দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিষ্ঠিত ইউনিফিকেশন চার্চ ১৯৬০-এর দশক থেকে জাপানে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এর প্রতিষ্ঠাতা সান মিয়ং মুনের নাম থেকেই ‘মুনিজ’ নামটি এসেছে। চার্চটি হাজার হাজার যুগলের একযোগে বিবাহ অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য অতীতে আলোচিত হয়েছে এবং আত্মার মুক্তির জন্য বিবাহকে কেন্দ্রীয় উপাদান হিসেবে প্রচার করে
পশ্চিমা বিশ্বে ভালোবাসার এই দিনটিতে যেখানে সাধারণত পুরুষেরা নারীদের ফুল দেন, সেখানে জাপানের নারীরা তাঁদের পুরুষ সহকর্মী ও বস সহ অন্য পুরুষদের চকলেট উপহার দিতেন। ‘বাধ্যতামূলক’ শব্দটি একটু অতিরঞ্জিত শোনালেও এটি দেশটির একটি সাধারণ কর্মস্থলীয় ঐতিহ্য হয়ে উঠেছিল।
ব্যতিক্রমী পদ্ধতিতে সন্তান পালনের জন্য পরিচিত একটি বিপন্ন প্রজাতির পুরুষ ব্যাঙেরা সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে ৩৩টি ক্ষুদ্র ব্যাঙাচির জন্ম দিয়েছে। ভয়ংকর একটি ছত্রাকজনিত রোগ থেকে এই প্রজাতিটিকে রক্ষা করতে বিজ্ঞানীরা এই উদ্যোগ নিয়েছেন।
এই গবেষণার ফলাফল নীতি নির্ধারকদের প্রভাবিত করবে বলে আশা করছেন অধ্যাপক আরবান। তিনি বলেন, নীতিনির্ধারকদের জন্য মূল বার্তা হলো—জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রজাতির বিলুপ্তির সম্পর্ক এখন আরও বেশি নিশ্চিত। পদক্ষেপ না নেওয়ার এখন আর কোনো অজুহাত নেই, কারণ এই প্রভাবগুলো আগে অনিশ্চিত ছিল।
আশঙ্কা করা হয়, অচিরেই পৃথিবীতে ষষ্ঠ মহা বিলুপ্তির কাল আসবে। তবে বিখ্যাত প্রাইমাটোলজিস্ট এবং সংরক্ষণবাদী জেন গুডঅল সতর্ক করেছেন, সেই মহা বিলুপ্তির কাল ভবিষ্যতে ঘটবে এমন নয়, বরং এটি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।
বিভিন্ন রকম সংস্কার চাপে পিছিয়ে যাচ্ছে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সম্ভাব্য নির্বাচন আয়োজন। সময় দ্রুত ফুরিয়ে যাওয়ার বিপরীতে আয়োজনের প্রস্তুতিতে ধীরগতি সেটিরই ইঙ্গিত দিচ্ছে। এর আগে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নির্বাচিত কমিটি বিলুপ্ত হও
বিলুপ্তপ্রায় ও দুর্লভ প্রজাতির গাছের প্রজনন, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে ১৯৬৮ সালে টাঙ্গাইলের মধুপুরে ৪২৫ একর বনভূমিজুড়ে গড়ে তোলা হয় চাড়ালজানি বন গবেষণা কেন্দ্র। শুরুতে ছিলেন ১৯ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী। বর্তমানে আছেন মাত্র ৪ জন। সেই সঙ্গে বরাদ্দও কমে গেছে।
আইবেরিয়ান লিংক্স প্রজাতির বিড়ালকে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্লভ বিড়ালগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বহুদিন ধরেই এই বিড়াল প্রজাতিকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় রেখেছিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন)। আশার কথা হলো, একটি নতুন প্রতিবেদনে এই বিড়াল প্রজাতি আর বিপন্ন নয় বলে ঘোষণা দিয়েছে সংস্থ
