নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এখন আর পকেটে নগদ টাকা না থাকলেও সমস্যা নেই। প্লাস্টিক মানি বা একটি ক্রেডিট কার্ডই লেনদেনের সব সমস্যার সমাধান। অবারিত সুযোগ আর সহজে লেনদেন সুবিধার কারণে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার। এতে নগদ টাকা বহনের যেমন প্রয়োজন নেই, তেমনি ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটায় প্রায় সময় থাকছে ধামাকা অফার। এ ছাড়া বিল পরিশোধ, টিকিট ক্রয় এবং ফি পরিশোধেও রয়েছে সহজ সুবিধা। সব মিলিয়ে সুযোগ-সুবিধায় এগিয়ে থাকায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ক্রেডিট কার্ড। অনেক গ্রাহক কেনাকাটা এবং নিত্যদিনের লেনদেনের জন্য ক্রেডিট কার্ডের ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন। গত ডিসেম্বর মাসে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৫২ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, একক মাস হিসাবে ডিসেম্বরে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন সর্বোচ্চ। গত নভেম্বরে ৩ হাজার ২৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা খরচ করেন ক্রেডিট কার্ডধারীরা। অক্টোবরে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ১৩৫ কোটি, সেপ্টেম্বরে ২ হাজার ৬৮৬ কোটি, আগস্টে ২ হাজার ৮৫৫ কোটি এবং জুলাইয়ে প্রায় ২ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা।
ক্রেডিট কার্ডের লেনদেন-সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে করা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিসেম্বরে দেশের ভেতর ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকার বেশি, যা নভেম্বরের তুলনায় ৫ দশমিক ২৯ শতাংশ বেশি। নভেম্বরে এ খাতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ২ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। আর দেশের বাইরে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নভেম্বরে বাংলাদেশিরা খরচ করেন ৪৮৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা। ডিসেম্বরে বিদেশে ক্রেডিট কার্ডের লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫৭৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা। আগের মাসের তুলনায় বেড়েছে ১৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের কাছে জনপ্রিয়তার মূলে রয়েছে লেনদেনে অবারিত সুযোগ। একজন গ্রাহক কোনো শর্ত ছাড়াই ব্যাংক থেকে কার্ডের বিপরীতে টাকা নিতে পারেন। যা সময়মতো পরিশোধ করলে বাড়তি কোনো চার্জও দিতে হয় না। আবার বিদেশ গমনে গ্রাহক উপভোগ করতে পারেন স্বাধীন কেনাকাটার সুবিধা। আর নগদ ডলার সংকটের সময়ে ডুয়েল কারেন্সি ক্রেডিট কার্ডে পাওয়া যায় অতিরিক্ত সুবিধা। এ ছাড়া বিল পরিশোধ, টিকিট ক্রয় এবং ফি পরিশোধ নিমেষে করা যায়। এসব বিবেচনায় ক্রেডিট কার্ডের ওপর নির্ভরতা বাড়ছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে পাওয়া গেছে, বিদেশি নাগরিকদের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে লেনদেন কমেছে ৫ শতাংশ। নভেম্বরে এ লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১৯৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা, যা ডিসেম্বরে কমে হয়েছে ১৮৪ কোটি ১০ লাখ টাকা।
ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দেশের অভ্যন্তরে, বাইরে এবং দেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের ক্রেডিট কার্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে ডিপার্টমেন্ট স্টোরগুলোয়। দেশের অভ্যন্তরে এ খাতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা বা ৪৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া খুচরা কেনাকাটায় ১২ দশমিক ৭৮ শতাংশ, সেবায় ৯ দশমিক ১৩, নগদ উত্তোলনে ৮ দশমিক ১৮, পোশাক কেনাকাটায় ৬ দশমিক ১৯, ওষুধ ও ফার্মেসিতে ৪ দশমিক ৯০, ট্রান্সপোর্টেশনে ৩ দশমিক ৬১, অর্থ স্থানান্তরে ৩ দশমিক ১৮, ব্যবসা সেবায় ২ দশমিক ১২, পেশাগত সেবায় দশমিক ৬৪ ও সরকারি সেবায় দশমিক ৩১ শতাংশ লেনদেন হয়।
দেশের ক্রেডিট কার্ডহোল্ডারদের ক্রস বর্ডার লেনদেনের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশের মতো বিদেশেও ডিসেম্বরে ২৮ দশমিক ২৫ শতাংশ ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার হয়েছে ডিপার্টমেন্ট স্টোরে। অন্যান্য ক্ষেত্রে খুচরা ক্রয় সেবায় ১৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ, ওষুধ ও ফার্মেসিতে ১২ দশমিক ৯০, নগদ উত্তোলন ৯ দশমিক ৬৯, পোশাক কেনাকাটায় ৮ দশমিক ৫৯, ট্রান্সপোর্টেশনে ৬ দশমিক ৯৫ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ১৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ।
এদিকে অভ্যন্তরীণ, বিদেশি ও দেশের অভ্যন্তরে বিদেশি নাগরিকদের লেনদেন সবচেয়ে বেশি হয়েছে ভিসা কার্ডের মাধ্যমে, ২ হাজার ৪৩৯ কোটি টাকা। দেশের অভ্যন্তরে ভিসা কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৮৮৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা অভ্যন্তরীণ লেনদেনের ৭০ দশমিক ৪২ শতাংশ। এর পরই রয়েছে মাস্টারকার্ড। এটির মাধ্যমে ১৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ লেনদেন হয়। বাকি ১১ দশমিক ২৩ শতাংশ লেনদেন হয়েছে অন্যান্য কার্ডের মাধ্যমে। দেশের বাইরে ভিসা কার্ডে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৪৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৭৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
দেশভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশের বাইরে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার ভারতে হয়েছে ১৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ, যার পরিমাণ ১১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে ১২ দশমিক ৬৩ শতাংশ, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১০ দশমিক ২৫, থাইল্যান্ডে ১০ দশমিক শূন্য ৮, সিঙ্গাপুরে ৬ দশমিক ৯১, সৌদি আরবে ৬ দশমিক ৩৮, যুক্তরাজ্যে ৫ দশমিক ৮৮, কানাডায় ৫ দশমিক ৫৩, মালয়েশিয়ায় ৩ দশমিক ৭২, অস্ট্রেলিয়ায় ২ দশমিক ৬২, নেদারল্যান্ডসে ২ দশমিক ২৩, আয়ারল্যান্ডে ২ দশমিক ১৪ ও অন্যান্য দেশে ১৬২ লেনদেন হয়েছে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
এখন আর পকেটে নগদ টাকা না থাকলেও সমস্যা নেই। প্লাস্টিক মানি বা একটি ক্রেডিট কার্ডই লেনদেনের সব সমস্যার সমাধান। অবারিত সুযোগ আর সহজে লেনদেন সুবিধার কারণে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার। এতে নগদ টাকা বহনের যেমন প্রয়োজন নেই, তেমনি ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটায় প্রায় সময় থাকছে ধামাকা অফার। এ ছাড়া বিল পরিশোধ, টিকিট ক্রয় এবং ফি পরিশোধেও রয়েছে সহজ সুবিধা। সব মিলিয়ে সুযোগ-সুবিধায় এগিয়ে থাকায় ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ক্রেডিট কার্ড। অনেক গ্রাহক কেনাকাটা এবং নিত্যদিনের লেনদেনের জন্য ক্রেডিট কার্ডের ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন। গত ডিসেম্বর মাসে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৫২ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, একক মাস হিসাবে ডিসেম্বরে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন সর্বোচ্চ। গত নভেম্বরে ৩ হাজার ২৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা খরচ করেন ক্রেডিট কার্ডধারীরা। অক্টোবরে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ১৩৫ কোটি, সেপ্টেম্বরে ২ হাজার ৬৮৬ কোটি, আগস্টে ২ হাজার ৮৫৫ কোটি এবং জুলাইয়ে প্রায় ২ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা।
ক্রেডিট কার্ডের লেনদেন-সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে করা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিসেম্বরে দেশের ভেতর ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকার বেশি, যা নভেম্বরের তুলনায় ৫ দশমিক ২৯ শতাংশ বেশি। নভেম্বরে এ খাতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ২ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। আর দেশের বাইরে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে নভেম্বরে বাংলাদেশিরা খরচ করেন ৪৮৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা। ডিসেম্বরে বিদেশে ক্রেডিট কার্ডের লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫৭৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা। আগের মাসের তুলনায় বেড়েছে ১৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের কাছে জনপ্রিয়তার মূলে রয়েছে লেনদেনে অবারিত সুযোগ। একজন গ্রাহক কোনো শর্ত ছাড়াই ব্যাংক থেকে কার্ডের বিপরীতে টাকা নিতে পারেন। যা সময়মতো পরিশোধ করলে বাড়তি কোনো চার্জও দিতে হয় না। আবার বিদেশ গমনে গ্রাহক উপভোগ করতে পারেন স্বাধীন কেনাকাটার সুবিধা। আর নগদ ডলার সংকটের সময়ে ডুয়েল কারেন্সি ক্রেডিট কার্ডে পাওয়া যায় অতিরিক্ত সুবিধা। এ ছাড়া বিল পরিশোধ, টিকিট ক্রয় এবং ফি পরিশোধ নিমেষে করা যায়। এসব বিবেচনায় ক্রেডিট কার্ডের ওপর নির্ভরতা বাড়ছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে পাওয়া গেছে, বিদেশি নাগরিকদের ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে লেনদেন কমেছে ৫ শতাংশ। নভেম্বরে এ লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১৯৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা, যা ডিসেম্বরে কমে হয়েছে ১৮৪ কোটি ১০ লাখ টাকা।
ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, দেশের অভ্যন্তরে, বাইরে এবং দেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের ক্রেডিট কার্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়েছে ডিপার্টমেন্ট স্টোরগুলোয়। দেশের অভ্যন্তরে এ খাতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা বা ৪৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া খুচরা কেনাকাটায় ১২ দশমিক ৭৮ শতাংশ, সেবায় ৯ দশমিক ১৩, নগদ উত্তোলনে ৮ দশমিক ১৮, পোশাক কেনাকাটায় ৬ দশমিক ১৯, ওষুধ ও ফার্মেসিতে ৪ দশমিক ৯০, ট্রান্সপোর্টেশনে ৩ দশমিক ৬১, অর্থ স্থানান্তরে ৩ দশমিক ১৮, ব্যবসা সেবায় ২ দশমিক ১২, পেশাগত সেবায় দশমিক ৬৪ ও সরকারি সেবায় দশমিক ৩১ শতাংশ লেনদেন হয়।
দেশের ক্রেডিট কার্ডহোল্ডারদের ক্রস বর্ডার লেনদেনের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশের মতো বিদেশেও ডিসেম্বরে ২৮ দশমিক ২৫ শতাংশ ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার হয়েছে ডিপার্টমেন্ট স্টোরে। অন্যান্য ক্ষেত্রে খুচরা ক্রয় সেবায় ১৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ, ওষুধ ও ফার্মেসিতে ১২ দশমিক ৯০, নগদ উত্তোলন ৯ দশমিক ৬৯, পোশাক কেনাকাটায় ৮ দশমিক ৫৯, ট্রান্সপোর্টেশনে ৬ দশমিক ৯৫ ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ১৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ।
এদিকে অভ্যন্তরীণ, বিদেশি ও দেশের অভ্যন্তরে বিদেশি নাগরিকদের লেনদেন সবচেয়ে বেশি হয়েছে ভিসা কার্ডের মাধ্যমে, ২ হাজার ৪৩৯ কোটি টাকা। দেশের অভ্যন্তরে ভিসা কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৮৮৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা অভ্যন্তরীণ লেনদেনের ৭০ দশমিক ৪২ শতাংশ। এর পরই রয়েছে মাস্টারকার্ড। এটির মাধ্যমে ১৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ লেনদেন হয়। বাকি ১১ দশমিক ২৩ শতাংশ লেনদেন হয়েছে অন্যান্য কার্ডের মাধ্যমে। দেশের বাইরে ভিসা কার্ডে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪৪৮ কোটি ৭০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ৭৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
দেশভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশের বাইরে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার ভারতে হয়েছে ১৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ, যার পরিমাণ ১১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে ১২ দশমিক ৬৩ শতাংশ, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১০ দশমিক ২৫, থাইল্যান্ডে ১০ দশমিক শূন্য ৮, সিঙ্গাপুরে ৬ দশমিক ৯১, সৌদি আরবে ৬ দশমিক ৩৮, যুক্তরাজ্যে ৫ দশমিক ৮৮, কানাডায় ৫ দশমিক ৫৩, মালয়েশিয়ায় ৩ দশমিক ৭২, অস্ট্রেলিয়ায় ২ দশমিক ৬২, নেদারল্যান্ডসে ২ দশমিক ২৩, আয়ারল্যান্ডে ২ দশমিক ১৪ ও অন্যান্য দেশে ১৬২ লেনদেন হয়েছে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে