরকারি চুক্তিতে অংশ নেওয়ার সুযোগ সীমিত করতে পারবে। এ পদক্ষেপকে ‘অর্থনৈতিকভাবে জিম্মি’ করার সমার্থক হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইইউ অর্থনীতি কমিশনার ভালদিস দোমব্রোভস্কিস বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘ইইউ যেসব ধরনের অর্থনৈতিক জবরদস্তিকে প্রত্যাখ্যান করে, তার জোরালো সংকেত দেয় নতুন এই উদ্যোগ। আমরা আমাদের বৈধ অধিকার এবং স্বার্থ রক্ষায় আরও দৃঢ় হব।’
তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের জের ধরে চীন সদস্য দেশ লিথুয়ানিয়ার ওপর বাণিজ্য বিধিনিষেধ দেওয়ার পর ইইউ অর্থনৈতিক পেশিশক্তি ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছে। কারণ, তাইওয়ানকে নিজের অঞ্চল বলে দাবি করে বেইজিং।
ইইউ এরই মধ্যে বিধিনিষেধ নিয়ে শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য অংশীদার চীনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) দ্বারস্থ হয়েছে। তবে লিথুনিয়ার ওপর চাপ প্রয়োগের বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
এক বছরের আলোচনার পর ইইউ সদস্য রাষ্ট্র ও আইনপ্রণেতারা আলোচনা করে এই বাণিজ্য অস্ত্র ব্যবহারে সম্মত হলো।
ইইউ পার্লামেন্ট ও সদস্য দেশগুলো আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের পর এ বছরই পরের দিকে এটা কার্যকর হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই বাণিজ্য অস্ত্র এখন ইউরোপীয় কমিশনের কাছে আরও ক্ষমতা দেবে। কিন্তু মধ্যস্থতার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলেই কেবল শেষ চেষ্টা হিসেবে এটি ব্যবহার হবে।
সাধারণত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রগুলো কমিশনে অভিযোগ করে। সেখানে জবরদস্তি থাকলে সিদ্ধান্ত দিতে চার মাস সময় লাগে। কিন্তু তার জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠ ইইউ সদস্য দেশের সম্মতির দরকার হয়।
তেমন সিদ্ধান্ত হলে মধ্যস্থতার পর্ব শুরু হয়, যাতে সংশ্লিষ্ট তৃতীয় দেশকে আপত্তিকর পদক্ষেপ বাতিল করাতে রাজি করাতে চায় কমিশন।
এই উদ্যোগ ব্যর্থ হলেই তবে ইইউ তার নতুন বাণিজ্য অস্ত্র প্রয়োগ করতে পারবে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে