নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বে গত ১০ বছরের মধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম বর্তমানে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) জানিয়েছে, গত বছর খাদ্যপণ্যের দাম ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বিশ্ববাজারে এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছে গেছে নিত্য খাদ্যপণ্যের দাম।
এফএওর বরাত দিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী শস্য ও ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।
এফএও জানিয়েছে, এক বছর আগের তুলনায় শস্যের দাম ২২ শতাংশের বেশি বৃদ্ধির পাশাপাশি চলতি বছরের অক্টোবরে ভোজ্যতেলের দাম প্রায় ১০ শতাংশ বেড়ে নতুন রেকর্ড হয়। আর মহামারির কারণে এক বছরের বেশি সময় পরিবহনব্যবস্থা ব্যাহত হওয়ায় দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের দামও বেড়েছে প্রায় ১৬ শতাংশ।
এফএওর তথ্যমতে, খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পেছনে গমের মূল্যবৃদ্ধি একটি বড় কারণ। গত ১২ মাসে বিশ্ববাজারে গমের দাম বেড়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। রাশিয়া, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রসহ গম রপ্তানিকারক প্রধান দেশগুলোতে চাষাবাদ কমে যাওয়ায় দাম বেড়েছে। এ ছাড়া দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণ হিসেবে চাহিদা অনুযায়ী বাজারে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটা, কারখানা বন্ধ থাকা ও রাজনৈতিক অস্থিরতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কৃষি ব্যবসা বিশেষজ্ঞ পিটার বাট বিবিসিকে বলেন, `শস্যের ক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে উৎপাদন কমছে, তাই দাম বাড়ছে। বিশ্বের অনেক অঞ্চলে চাষাবাদ ও কৃষি খুব খারাপ সময় পার করছে।'
এ ছাড়া পাম, সয়াবিন, সূর্যমুখী বীজ ও রাই সরিষার দাম বাড়ার কারণে বেড়েছে ভেজিটেবল অয়েলের দাম। লোকবল সংকট এবং বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে পরিবহনব্যবস্থা বাধাগ্রস্ত হওয়া খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ার অন্যতম কারণ। দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের দাম প্রায় ১৬ শতাংশ বাড়ার কারণ হিসেবে প্রায় এক বছর পরিবহনব্যবস্থা ব্যাহত হওয়াকে দায়ী করা হয়েছে।
বিশ্বে গত ১০ বছরের মধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম বর্তমানে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) জানিয়েছে, গত বছর খাদ্যপণ্যের দাম ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে বিশ্ববাজারে এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছে গেছে নিত্য খাদ্যপণ্যের দাম।
এফএওর বরাত দিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী শস্য ও ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।
এফএও জানিয়েছে, এক বছর আগের তুলনায় শস্যের দাম ২২ শতাংশের বেশি বৃদ্ধির পাশাপাশি চলতি বছরের অক্টোবরে ভোজ্যতেলের দাম প্রায় ১০ শতাংশ বেড়ে নতুন রেকর্ড হয়। আর মহামারির কারণে এক বছরের বেশি সময় পরিবহনব্যবস্থা ব্যাহত হওয়ায় দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের দামও বেড়েছে প্রায় ১৬ শতাংশ।
এফএওর তথ্যমতে, খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পেছনে গমের মূল্যবৃদ্ধি একটি বড় কারণ। গত ১২ মাসে বিশ্ববাজারে গমের দাম বেড়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ। রাশিয়া, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রসহ গম রপ্তানিকারক প্রধান দেশগুলোতে চাষাবাদ কমে যাওয়ায় দাম বেড়েছে। এ ছাড়া দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণ হিসেবে চাহিদা অনুযায়ী বাজারে সরবরাহে বিঘ্ন ঘটা, কারখানা বন্ধ থাকা ও রাজনৈতিক অস্থিরতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
কৃষি ব্যবসা বিশেষজ্ঞ পিটার বাট বিবিসিকে বলেন, `শস্যের ক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে উৎপাদন কমছে, তাই দাম বাড়ছে। বিশ্বের অনেক অঞ্চলে চাষাবাদ ও কৃষি খুব খারাপ সময় পার করছে।'
এ ছাড়া পাম, সয়াবিন, সূর্যমুখী বীজ ও রাই সরিষার দাম বাড়ার কারণে বেড়েছে ভেজিটেবল অয়েলের দাম। লোকবল সংকট এবং বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে পরিবহনব্যবস্থা বাধাগ্রস্ত হওয়া খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ার অন্যতম কারণ। দুধ ও দুগ্ধজাত পণ্যের দাম প্রায় ১৬ শতাংশ বাড়ার কারণ হিসেবে প্রায় এক বছর পরিবহনব্যবস্থা ব্যাহত হওয়াকে দায়ী করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৪ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৪ ঘণ্টা আগে