নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
ভারতীয় চিনি অবৈধভাবে দেশে প্রবেশ করায় সরকার বছরে তিন হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সুগার রিফাইনারি অ্যাসোসিয়েশন। আজ শনিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিদিনই অবৈধভাবে দেশের জনগণের চাহিদার প্রায় ২৫ শতাংশ নিম্নমানের চিনি অবৈধভাবে সীমান্ত দিয়ে দেশের বাজারে প্রবেশ করছে। ফলে সরকার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বছরে আনুমানিক তিন হাাজর কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। একই সঙ্গে ভোক্তা নিম্নমানের চিনি ক্রয় করে প্রতারিত হচ্ছে। এ ছাড়া বিপুল পুঁজি লগ্নি করে প্রতিষ্ঠিত চিনিকলসমূহ বন্ধ হওয়ার সম্মুখীন হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পবিত্র মাহে রমজান মাসজুড়ে চিনির ব্যাপক চাহিদা থাকায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নিম্নমানের চিনি বাজারজাত করে আসছে। এই চিনিগুলো মূলত চোরাই পথে পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে আসে। অবৈধভাবে প্রবেশকৃত চিনির মান নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই। সংগত কারণে ভোক্তা সাধারণ এই নিম্নমানের চিনি গ্রহণের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভুগতে পারেন। এসব নিম্নমানের চিনি মানব শরীরে নানা জটিল রোগের সৃষ্টি করে।
অসাধু ব্যবসায়ীরা দেশি ব্র্যান্ড ফ্রেশ, দেশবন্ধু, তীর, এস আলমসহ বিভিন্ন নামীদামি ব্র্যান্ডের নাম এবং বস্তা ব্যবহার করছে। এসব নিম্নমানের চিনি জালিয়াতি করে ব্র্যান্ডের চিনির বস্তায় ঢুকিয়ে বাজারে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এতে করে প্রথমত, ওই সব ব্র্যান্ড আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে ও ব্র্যান্ড ইমেজ নষ্ট হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, এসব চিনি জনসাধারণের জীবনে-মরণের বিষয় হয়ে উঠেছে দিনদিন।
দেশের আপামর জনসাধারণের কথা বিবেচনা করে বাজার থেকে এসব নিম্নমানের চোরাই চিনি অতিসত্বর অপসারণ এবং এর সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শান্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এতে করে জনগণও বাঁচবে, দেশের ব্যবসায়ীরাও বাঁচবে এবং উন্নত হবে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো। সার্বিক বিষয়টি বিবেচনায় জরুরি ভিত্তিতে অবৈধভাবে নিম্নমানের ভারতীয় চিনি অনুপ্রবেশ বন্ধে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
দেশের সাধারণ ভোক্তাদের চাহিদা মেটাতে দেশীয় চিনি কোম্পানিগুলো দীর্ঘদিন ধরে ভালো এবং গুণগত মানসম্পন্ন চিনি বাজারজাত করে আসছে। এই রমজানেও তার ব্যতিক্রম নেই।
দেশে রোজা ও কোরবানির ঈদ সহ সারা বছরে চিনির চাহিদা আনুমানিক ২৪ লাখ টন। বেসরকারি বৃহৎ চিনির মিলের সংখ্যা ৫ টি। যার উৎপাদন ক্ষমতা দৈনিক ১৫ হাজার টন। সারা দেশে দৈনিক চাহিদা ৬ হাজার ৫০০ টনের বেশি নয়। অর্থাৎ আমাদের দেশের মিলগুলোতে চাহিদার দ্বিগুণ উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে।
ভারতীয় চিনি অবৈধভাবে দেশে প্রবেশ করায় সরকার বছরে তিন হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সুগার রিফাইনারি অ্যাসোসিয়েশন। আজ শনিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিদিনই অবৈধভাবে দেশের জনগণের চাহিদার প্রায় ২৫ শতাংশ নিম্নমানের চিনি অবৈধভাবে সীমান্ত দিয়ে দেশের বাজারে প্রবেশ করছে। ফলে সরকার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বছরে আনুমানিক তিন হাাজর কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। একই সঙ্গে ভোক্তা নিম্নমানের চিনি ক্রয় করে প্রতারিত হচ্ছে। এ ছাড়া বিপুল পুঁজি লগ্নি করে প্রতিষ্ঠিত চিনিকলসমূহ বন্ধ হওয়ার সম্মুখীন হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পবিত্র মাহে রমজান মাসজুড়ে চিনির ব্যাপক চাহিদা থাকায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নিম্নমানের চিনি বাজারজাত করে আসছে। এই চিনিগুলো মূলত চোরাই পথে পার্শ্ববর্তী দেশগুলো থেকে আসে। অবৈধভাবে প্রবেশকৃত চিনির মান নিয়ন্ত্রণের কোনো ব্যবস্থা নেই। সংগত কারণে ভোক্তা সাধারণ এই নিম্নমানের চিনি গ্রহণের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভুগতে পারেন। এসব নিম্নমানের চিনি মানব শরীরে নানা জটিল রোগের সৃষ্টি করে।
অসাধু ব্যবসায়ীরা দেশি ব্র্যান্ড ফ্রেশ, দেশবন্ধু, তীর, এস আলমসহ বিভিন্ন নামীদামি ব্র্যান্ডের নাম এবং বস্তা ব্যবহার করছে। এসব নিম্নমানের চিনি জালিয়াতি করে ব্র্যান্ডের চিনির বস্তায় ঢুকিয়ে বাজারে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এতে করে প্রথমত, ওই সব ব্র্যান্ড আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে ও ব্র্যান্ড ইমেজ নষ্ট হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, এসব চিনি জনসাধারণের জীবনে-মরণের বিষয় হয়ে উঠেছে দিনদিন।
দেশের আপামর জনসাধারণের কথা বিবেচনা করে বাজার থেকে এসব নিম্নমানের চোরাই চিনি অতিসত্বর অপসারণ এবং এর সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শান্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। এতে করে জনগণও বাঁচবে, দেশের ব্যবসায়ীরাও বাঁচবে এবং উন্নত হবে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো। সার্বিক বিষয়টি বিবেচনায় জরুরি ভিত্তিতে অবৈধভাবে নিম্নমানের ভারতীয় চিনি অনুপ্রবেশ বন্ধে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারকে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
দেশের সাধারণ ভোক্তাদের চাহিদা মেটাতে দেশীয় চিনি কোম্পানিগুলো দীর্ঘদিন ধরে ভালো এবং গুণগত মানসম্পন্ন চিনি বাজারজাত করে আসছে। এই রমজানেও তার ব্যতিক্রম নেই।
দেশে রোজা ও কোরবানির ঈদ সহ সারা বছরে চিনির চাহিদা আনুমানিক ২৪ লাখ টন। বেসরকারি বৃহৎ চিনির মিলের সংখ্যা ৫ টি। যার উৎপাদন ক্ষমতা দৈনিক ১৫ হাজার টন। সারা দেশে দৈনিক চাহিদা ৬ হাজার ৫০০ টনের বেশি নয়। অর্থাৎ আমাদের দেশের মিলগুলোতে চাহিদার দ্বিগুণ উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে।
‘প্রতিদিনই অভিযান হচ্ছে, ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। তবে বাজার কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়াটা জরুরি হয়ে পড়েছে। আমরা তা সিরিয়াসলি ভাবছি। আলুর মূল্য ভোক্তাদের নাগালে আনতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা দুঃখিত। বাজার ব্যবস্থাটি অসুস্থ ও অস্বাভাবিক।’
১৯ মিনিট আগেশিল্পকারখানায় বিনিয়োগ করার পর গ্যাস পেতে নিজের টাকায় ৪০ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করার কথা তুলে ধরে বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, এই পাইপলাইন নির্মাণে শুধু রোড কাটিংয়ের অনুমোদন নিতেই আমাকে ২০ কোটি টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল শনিবার বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিস
২৪ মিনিট আগেদুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম আবার বেড়েছে। এ দফায় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়ে ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকায় উঠেছে। দেশের ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত সোনার সর্বোচ্চ দাম। আগামীকাল রোববার থেকে সারা দেশে নতুন দাম কার্যকর হবে।
১ ঘণ্টা আগেবিনিয়োগকারীদের স্বার্থে পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সার্বিক দিক খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি।
২ ঘণ্টা আগে