রোকন উদ্দীন, ঢাকা
বিভিন্ন রকম সংস্কার চাপে পিছিয়ে যাচ্ছে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সম্ভাব্য নির্বাচন আয়োজন। সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাওয়ার বিপরীতে আয়োজনের প্রস্তুতিতে ধীরগতি সেটিরই ইঙ্গিত দিচ্ছে। এর আগে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নির্বাচিত কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পর ব্যবসায়ীদের এই শীর্ষ সংগঠনে নেতৃত্বশূন্যতা দেখা দেয়। যদিও কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার দিনই রুটিনওয়ার্ক চালিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত এবং ব্যবসা ও ব্যবসায়ী সহায়ক নতুন নেতৃত্ব পুনঃপ্রতিষ্ঠায় এফবিসিসিআইতে প্রশাসক বসায় সরকার।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন-১ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে বলা হয়, প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান ১২০ দিনের মধ্যে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করে নির্বাচিত কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে মন্ত্রণালয়কে অবহিত করবেন। পরদিন ১২ সেপ্টেম্বর প্রশাসক দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। সে হিসাবে আগামী ১২ জানুয়ারির মধ্যে ফেডারেশনের নির্বাচিত কমিটি গঠনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
বিদ্যমান বাস্তবতায় সরকার কর্তৃক মনোনীত প্রশাসক এখন এই গুরুদায়িত্বে। তবে সময়সীমার দৌড়ে ৪৭ দিন ইতিমধ্যে ফুরিয়ে গেছে। নিয়ম অনুযায়ী ৯০ দিন আগেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হয়। কিন্তু দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রশাসককে এখন নির্বাচনের আয়োজনের চেয়ে সংগঠনের বিধিসহ ভেতরের বিভিন্ন রকম সংস্কার নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। অথচ মাত্র ৭৩ দিন বাকি থাকলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনী বোর্ডই গঠন সম্ভব হয়নি। আর এখানেই যত শঙ্কা; যার মানে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হচ্ছে না।
এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রশাসক যে গতিতে কাজ করছে, তাতে মনে হচ্ছে, সঠিক সময় নির্বাচন হবে না। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে, বিধি সংস্কার করা যেমন জরুরি, তেমন নির্বাচন দ্রুত করাও জরুরি। কারণ, ব্যবসায়িক সমস্যাগুলো সমাধান ও ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে নির্বাচিত প্রতিনিধি প্রয়োজন হয়।’
এদিকে দ্রুত সময় ফুরালেও এখনো সংগঠনের বিধি সংশোধনের কাজই শেষ হয়নি। ফেডারেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, সাধারণ সদস্যদের একাংশের দাবি রয়েছে নির্বাচনের আগে সংগঠনকে সুচারুভাবে সংস্কারের। আরেক অংশ চায় দ্রুত নির্বাচন। সবার বিষয় বিবেচনা করেই কর্মপরিকল্পনা করছে এফবিসিসিআইয়ের বর্তমান প্রশাসন। সংশ্লিষ্টদের দাবি অনুসারে সবার আগে বিধি পরিবর্তন করে যাতে সরাসরি নির্বাচন করা যায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। এর অর্থ হচ্ছে বোর্ড গঠন, তফসিল ঘোষণা এগুলো নির্ভর করছে বিধি সংশোধনের ওপর। সে হিসাবে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে হতে পারে এফবিসিসিআইয়ের কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন।
জানতে চাইলে এফবিসিসিআই প্রশাসক ও বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সদস্য হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখন একটা খসড়া শিডিউল তৈরি করছি, এরপর আমরা নির্বাচনী বোর্ড গঠন করব; সেই সঙ্গে আপিল বোর্ডও গঠন করা হবে। চলতি মাসে এসব বোর্ড গঠন করব। তার আগে আমরা বিধিটা ফর্মুলেট করা যায় কি না, সেটা দেখছি। ব্যবসায়ীরা যেসব সংস্কার দাবি দিয়েছিল, ইতিমধ্যে তার আলোকে বিধি সংশোধনের সুপারিশ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। সেটা চূড়ান্ত অনুমোদন হয়ে এলে আমরা নির্বাচনের কাজ শুরু করতে পারব।’
মোটাদাগে তিনটি সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে প্রশাসক। টানা দুই মেয়াদের বেশি নির্বাচনের নিয়ম বাতিল করা, পরিচালকদের সংখ্যা কমিয়ে আনা ও মনোনীত পরিচালক নিয়োগ প্রথা বাতিল করে সব পদে সরাসরি নির্বাচন করা। এর আগে বৈষম্যবিরোধী সংস্কার পরিষদের ব্যানারে বেশ কিছু ব্যবসায়ী ফেডারেশনের নির্বাচনের আগে কিছু সংস্কার দাবি জানান। তাঁরা বলেন, এফবিসিসিআইয়ের পরবর্তী নির্বাচনের আগেই সংগঠনটির অধিভুক্ত সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারের নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। তাঁদের দাবি, গত ১৫ বছরে দেশের অধিকাংশ বাণিজ্য সংগঠনে সীমাহীন দলীয়করণ হয়েছে। বর্তমানে অনেক চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বিভিন্ন মামলার আসামি হয়েছেন এবং অনেকে পলাতক। এ অবস্থায় আগে চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন করা জরুরি। তাঁরা সভাপতি, সহসভাপতি ও পরিচালক পদে সরাসরি নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বলেন, বিদ্যমান ব্যবস্থায় এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের কাছে গঠিত কমিটির কোনো জবাবদিহি নেই। সরাসরি নির্বাচন হলে জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। এ ছাড়া এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসংখ্যা বর্তমানে ৮০ থেকে অর্ধেকে নামিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রস্তাবে তাঁরা বলেন, চেম্বার গ্রুপ থেকে ১৫ জন ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে ২৫ জন পরিচালক হবেন। এ ছাড়া সহসভাপতির সংখ্যা সাতজন থেকে কমিয়ে তিনজন করার পরামর্শ দেন তাঁরা।
ফেডারেশনের বিলুপ্ত কমিটির সদস্য হাজী এনায়েতুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করে পর্ষদের ১ নম্বর সদস্য হয়েছিলাম। কিন্তু তারপরও অনেক মিটিং বা কমিটিতে আমাকে রাখা হতো না। কারণ, আমি দলীয় লেজুড়বৃত্তি করতে পারিনি। তাই ফেডারেশনের সংস্কার খুবই জরুরি। যদিও আমি পরিচালক পদ হারিয়েছি; কিন্তু তারপরও আমি সংস্কার চাই। এতে ভবিষ্যতে ফেডারেশন রাজনীতিমুক্ত থাকবে।’
বিভিন্ন রকম সংস্কার চাপে পিছিয়ে যাচ্ছে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সম্ভাব্য নির্বাচন আয়োজন। সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাওয়ার বিপরীতে আয়োজনের প্রস্তুতিতে ধীরগতি সেটিরই ইঙ্গিত দিচ্ছে। এর আগে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নির্বাচিত কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পর ব্যবসায়ীদের এই শীর্ষ সংগঠনে নেতৃত্বশূন্যতা দেখা দেয়। যদিও কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার দিনই রুটিনওয়ার্ক চালিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত এবং ব্যবসা ও ব্যবসায়ী সহায়ক নতুন নেতৃত্ব পুনঃপ্রতিষ্ঠায় এফবিসিসিআইতে প্রশাসক বসায় সরকার।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন-১ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে বলা হয়, প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান ১২০ দিনের মধ্যে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করে নির্বাচিত কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে মন্ত্রণালয়কে অবহিত করবেন। পরদিন ১২ সেপ্টেম্বর প্রশাসক দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। সে হিসাবে আগামী ১২ জানুয়ারির মধ্যে ফেডারেশনের নির্বাচিত কমিটি গঠনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
বিদ্যমান বাস্তবতায় সরকার কর্তৃক মনোনীত প্রশাসক এখন এই গুরুদায়িত্বে। তবে সময়সীমার দৌড়ে ৪৭ দিন ইতিমধ্যে ফুরিয়ে গেছে। নিয়ম অনুযায়ী ৯০ দিন আগেই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হয়। কিন্তু দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রশাসককে এখন নির্বাচনের আয়োজনের চেয়ে সংগঠনের বিধিসহ ভেতরের বিভিন্ন রকম সংস্কার নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হচ্ছে। অথচ মাত্র ৭৩ দিন বাকি থাকলেও এখন পর্যন্ত নির্বাচনী বোর্ডই গঠন সম্ভব হয়নি। আর এখানেই যত শঙ্কা; যার মানে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হচ্ছে না।
এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রশাসক যে গতিতে কাজ করছে, তাতে মনে হচ্ছে, সঠিক সময় নির্বাচন হবে না। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে, বিধি সংস্কার করা যেমন জরুরি, তেমন নির্বাচন দ্রুত করাও জরুরি। কারণ, ব্যবসায়িক সমস্যাগুলো সমাধান ও ব্যবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নের জন্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে নির্বাচিত প্রতিনিধি প্রয়োজন হয়।’
এদিকে দ্রুত সময় ফুরালেও এখনো সংগঠনের বিধি সংশোধনের কাজই শেষ হয়নি। ফেডারেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, সাধারণ সদস্যদের একাংশের দাবি রয়েছে নির্বাচনের আগে সংগঠনকে সুচারুভাবে সংস্কারের। আরেক অংশ চায় দ্রুত নির্বাচন। সবার বিষয় বিবেচনা করেই কর্মপরিকল্পনা করছে এফবিসিসিআইয়ের বর্তমান প্রশাসন। সংশ্লিষ্টদের দাবি অনুসারে সবার আগে বিধি পরিবর্তন করে যাতে সরাসরি নির্বাচন করা যায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। এর অর্থ হচ্ছে বোর্ড গঠন, তফসিল ঘোষণা এগুলো নির্ভর করছে বিধি সংশোধনের ওপর। সে হিসাবে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে হতে পারে এফবিসিসিআইয়ের কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন।
জানতে চাইলে এফবিসিসিআই প্রশাসক ও বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সদস্য হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখন একটা খসড়া শিডিউল তৈরি করছি, এরপর আমরা নির্বাচনী বোর্ড গঠন করব; সেই সঙ্গে আপিল বোর্ডও গঠন করা হবে। চলতি মাসে এসব বোর্ড গঠন করব। তার আগে আমরা বিধিটা ফর্মুলেট করা যায় কি না, সেটা দেখছি। ব্যবসায়ীরা যেসব সংস্কার দাবি দিয়েছিল, ইতিমধ্যে তার আলোকে বিধি সংশোধনের সুপারিশ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। সেটা চূড়ান্ত অনুমোদন হয়ে এলে আমরা নির্বাচনের কাজ শুরু করতে পারব।’
মোটাদাগে তিনটি সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে প্রশাসক। টানা দুই মেয়াদের বেশি নির্বাচনের নিয়ম বাতিল করা, পরিচালকদের সংখ্যা কমিয়ে আনা ও মনোনীত পরিচালক নিয়োগ প্রথা বাতিল করে সব পদে সরাসরি নির্বাচন করা। এর আগে বৈষম্যবিরোধী সংস্কার পরিষদের ব্যানারে বেশ কিছু ব্যবসায়ী ফেডারেশনের নির্বাচনের আগে কিছু সংস্কার দাবি জানান। তাঁরা বলেন, এফবিসিসিআইয়ের পরবর্তী নির্বাচনের আগেই সংগঠনটির অধিভুক্ত সব অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বারের নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। তাঁদের দাবি, গত ১৫ বছরে দেশের অধিকাংশ বাণিজ্য সংগঠনে সীমাহীন দলীয়করণ হয়েছে। বর্তমানে অনেক চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বিভিন্ন মামলার আসামি হয়েছেন এবং অনেকে পলাতক। এ অবস্থায় আগে চেম্বার ও অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন করা জরুরি। তাঁরা সভাপতি, সহসভাপতি ও পরিচালক পদে সরাসরি নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বলেন, বিদ্যমান ব্যবস্থায় এফবিসিসিআইয়ের সাধারণ পরিষদের কাছে গঠিত কমিটির কোনো জবাবদিহি নেই। সরাসরি নির্বাচন হলে জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। এ ছাড়া এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যসংখ্যা বর্তমানে ৮০ থেকে অর্ধেকে নামিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রস্তাবে তাঁরা বলেন, চেম্বার গ্রুপ থেকে ১৫ জন ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে ২৫ জন পরিচালক হবেন। এ ছাড়া সহসভাপতির সংখ্যা সাতজন থেকে কমিয়ে তিনজন করার পরামর্শ দেন তাঁরা।
ফেডারেশনের বিলুপ্ত কমিটির সদস্য হাজী এনায়েতুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করে পর্ষদের ১ নম্বর সদস্য হয়েছিলাম। কিন্তু তারপরও অনেক মিটিং বা কমিটিতে আমাকে রাখা হতো না। কারণ, আমি দলীয় লেজুড়বৃত্তি করতে পারিনি। তাই ফেডারেশনের সংস্কার খুবই জরুরি। যদিও আমি পরিচালক পদ হারিয়েছি; কিন্তু তারপরও আমি সংস্কার চাই। এতে ভবিষ্যতে ফেডারেশন রাজনীতিমুক্ত থাকবে।’
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৮ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৪১ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
১ ঘণ্টা আগে