নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈশ্বিক সংকটে দেশের অ্যাভিয়েশন খাত নানা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান। তিনি বলেন, বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের কথা যদি বলি, মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ফুয়েল। কমদামে ফুয়েল পাওয়াটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। যেটা বললাম, প্রতি বছর ফ্লাইটের সংখ্যা বাড়ছে কাজেই কমদামে ফুয়েল সরবরাহ করাটা এই মুহূর্তে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘দেশের অ্যাভিয়েশন ও পর্যটন খাতের মাধ্যমে বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ’ শীর্ষক সেমিনারের মূল প্রবন্ধে বেবিচক চেয়ারম্যান এসব তথ্য তুলে ধরেন। অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) আয়োজনে চলমান আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলার অংশ হিসেবে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। ১ ডিসেম্বর শুরু হওয়া এই মেলা শেষ হবে ৩ ডিসেম্বর।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কথা উল্লেখ করে মফিদুর রহমান বলেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুক্ত পরিস্থিতিও অ্যাভিয়েশন খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এতে নানা ভাবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়েছে। এছাড়া অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারাও বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ অ্যাভিয়েশন হচ্ছে প্রযুক্তি নির্ভর খাত।
বিমানবন্দর ও এয়ারলাইনসগুলো যাত্রী সুবিধা নিশ্চিত করতে পারাও গুরুত্বপূর্ণ। ফলে আমাদের বিমানবন্দরে সক্ষমতা বাড়ানোও জরুরি। এ লক্ষ্যে সরকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ করছে বলে জানালেন বেবিচক চেয়ারম্যান।
দেশের অ্যাভিয়েশন খাতের সম্ভাবনা দিনদিন বাড়ছে জানিয়ে এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান আরও বলেন, অ্যাভিয়েশন এখন মানুষকে সংযোগ করতে পারছে। একই সঙ্গে জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করতে পারছে। করোনার সময়ে অ্যাভিয়েশনের মাধ্যমে ওষুধ এসেছে বিদেশ থেকে। আমাদের ব্যবসায়, পর্যটন, সেবাসহ অনেকগুলো খাতে কাজ করার সুযোগ আছে। বৈশ্বিকভাবেও বাংলাদেশ অ্যাভিয়েশন খাতে উন্নতির দিকে আছে। ব্যবসায় ট্যুর, বাণিজ্যিক ট্যুর, মেডিকেল ট্যুর, শিক্ষা ট্যুর অনেক ধরনের ট্যুর আছে। আর এই ট্যুরগুলো আমাদের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করে, অ্যাভিয়েশন ডিমান্ড বাড়ায়, পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করে।
বেসামরিক বিমান ও পর্যটন সচিব মোকাম্মেল হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, আটাবের সভাপতি এস. এন. মঞ্জুর মোর্শেদ (মাহবুব) প্রমুখ।
বৈশ্বিক সংকটে দেশের অ্যাভিয়েশন খাত নানা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান। তিনি বলেন, বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের কথা যদি বলি, মূল চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ফুয়েল। কমদামে ফুয়েল পাওয়াটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। যেটা বললাম, প্রতি বছর ফ্লাইটের সংখ্যা বাড়ছে কাজেই কমদামে ফুয়েল সরবরাহ করাটা এই মুহূর্তে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘দেশের অ্যাভিয়েশন ও পর্যটন খাতের মাধ্যমে বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ’ শীর্ষক সেমিনারের মূল প্রবন্ধে বেবিচক চেয়ারম্যান এসব তথ্য তুলে ধরেন। অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) আয়োজনে চলমান আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলার অংশ হিসেবে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। ১ ডিসেম্বর শুরু হওয়া এই মেলা শেষ হবে ৩ ডিসেম্বর।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কথা উল্লেখ করে মফিদুর রহমান বলেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুক্ত পরিস্থিতিও অ্যাভিয়েশন খাতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এতে নানা ভাবে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়েছে। এছাড়া অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারাও বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ অ্যাভিয়েশন হচ্ছে প্রযুক্তি নির্ভর খাত।
বিমানবন্দর ও এয়ারলাইনসগুলো যাত্রী সুবিধা নিশ্চিত করতে পারাও গুরুত্বপূর্ণ। ফলে আমাদের বিমানবন্দরে সক্ষমতা বাড়ানোও জরুরি। এ লক্ষ্যে সরকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ করছে বলে জানালেন বেবিচক চেয়ারম্যান।
দেশের অ্যাভিয়েশন খাতের সম্ভাবনা দিনদিন বাড়ছে জানিয়ে এয়ার ভাইস মার্শাল মফিদুর রহমান আরও বলেন, অ্যাভিয়েশন এখন মানুষকে সংযোগ করতে পারছে। একই সঙ্গে জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করতে পারছে। করোনার সময়ে অ্যাভিয়েশনের মাধ্যমে ওষুধ এসেছে বিদেশ থেকে। আমাদের ব্যবসায়, পর্যটন, সেবাসহ অনেকগুলো খাতে কাজ করার সুযোগ আছে। বৈশ্বিকভাবেও বাংলাদেশ অ্যাভিয়েশন খাতে উন্নতির দিকে আছে। ব্যবসায় ট্যুর, বাণিজ্যিক ট্যুর, মেডিকেল ট্যুর, শিক্ষা ট্যুর অনেক ধরনের ট্যুর আছে। আর এই ট্যুরগুলো আমাদের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করে, অ্যাভিয়েশন ডিমান্ড বাড়ায়, পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধি করে।
বেসামরিক বিমান ও পর্যটন সচিব মোকাম্মেল হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, আটাবের সভাপতি এস. এন. মঞ্জুর মোর্শেদ (মাহবুব) প্রমুখ।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৩ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৪ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে