জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
ডলার সংকট নিয়ে নানা শঙ্কার পর অবশেষ স্বস্তির ছোঁয়া মিলেছে। ব্যাংকগুলো এখন নিজেদের আয়ে আমদানি বিল পরিশোধ করতে সক্ষম হয়েছে। এমনকি তাদের কাছে অতিরিক্ত ৬ বিলিয়ন ডলার রয়েছে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয় না।
এ ছাড়া প্রতিটি মানি চেঞ্জার ২৫ হাজার ডলার হাতে রাখতে পারে। সেই হিসাবে ২৩৫টি চেঞ্জারের হাতে অতিরিক্ত রয়েছে প্রায় ৫৯ লাখ ডলার। ডলারের সন্তোষজনক সরবরাহের কারণে আগের চেয়ে দর কমেছে এই বৈদেশিক মুদ্রার। এতে আমদানিকারক ও বিদেশগামীদের মধ্যে ডলারের হতাশাও কেটে গেছে। সব মিলে ডলার নিয়ে দৌড়ঝাঁপও স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে। পর্যাপ্ত ডলার থাকায় আমদানি পণ্যের গলাকাটা দামও নিম্নমুখী হবে—এমনটিই আশাবাদ অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্টদের।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের ২০ জুলাই পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর নস্ট্রা ও ভস্ট্রা হিসাবে জমাকৃত মোট ডলারের পরিমাণ ৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এর আগের বছর জুলাই মাসে ছিল ৪ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন ডলার। আর চলতি বছরের জুন মাসের শেষ কর্মদিবসে ব্যাংকগুলোর কাছে ৫ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার মজুত ছিল। একইভাবে তার আগের মাস হিসাবে মে মাসে ডলার ছিল ৫ দশমিক ১২ বিলিয়ন। আর গত জানুয়ারি মাসে ব্যাংকের কাছে ডলার ছিল ৪ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন। তার আগের মাস অর্থাৎ গত ডিসেম্বরে ব্যাংকের কাছে ডলার ছিল ৪ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলারের সার্বিক দিক ইতিবাচক। আমাদের রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বেড়েছে। যার প্রভাবে ডলারের সংকট কেটে গেছে। আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে পণ্য আমদানির আড়ালে ওভার ইনভয়েসিং ঠেকাতে বাজারমূল্য যাচাই করতে সতর্কতামূলক নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এতে ডলার সাশ্রয় হচ্ছে।
এ ছাড়া ডলারের মূল্য বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ায় ডলার নিয়ে স্বস্তি মিলেছে। এখন রিজার্ভের বাইরে ব্যাংকের হাতেও রিজার্ভ বেড়েছে। বর্তমানে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ রয়েছে। তার বাইরে ব্যাংক ও মানি চেঞ্জারদের কাছেও ডলার রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে ডলারের সংকট থাকবে না। তবে বিদেশে ডলারের চাহিদা ও দরের ওপর আমদানি পণ্যের দাম কমার বিষয়টি নির্ভর করবে। এ ছাড়া ডলার কারসাজি নিয়ে কয়েকটি ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত চলমান রয়েছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, গতকাল রিজার্ভ ছিল ২৮ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলার। আর ডলারের ঘোষিত রেট ছিল ১০৯ টাকা। তবে আন্তব্যাংক রেটও ছিল ১০৯ টাকা। সেই রেটে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারি ব্যাংকের কাছে নিত্যপণ্যের আমদানি ব্যয় মেটানোর জন্য ১০৯ টাকা দরে ডলার বিক্রি করেছে। তবে খোলাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি ডলারের ক্রয়মূল্য হিসাবে দর সাঁটানো ছিল ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা এবং বিক্রির দর ছিল ১১১ টাকা।
সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের কয়েকজন ট্রেজারি কর্মকর্তা জানান, ডলারের সংকট একেবারে কেটে গেছে, তা নয়। তবে ডলারে স্বস্তি ফিরেছে। ১০৮ টাকা ৫০ পয়সার রেমিট্যান্স কিনে ১০৯ টাকা থেকে ১১১ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছেন। তাঁরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত রেটেই ডলার লেনদেন করছেন।
মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব হেলাল উদ্দিন সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলার নিয়ে অরাজকতা আর নেই। বাজারে ডলারের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। আমরা ১০৯ টাকা ৫০ পয়সায় ডলার কিনে ১১১ টাকায় বিক্রি করছি। এখন পর্যন্ত ২৩৫টি বৈধ মানি চেঞ্জার রয়েছে। প্রতি চেঞ্জার সর্বোচ্চ ২৫ হাজার ডলার হাতে রাখতে পারে। তার অতিরিক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে জামা দিতে হয়।’
সর্বশেষ চলতি মাসে ১৩ ব্যাংকের বিরুদ্ধে বাড়তি দামে ডলার কেনাবেচার তদন্ত শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর তদন্ত দল ইতিমধ্যে মধুমতি, এক্সিম ও আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযোগের সপক্ষে ভাউচারসহ সত্যতা খুঁজে পায়। এ ছাড়া প্রিমিয়ার ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধের পরেই দেশে ডলার সংকট দেখা দেয়। ডলার সাশ্রয়ে কৃচ্ছ্রসাধনসহ আমদানি ও বিদেশভ্রমণে কড়াকড়ি শর্ত আরোপ করে। কিন্তু খুব একটা ইতিবাচক প্রভাব বাজারে পড়েনি। সংকটের সুযোগ নিয়ে অনেক ব্যাংক এবং মানি চেঞ্জার ডলার কারসাজি করে বাড়তি দাম হাতিয়ে নেয়। ব্যাংক ও মানি চেঞ্জার প্রতি ডলার ১২০ টাকা পর্যন্ত কেনাবেচা করে। এই কারসাজি রোধে তদন্তে নামে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও পুলিশ। তারা অপরাধের প্রমাণ পেয়ে কয়েকটি ব্যাংককে জরিমানা এবং কয়েকটি মানি চেঞ্জারের সনদ বাতিল ও সিলগালা করে।
ডলার সংকট নিয়ে নানা শঙ্কার পর অবশেষ স্বস্তির ছোঁয়া মিলেছে। ব্যাংকগুলো এখন নিজেদের আয়ে আমদানি বিল পরিশোধ করতে সক্ষম হয়েছে। এমনকি তাদের কাছে অতিরিক্ত ৬ বিলিয়ন ডলার রয়েছে, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয় না।
এ ছাড়া প্রতিটি মানি চেঞ্জার ২৫ হাজার ডলার হাতে রাখতে পারে। সেই হিসাবে ২৩৫টি চেঞ্জারের হাতে অতিরিক্ত রয়েছে প্রায় ৫৯ লাখ ডলার। ডলারের সন্তোষজনক সরবরাহের কারণে আগের চেয়ে দর কমেছে এই বৈদেশিক মুদ্রার। এতে আমদানিকারক ও বিদেশগামীদের মধ্যে ডলারের হতাশাও কেটে গেছে। সব মিলে ডলার নিয়ে দৌড়ঝাঁপও স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে। পর্যাপ্ত ডলার থাকায় আমদানি পণ্যের গলাকাটা দামও নিম্নমুখী হবে—এমনটিই আশাবাদ অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্টদের।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের ২০ জুলাই পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর নস্ট্রা ও ভস্ট্রা হিসাবে জমাকৃত মোট ডলারের পরিমাণ ৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এর আগের বছর জুলাই মাসে ছিল ৪ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন ডলার। আর চলতি বছরের জুন মাসের শেষ কর্মদিবসে ব্যাংকগুলোর কাছে ৫ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার মজুত ছিল। একইভাবে তার আগের মাস হিসাবে মে মাসে ডলার ছিল ৫ দশমিক ১২ বিলিয়ন। আর গত জানুয়ারি মাসে ব্যাংকের কাছে ডলার ছিল ৪ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন। তার আগের মাস অর্থাৎ গত ডিসেম্বরে ব্যাংকের কাছে ডলার ছিল ৪ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলারের সার্বিক দিক ইতিবাচক। আমাদের রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বেড়েছে। যার প্রভাবে ডলারের সংকট কেটে গেছে। আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে পণ্য আমদানির আড়ালে ওভার ইনভয়েসিং ঠেকাতে বাজারমূল্য যাচাই করতে সতর্কতামূলক নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এতে ডলার সাশ্রয় হচ্ছে।
এ ছাড়া ডলারের মূল্য বাজারের ওপর ছেড়ে দেওয়ায় ডলার নিয়ে স্বস্তি মিলেছে। এখন রিজার্ভের বাইরে ব্যাংকের হাতেও রিজার্ভ বেড়েছে। বর্তমানে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ রয়েছে। তার বাইরে ব্যাংক ও মানি চেঞ্জারদের কাছেও ডলার রয়েছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে ডলারের সংকট থাকবে না। তবে বিদেশে ডলারের চাহিদা ও দরের ওপর আমদানি পণ্যের দাম কমার বিষয়টি নির্ভর করবে। এ ছাড়া ডলার কারসাজি নিয়ে কয়েকটি ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত চলমান রয়েছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, গতকাল রিজার্ভ ছিল ২৮ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলার। আর ডলারের ঘোষিত রেট ছিল ১০৯ টাকা। তবে আন্তব্যাংক রেটও ছিল ১০৯ টাকা। সেই রেটে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারি ব্যাংকের কাছে নিত্যপণ্যের আমদানি ব্যয় মেটানোর জন্য ১০৯ টাকা দরে ডলার বিক্রি করেছে। তবে খোলাবাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি ডলারের ক্রয়মূল্য হিসাবে দর সাঁটানো ছিল ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা এবং বিক্রির দর ছিল ১১১ টাকা।
সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকের কয়েকজন ট্রেজারি কর্মকর্তা জানান, ডলারের সংকট একেবারে কেটে গেছে, তা নয়। তবে ডলারে স্বস্তি ফিরেছে। ১০৮ টাকা ৫০ পয়সার রেমিট্যান্স কিনে ১০৯ টাকা থেকে ১১১ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করছেন। তাঁরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত রেটেই ডলার লেনদেন করছেন।
মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব হেলাল উদ্দিন সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলার নিয়ে অরাজকতা আর নেই। বাজারে ডলারের দাম স্বাভাবিক রয়েছে। আমরা ১০৯ টাকা ৫০ পয়সায় ডলার কিনে ১১১ টাকায় বিক্রি করছি। এখন পর্যন্ত ২৩৫টি বৈধ মানি চেঞ্জার রয়েছে। প্রতি চেঞ্জার সর্বোচ্চ ২৫ হাজার ডলার হাতে রাখতে পারে। তার অতিরিক্ত বাংলাদেশ ব্যাংকে জামা দিতে হয়।’
সর্বশেষ চলতি মাসে ১৩ ব্যাংকের বিরুদ্ধে বাড়তি দামে ডলার কেনাবেচার তদন্ত শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর তদন্ত দল ইতিমধ্যে মধুমতি, এক্সিম ও আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযোগের সপক্ষে ভাউচারসহ সত্যতা খুঁজে পায়। এ ছাড়া প্রিমিয়ার ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধের পরেই দেশে ডলার সংকট দেখা দেয়। ডলার সাশ্রয়ে কৃচ্ছ্রসাধনসহ আমদানি ও বিদেশভ্রমণে কড়াকড়ি শর্ত আরোপ করে। কিন্তু খুব একটা ইতিবাচক প্রভাব বাজারে পড়েনি। সংকটের সুযোগ নিয়ে অনেক ব্যাংক এবং মানি চেঞ্জার ডলার কারসাজি করে বাড়তি দাম হাতিয়ে নেয়। ব্যাংক ও মানি চেঞ্জার প্রতি ডলার ১২০ টাকা পর্যন্ত কেনাবেচা করে। এই কারসাজি রোধে তদন্তে নামে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও পুলিশ। তারা অপরাধের প্রমাণ পেয়ে কয়েকটি ব্যাংককে জরিমানা এবং কয়েকটি মানি চেঞ্জারের সনদ বাতিল ও সিলগালা করে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৯ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে