অনলাইন ডেস্ক
ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের আওতায় পোশাক কারখানার ১০ লাখ শ্রমিকের কাছে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এ কার্যক্রম চালাতে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয়–সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। আজ বুধবার অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘টিসিবির রেগুলার যে প্রোগ্রাম আছে এক কোটি পরিবারের জন্য, ওরা বোধ হয় ওখান থেকে সংস্থান করতে পারবে। তারা এক কোটির ভেতরে আছে। কারণ, এক কোটির সব তো আমরা ইস্যু করতে পারিনি। আমরা বলেছি, আপাতত আপনারা এটা করেন। পরে শুধু গার্মেন্টস নয়, অন্যান্য ক্ষেত্রেও আমরা দেখব। আপাতত আমরা গার্মেন্টসে দেওয়ার অনুমোদন দিয়েছি, ওদের দেবে।’
জানা গেছে, নিম্ন আয়ের মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য ক্রয়ের সুযোগ দিতে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে ভোজ্যতেল, মসুর ডাল ও চিনি বিক্রির কর্মসূচি চলমান রয়েছে। সেই সঙ্গে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে পাঁচ কেজি চাল বিক্রির কার্যক্রমও চলমান। তবে এসব কার্ড হালনাগাদ করে স্মার্টকার্ডে রূপান্তর করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৫৭ লাখ কার্ডকে হালনাগাদ করা হয়েছে। নানা জটিলতায় বাকিগুলো হালনাগাদ করা হয়নি এখনো।
এদিকে অর্থনৈতিক বিষয়–সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির জন্য ৫১৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সয়াবিন তেল, মসুর ডাল ও চিনি কেনার অনুমোদন দেয়। এর মধ্যে ৯১ কোটি ৩০ লাখ টাকা দিয়ে সয়াবিন তেল, ২৩২ কোটি ৭০ লাখ টাকা দিয়ে চিনি এবং ১৯৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা দিয়ে মসুর ডাল কেনা হবে। স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে এই সয়াবিন তেল, মসুর ডাল ও চিনি কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
এ ছাড়া শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ২৪৫ কোটি ৬৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার, ১৭১ কোটি ৬৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয়ে সুইজারল্যান্ড থেকে ৫০ হাজার টন গম, ৬১ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে ইংল্যান্ড থেকে ১৫ লাখ পাসপোর্ট বুকলেট এবং ১৫ লাখ লেমিনেশন ফয়েল কেনার অনুমোদন দেয় কমিটি।
ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের আওতায় পোশাক কারখানার ১০ লাখ শ্রমিকের কাছে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এ কার্যক্রম চালাতে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অর্থনৈতিক বিষয়–সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। আজ বুধবার অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘টিসিবির রেগুলার যে প্রোগ্রাম আছে এক কোটি পরিবারের জন্য, ওরা বোধ হয় ওখান থেকে সংস্থান করতে পারবে। তারা এক কোটির ভেতরে আছে। কারণ, এক কোটির সব তো আমরা ইস্যু করতে পারিনি। আমরা বলেছি, আপাতত আপনারা এটা করেন। পরে শুধু গার্মেন্টস নয়, অন্যান্য ক্ষেত্রেও আমরা দেখব। আপাতত আমরা গার্মেন্টসে দেওয়ার অনুমোদন দিয়েছি, ওদের দেবে।’
জানা গেছে, নিম্ন আয়ের মানুষকে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য ক্রয়ের সুযোগ দিতে টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে ভোজ্যতেল, মসুর ডাল ও চিনি বিক্রির কর্মসূচি চলমান রয়েছে। সেই সঙ্গে খাদ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে পাঁচ কেজি চাল বিক্রির কার্যক্রমও চলমান। তবে এসব কার্ড হালনাগাদ করে স্মার্টকার্ডে রূপান্তর করতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৫৭ লাখ কার্ডকে হালনাগাদ করা হয়েছে। নানা জটিলতায় বাকিগুলো হালনাগাদ করা হয়নি এখনো।
এদিকে অর্থনৈতিক বিষয়–সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী এক কোটি পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রির জন্য ৫১৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সয়াবিন তেল, মসুর ডাল ও চিনি কেনার অনুমোদন দেয়। এর মধ্যে ৯১ কোটি ৩০ লাখ টাকা দিয়ে সয়াবিন তেল, ২৩২ কোটি ৭০ লাখ টাকা দিয়ে চিনি এবং ১৯৫ কোটি ১৯ লাখ টাকা দিয়ে মসুর ডাল কেনা হবে। স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে এই সয়াবিন তেল, মসুর ডাল ও চিনি কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
এ ছাড়া শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ২৪৫ কোটি ৬৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে ৬০ হাজার টন ইউরিয়া সার, ১৭১ কোটি ৬৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয়ে সুইজারল্যান্ড থেকে ৫০ হাজার টন গম, ৬১ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে ইংল্যান্ড থেকে ১৫ লাখ পাসপোর্ট বুকলেট এবং ১৫ লাখ লেমিনেশন ফয়েল কেনার অনুমোদন দেয় কমিটি।
তিনটি আকর্ষণীয় রঙে মডেলটি পাওয়া যাবে। প্রাথমিকভাবে গ্রাহকেরা প্রি-বুকিংয়ের মাধ্যমে বাইকটি কিনতে পারবেন।
৪ মিনিট আগেসিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, আন্দোলনের নামে সহিংসতা ও ভাঙচুর দেশে বিনিয়োগ পরিবেশকে ঝুঁকির মুখে ফেলছে। এফডিসিতে ছায়া সংসদে তিনি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাণিজ্য কূটনীতি ও অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বৃদ্ধিরও
২ ঘণ্টা আগেপাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত পাল্টা আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য পাল্টা ব্যবস্থা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে ‘মারাত্মক’ প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থার পরিচালক গতকাল শুক্রবার এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপগুলো বৈদেশিক সহায়তা কমানোর
৬ ঘণ্টা আগে