অনলাইন ডেস্ক
মার্ক জাকারবার্গ, মেটা (ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান) সহপ্রতিষ্ঠাতা, সিইও, সমাজসেবী। এবার তাঁর নামের বিশেষণে নতুন সংযোজন—কাউবয়। জাকারবার্গের সর্বশেষ উদ্যোগ হলো পশুপালন। গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।
জাকারবার্গ পোস্টে বলেছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইতে বিশাল খামার করেছেন। সেখানে গবাদিপশু পালন শুরু করেছেন। আর এখানে বিশেষত্ব হচ্ছে, তিনি তাঁর খামারের গরুগুলোকে শুকনো ফল আর বিয়ার খাওয়াবেন। এভাবে পালন করা গরু থেকে বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট মানের মাংস সরবরাহ করতে চান তিনি।
সিলিকন ভ্যালির এই বিলিয়নিয়ার ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকে পোস্টের ক্যাপশনে কৃষিখামারে নিজের আগ্রহ ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার কথা ঘোষণা করেন। সঙ্গে জুড়ে দেন নিজের ছবিসহ সামনে টেবিলে একটি প্লেটে রাখা বিশাল স্টেক।
ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কাউই–এর কোওলাউ র্যাঞ্চে (উন্মুক্ত পশুখামার) গবাদিপশু পালন শুরু করেছি, আমার লক্ষ্য হলো বিশ্বের সর্বোচ্চ মানের গরুর মাংস উৎপাদন করা। গবাদিপশুগুলো হলো ওয়াগিউ এবং অ্যাঙ্গাস, এরা ম্যাকাডামিয়া (কাঠবাদামের মতো একটি ফল) খেয়ে এবং বিয়ার পান করে বড় হবে। আমরা এখানেই ম্যাকাডামিয়া চাষ করি এবং বিয়ার উৎপাদন করি।’
গরুর মাংস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ব্ল্যাকমোর ওয়াগিউর মতে, ওয়াগিউ একটি জাপানি গরুর জাত। তাদের খামারে কখনো কখনো ক্ষুধা উদ্দীপক হিসেবে গরুগুলোকে বিয়ার পান করতে দেওয়া হয়।
ফোর্বসের প্রতিবেদন অনুসারে, জাকারবার্গ ২০১৪ সালে হাওয়াইয়ের কাউইতে ৭০০ একরের একটি এস্টেটে ১০ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছেন। ম্যানশন গ্লোবালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে আরও ৫ কোটি ৩০ লাখ ডলারে আরও ৬০০ একর জমি ওই এস্টেটে যোগ করেন জাকারবার্গ। একই বছর তিনি কাউয়াইতে আরও ১১০ একর জমি কিনেছিলেন।
এস্টেটটিতে এখন প্রায় ১ হাজার ৫০০ একর জমি রয়েছে। এর মধ্যে একটি উন্মুক্ত সমুদ্র সৈকতও রয়েছে। এখানে একটি বিশাল কম্পাউন্ডের বাড়ি বানাতে চলেছেন জাকারবার্গ। এখানে ৫ হাজার বর্গফুটের ভূগর্ভস্থ বাংকার থাকবে বলেও অয়ার্ড গত ডিসেম্বরে প্রথম প্রতিবেদন করে।
জাকারবার্গ জানিয়েছেন, এস্টেটটিতে একরের পর একরজুড়ে ম্যাকাডামিয়া গাছ রয়েছে। তাঁর মেয়েরা এই গাছ লাগাতে এবং খামারে বিভিন্ন প্রাণীর যত্ন নিতে সহায়তা করে।
খামারের প্রতিটি গরু প্রতিবছর ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার পাউন্ড খাদ্য গ্রহণ করে। তার মানে এস্টেটে জন্মানো ওই বাদামজাতীয় ফলই হবে গরুগুলোর প্রধান খাদ্য।
মার্ক জাকারবার্গ, মেটা (ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান) সহপ্রতিষ্ঠাতা, সিইও, সমাজসেবী। এবার তাঁর নামের বিশেষণে নতুন সংযোজন—কাউবয়। জাকারবার্গের সর্বশেষ উদ্যোগ হলো পশুপালন। গতকাল মঙ্গলবার ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।
জাকারবার্গ পোস্টে বলেছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইতে বিশাল খামার করেছেন। সেখানে গবাদিপশু পালন শুরু করেছেন। আর এখানে বিশেষত্ব হচ্ছে, তিনি তাঁর খামারের গরুগুলোকে শুকনো ফল আর বিয়ার খাওয়াবেন। এভাবে পালন করা গরু থেকে বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট মানের মাংস সরবরাহ করতে চান তিনি।
সিলিকন ভ্যালির এই বিলিয়নিয়ার ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুকে পোস্টের ক্যাপশনে কৃষিখামারে নিজের আগ্রহ ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার কথা ঘোষণা করেন। সঙ্গে জুড়ে দেন নিজের ছবিসহ সামনে টেবিলে একটি প্লেটে রাখা বিশাল স্টেক।
ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কাউই–এর কোওলাউ র্যাঞ্চে (উন্মুক্ত পশুখামার) গবাদিপশু পালন শুরু করেছি, আমার লক্ষ্য হলো বিশ্বের সর্বোচ্চ মানের গরুর মাংস উৎপাদন করা। গবাদিপশুগুলো হলো ওয়াগিউ এবং অ্যাঙ্গাস, এরা ম্যাকাডামিয়া (কাঠবাদামের মতো একটি ফল) খেয়ে এবং বিয়ার পান করে বড় হবে। আমরা এখানেই ম্যাকাডামিয়া চাষ করি এবং বিয়ার উৎপাদন করি।’
গরুর মাংস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ব্ল্যাকমোর ওয়াগিউর মতে, ওয়াগিউ একটি জাপানি গরুর জাত। তাদের খামারে কখনো কখনো ক্ষুধা উদ্দীপক হিসেবে গরুগুলোকে বিয়ার পান করতে দেওয়া হয়।
ফোর্বসের প্রতিবেদন অনুসারে, জাকারবার্গ ২০১৪ সালে হাওয়াইয়ের কাউইতে ৭০০ একরের একটি এস্টেটে ১০ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছেন। ম্যানশন গ্লোবালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালে আরও ৫ কোটি ৩০ লাখ ডলারে আরও ৬০০ একর জমি ওই এস্টেটে যোগ করেন জাকারবার্গ। একই বছর তিনি কাউয়াইতে আরও ১১০ একর জমি কিনেছিলেন।
এস্টেটটিতে এখন প্রায় ১ হাজার ৫০০ একর জমি রয়েছে। এর মধ্যে একটি উন্মুক্ত সমুদ্র সৈকতও রয়েছে। এখানে একটি বিশাল কম্পাউন্ডের বাড়ি বানাতে চলেছেন জাকারবার্গ। এখানে ৫ হাজার বর্গফুটের ভূগর্ভস্থ বাংকার থাকবে বলেও অয়ার্ড গত ডিসেম্বরে প্রথম প্রতিবেদন করে।
জাকারবার্গ জানিয়েছেন, এস্টেটটিতে একরের পর একরজুড়ে ম্যাকাডামিয়া গাছ রয়েছে। তাঁর মেয়েরা এই গাছ লাগাতে এবং খামারে বিভিন্ন প্রাণীর যত্ন নিতে সহায়তা করে।
খামারের প্রতিটি গরু প্রতিবছর ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার পাউন্ড খাদ্য গ্রহণ করে। তার মানে এস্টেটে জন্মানো ওই বাদামজাতীয় ফলই হবে গরুগুলোর প্রধান খাদ্য।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে