ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি প্রতিষ্ঠান অয়েল ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বাংলাদেশে তাদের ডিজেল রপ্তানি স্বাভাবিক রয়েছে। অস্থির পরিস্থিতিতেও অর্থ পরিশোধ বা প্রতিবেশী দেশটির মধ্য দিয়ে তাদের শোধনাগার প্রকল্পের সরঞ্জাম পরিবহনে কোনো বাধা আসেনি।
অয়েল ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান রঞ্জিত রথের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।
রঞ্জিত রথ বলেন, আমাদের একটি লেটার অব ক্রেডিট রয়েছে। বাংলাদেশে ডিজেল রপ্তানিতে অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।
অয়েল ইন্ডিয়া নিয়ন্ত্রিত নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড (এনআরএল), বর্তমানে একটি পাইপলাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রতি বছর ১ লাখ টন ডিজেল (এমটিপিএ) রপ্তানি করে। গত বছরের মার্চে এই তেল শোধনাগার উদ্বোধন করা হয়েছে। এখানে বছরে ১০ টন ডিজেল পরিশোধনের সক্ষমতা রয়েছে।
এনআরএল আসামের নুমালিগড়ে অবস্থিত। এটির পরিশোধন সক্ষমতা বছরে ১০ লাখ টন থেকে ৯০ লাখ টনে উন্নীত করা হচ্ছে। সম্প্রসারণ প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় বেশ কিছু কার্গো হলদিয়া বন্দর দিয়ে আমদানি করা হয়। সেখান থেকে নুমালিগড়ে পৌঁছানোর জন্য বাংলাদেশের ট্রানজিট ব্যবহার করা হয় বলে জানান রঞ্জিত রথ। তিনি বলেন, এই কার্গোগুলো কখনো ট্রানজিট সমস্যার সম্মুখীন হয়নি।
ভারতের আদানি গ্রুপ বিদ্যুৎ রপ্তানি বাবদ বাংলাদেশের কাছে ৮০ কোটি ডলার পাবে। এই বকেয়া পরিশোধের জন্য সম্প্রতি আদানি পাওয়ার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বরাবর চিঠি লিখে পাওনা মিটিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁর ‘হস্তক্ষেপ’ চেয়েছে।
রঞ্জিত রথ বলেন, এনআরএল ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বর্ধিত পরিশোধন সক্ষমতা অর্জন করবে। তবে স্থিতিশীলতার জন্য আরও ছয় মাস লাগবে। পারাদীপ বন্দরকে নুমালিগড়ের সঙ্গে সংযোগকারী ১ হাজার ৬৩৫ কিলোমিটার পাইপলাইনটিও এর মধ্যে প্রস্তুত হয়ে যাবে। এই পাইপলাইন দিয়ে অপরিশোধিত তেল আনা হবে। এই পাইপলাইন দিয়ে এনআরএলে বছরে প্রায় ৫৫ লাখ টন অপরিশোধিত তেল আনা যাবে বলে জানান রঞ্জিত রথ।
এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়া রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ তেল ও গ্যাস সস্তায় আমদানি করেছে ভারত। এ থেকে অয়েল ইন্ডিয়া লাভ করেছে ২৫ কোটি ডলার। তবে মস্কোতে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার অ্যাকাউন্ট পড়ে আছে সেই অর্থ। অয়েল ইন্ডিয়া সেই অর্থ ফেরাতে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানান রঞ্জিত রথ।
তিনি আরও জানান, আসামে অয়েল ইন্ডিয়ার বায়োরিফাইনারি প্ল্যান্ট চলতি মাসের শেষের দিকে ইথানল উৎপাদন শুরু করবে।
ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি প্রতিষ্ঠান অয়েল ইন্ডিয়া জানিয়েছে, বাংলাদেশে তাদের ডিজেল রপ্তানি স্বাভাবিক রয়েছে। অস্থির পরিস্থিতিতেও অর্থ পরিশোধ বা প্রতিবেশী দেশটির মধ্য দিয়ে তাদের শোধনাগার প্রকল্পের সরঞ্জাম পরিবহনে কোনো বাধা আসেনি।
অয়েল ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান রঞ্জিত রথের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস।
রঞ্জিত রথ বলেন, আমাদের একটি লেটার অব ক্রেডিট রয়েছে। বাংলাদেশে ডিজেল রপ্তানিতে অর্থ পরিশোধের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।
অয়েল ইন্ডিয়া নিয়ন্ত্রিত নুমালিগড় রিফাইনারি লিমিটেড (এনআরএল), বর্তমানে একটি পাইপলাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রতি বছর ১ লাখ টন ডিজেল (এমটিপিএ) রপ্তানি করে। গত বছরের মার্চে এই তেল শোধনাগার উদ্বোধন করা হয়েছে। এখানে বছরে ১০ টন ডিজেল পরিশোধনের সক্ষমতা রয়েছে।
এনআরএল আসামের নুমালিগড়ে অবস্থিত। এটির পরিশোধন সক্ষমতা বছরে ১০ লাখ টন থেকে ৯০ লাখ টনে উন্নীত করা হচ্ছে। সম্প্রসারণ প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় বেশ কিছু কার্গো হলদিয়া বন্দর দিয়ে আমদানি করা হয়। সেখান থেকে নুমালিগড়ে পৌঁছানোর জন্য বাংলাদেশের ট্রানজিট ব্যবহার করা হয় বলে জানান রঞ্জিত রথ। তিনি বলেন, এই কার্গোগুলো কখনো ট্রানজিট সমস্যার সম্মুখীন হয়নি।
ভারতের আদানি গ্রুপ বিদ্যুৎ রপ্তানি বাবদ বাংলাদেশের কাছে ৮০ কোটি ডলার পাবে। এই বকেয়া পরিশোধের জন্য সম্প্রতি আদানি পাওয়ার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বরাবর চিঠি লিখে পাওনা মিটিয়ে দেওয়ার জন্য তাঁর ‘হস্তক্ষেপ’ চেয়েছে।
রঞ্জিত রথ বলেন, এনআরএল ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বর্ধিত পরিশোধন সক্ষমতা অর্জন করবে। তবে স্থিতিশীলতার জন্য আরও ছয় মাস লাগবে। পারাদীপ বন্দরকে নুমালিগড়ের সঙ্গে সংযোগকারী ১ হাজার ৬৩৫ কিলোমিটার পাইপলাইনটিও এর মধ্যে প্রস্তুত হয়ে যাবে। এই পাইপলাইন দিয়ে অপরিশোধিত তেল আনা হবে। এই পাইপলাইন দিয়ে এনআরএলে বছরে প্রায় ৫৫ লাখ টন অপরিশোধিত তেল আনা যাবে বলে জানান রঞ্জিত রথ।
এদিকে ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়া রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ তেল ও গ্যাস সস্তায় আমদানি করেছে ভারত। এ থেকে অয়েল ইন্ডিয়া লাভ করেছে ২৫ কোটি ডলার। তবে মস্কোতে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার অ্যাকাউন্ট পড়ে আছে সেই অর্থ। অয়েল ইন্ডিয়া সেই অর্থ ফেরাতে রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানান রঞ্জিত রথ।
তিনি আরও জানান, আসামে অয়েল ইন্ডিয়ার বায়োরিফাইনারি প্ল্যান্ট চলতি মাসের শেষের দিকে ইথানল উৎপাদন শুরু করবে।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
২ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
৩ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৪ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগে