নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লকডাউন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেছেন, করোনার সংক্রমণ এড়াতে লকডাউন কোনো সমাধান নয়। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে গণসচেতনতা তৈরি করতে হবে। পৃথিবীর কোনো দেশ লকডাউন দিয়ে সফল হয়নি।
আজ বুধবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি বলেন, করোনা মহামারির প্রথম বছরে লকডাউনের কারণে ১৩ থেকে ১৪ দিন শিল্পকারখানা বন্ধ ছিল। ওই সময় যেসব শ্রমিক গ্রামে চলে গেছেন, তাঁদের প্রায় ১০ শতাংশ আর ফিরে আসেননি। ফলে উৎপাদন ও রপ্তানি ব্যাপক হারে কমে গেছে।
জসিম উদ্দিন বলেন, আবারও লকডাউন দেওয়া হলে অর্থনীতি ও ব্যবসায় খাত ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যে দেশ যত বেশি লকডাউন দিয়েছে, সেই দেশের অর্থনীতির তত বেশি ক্ষতি হয়েছে। অনেক দেশে ১০ শতাংশ পর্যন্ত নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ভালো ছিল। করোনার মধ্যেও প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ হয়েছে।
সবাইকে দ্রুত টিকার আওতায় আনার দাবি জানিয়ে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি বলেন, ব্যবসা ও শিল্পকারখানায় জড়িত সব শ্রমিক ও কর্মচারীকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দিতে হবে। এই মুহূর্তে প্রচুর ক্রয়াদেশ আসছে। ব্যবসায়িক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয় এমন সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকতে হবে। ব্যবসা খাতে ক্ষতি হলে অর্থনৈতিকভাবে দেশ পিছিয়ে যাবে। উন্নত দেশ হতে হলে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। চলমান রাখতে হবে অর্থনৈতিক কার্যক্রম।
জসিম উদ্দিন বলেন, সামনে করপোরেট ঋণে বড় ঝুঁকি দেখা দিতে পারে। তাই ছোট ঋণে ব্যাংকগুলোকে মনোযোগ বাড়াতে হবে। এসএমই খাত না এগোলে অর্থনীতিতে গতি আসবে না। অনেক ছোট ব্যবসায়ী এখনো প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ পাননি। বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত ছোটদের ঋণ দিতে ব্যাংকগুলোকে বাধ্য করা।
এ সময় মিট দ্য রিপোর্টার্সে উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিব।
লকডাউন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেছেন, করোনার সংক্রমণ এড়াতে লকডাউন কোনো সমাধান নয়। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ চরম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে গণসচেতনতা তৈরি করতে হবে। পৃথিবীর কোনো দেশ লকডাউন দিয়ে সফল হয়নি।
আজ বুধবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি বলেন, করোনা মহামারির প্রথম বছরে লকডাউনের কারণে ১৩ থেকে ১৪ দিন শিল্পকারখানা বন্ধ ছিল। ওই সময় যেসব শ্রমিক গ্রামে চলে গেছেন, তাঁদের প্রায় ১০ শতাংশ আর ফিরে আসেননি। ফলে উৎপাদন ও রপ্তানি ব্যাপক হারে কমে গেছে।
জসিম উদ্দিন বলেন, আবারও লকডাউন দেওয়া হলে অর্থনীতি ও ব্যবসায় খাত ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যে দেশ যত বেশি লকডাউন দিয়েছে, সেই দেশের অর্থনীতির তত বেশি ক্ষতি হয়েছে। অনেক দেশে ১০ শতাংশ পর্যন্ত নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ভালো ছিল। করোনার মধ্যেও প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ হয়েছে।
সবাইকে দ্রুত টিকার আওতায় আনার দাবি জানিয়ে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি বলেন, ব্যবসা ও শিল্পকারখানায় জড়িত সব শ্রমিক ও কর্মচারীকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দিতে হবে। এই মুহূর্তে প্রচুর ক্রয়াদেশ আসছে। ব্যবসায়িক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয় এমন সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকতে হবে। ব্যবসা খাতে ক্ষতি হলে অর্থনৈতিকভাবে দেশ পিছিয়ে যাবে। উন্নত দেশ হতে হলে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। চলমান রাখতে হবে অর্থনৈতিক কার্যক্রম।
জসিম উদ্দিন বলেন, সামনে করপোরেট ঋণে বড় ঝুঁকি দেখা দিতে পারে। তাই ছোট ঋণে ব্যাংকগুলোকে মনোযোগ বাড়াতে হবে। এসএমই খাত না এগোলে অর্থনীতিতে গতি আসবে না। অনেক ছোট ব্যবসায়ী এখনো প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ পাননি। বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত ছোটদের ঋণ দিতে ব্যাংকগুলোকে বাধ্য করা।
এ সময় মিট দ্য রিপোর্টার্সে উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউর সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিব।
ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
৭ মিনিট আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২১ ঘণ্টা আগে