বিশালকায় প্রাচীন ক্যাঙারুদের নতুন তিনটি প্রজাতির খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এদের একটি প্রজাতি দৈর্ঘ্যে ছিল সাড়ে ছয় ফুটের বেশি। ওজন ছিল এখনকার সবচেয়ে বড় ক্যাঙারুর দ্বিগুণের বেশি। ৫০ লাখ বছর আগে থেকে শুরু করে ৪০ হাজার বছর আগপর্যন্ত পৃথিবীতে বাস করত এই প্রাণীরা।
মো. রিপন মিয়া একজন বেদে। আবার তিনি গ্রামে গ্রামে ঘুরে পুকুরে হারানো গয়না, থাল, গ্লাসসহ বিভিন্ন জিনিস খুঁজে দেন আর তাবিজ, বাতের চুরি, ঝুনঝুনি বিক্রি করেন। রিপন মিয়া মনে করেন এই পেশাগুলি আর খুব বেশি দিন থাকবে না। বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
বার্ড ফ্লু মহামারিতে এবার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ‘সমুদ্রের জলদস্যু’ খ্যাত গ্রেট স্কুয়ার মৃত্যু হয়েছে। ২০২৩ সালে যুক্তরাজ্যের উপকূলীয় অঞ্চলের শক্তিশালী এ পাখির সংখ্যা ৭৬ শতাংশ কমে গেছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের দাতব্য সংস্থা রয়্যাল সোসাইটি ফর দ্য প্রোটেকশন অব বার্ডস (আরএসপিবি)।
জলবায়ু পরিবর্তন এবং মানুষের দখলদারির কারণে বিশ্বের এক পঞ্চমাংশেরও বেশি পরিযায়ী প্রজাতি বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। আজ সোমবার প্রকাশিত জাতিসংঘের পরিযায়ী প্রাণীদের নিয়ে তৈরি প্রথম প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।
ধারণা করা হয়, ২ লাখ ৯৫ হাজার থেকে ২ লাখ ১৫ হাজার বছর আগের মধ্যবর্তী সময়টিতে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল বানর গোত্রের সবচেয়ে বড় প্রজাতিটি। আজকের দিনের ওরাংওটাংদের পূর্বসূরি বিবেচনা করা হয় ওই প্রজাতিটিকে।
২০ লাখ প্রজাতি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে বলে জানিয়েছে লুক্সেমবার্গের একদল গবেষক। জাতিসংঘের আগের এক জরিপ থেকে এই সংখ্যা দ্বিগুণ। দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
খুব বেশি দিন আগের কথা নয়, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে অবাধে দল বেঁধে ঘুরে বেড়াত বিলুপ্তপ্রায় উল্লুক, বানরসহ বিভিন্ন বন্য প্রাণী। কিন্তু গত কয়েক বছরে সেই চিত্র বদলেছে। এখন আর আগের মতো বন্য প্রাণীদের বিচরণ করতে দেখা যায় না।
বিজ্ঞানীরা এক সময় ভেবেছিলেন আজ থেকে সাড়ে ছয় কোটি বছর আগে ডাইনোসরদের সঙ্গে পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছে সিলিকান্থ মাছেরাও। কেবল মাত্র ফসিলই পাওয়া যাচ্ছিল। তারপরই ১৯৩৮ সালে জেলেদের জালে আটকে মারা যাওয়া একটি সিলিকান্থ মাছ পাওয়া গেল। আর তাতেই নিশ্চিত হলো মাছটি পৃথিবী থেকে হারিয়ে যায়নি।
দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ধর্মপুর সীমান্তে ঠিক এক বছরের মাথায় ভারত থেকে আবারও এসেছে বিলুপ্ত প্রায় প্রাণী ‘নীলগাই’। ধূসর রঙের এই নীলগাইটিকে আজ শনিবার সকাল থেকে ভারত সীমান্ত সংলগ্ন ধর্মপুর শালবন ও এর আশপাশে ছোটাছুটি করতে দেখতে পান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে উৎসুক জনতা নীলগাইটিকে দেখতে ভিড় ধর্মপুর শালবন ও আশপাশ