নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘মাছ-মাংস তো কিনতে পারি না। তার বদলে পোলাপানগুলারে ডিম খাওয়াইতাম। এখন সেইটাও মনে হয় আর পারা যাবে না।’ বলছিলেন রাজধানীর রামপুরা এলাকার গৃহকর্মী শাহানা আক্তার। আজকের পত্রিকাকে তিনি জানান, গত সপ্তাহে ৪৫ টাকা হালিতে যেই ডিম কিনেছেন, এ সপ্তাহে তা ৫৫ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। ডজন হিসাবে কিনলে দাম সামান্য কম পড়ে। কিন্তু সামর্থ্য না থাকায় বেশি দামে হালি দরে ডিম কিনতে হচ্ছে তাঁকে।
নিত্যপণ্যের বাজারে যেভাবে সবকিছুর দাম বাড়ছে, তাতে শাহানার মতো নিম্ন আয়ের মানুষেরা দুবেলা-দুমুঠো খাবার জোটাতে হিমশিম খাচ্ছেন। বাজারে ৬০ টাকা কেজির নিচে খুব কম সবজি পাওয়া যাচ্ছে। মাছের দামও আকাশছোঁয়া। তুলনামূলক সস্তা হিসেবে পরিচিত মাছ ও সবজির দামও নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা তাপপ্রবাহকে দায়ী করছেন।
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ফার্মের বাদামি ডিমের ডজন ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। হালি রাখা হচ্ছে ৫০-৫৫ টাকা৷ ডিম বিক্রেতা আল আমীন বলেন, ‘টানা গরমের কারণে অনেক ডিম নষ্ট হইছে। তাই এখন দাম বেশি।’
রামপুরা, মেরাদিয়া, খিলগাঁও বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ সবজির দাম ৭০-১০০ টাকা কেজি। টমেটো ৬০-৭০ টাকা, বেগুন ৮০-১২০, শসা ৫০-৮০, করলা ৬০-১০০, কাঁকরোল ৯০-১০০, পটোল ৬০-১০০, চিচিঙ্গা ৬০-৮০, ঝিঙা ৬০-৮০, বরবটি ৮০-৯০, মুলা ৬০-৬৫, ঢ্যাঁড়স ৬০-৬৫ টাকা। সস্তার সবজি হিসেবে পরিচিত কাঁচা পেঁপেও ৭০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর কাঁচা মরিচ ১৫০-১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি লাউ ৭০-৮০ টাকা ও প্রতি হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকা। আলু বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৫৫-৭০ টাকায়।
খিলগাঁও বাজারের সবজি বিক্রেতা শাহজাহান মিয়া বলেন, খরার কারণে সবজির উৎপাদন কম। তাই দাম বেশি।
মসলাপণ্যের মধ্যে পেঁয়াজের দাম বেড়েই চলেছে। শুক্রবার ৭০-৮০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি হতে দেখা গেছে। রসুন ২২০-২৪০ টাকা, আদা ২৪০-২৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে ব্রয়লার মুরগি উচ্চমূল্যেই স্থির আছে। প্রতি কেজি ব্রয়লার ২২০-২৩০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
আর সোনালিকা মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৯০-৪২০ টাকা কেজি দরে।
সরবরাহ কম থাকায় বেড়েছে মাছের দামও। নদীর মাছ আগে থেকেই মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে। এখন চাষের মাছও বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। গতকাল বাজারে রুই ৩৬০- ৭০০ টাকা, কাতল ৪৫০-৮০০, চিংড়ি ৮০০-১৪০০, কই ২৮০-৫০০, শিং ৪০০-১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। গরিবের মাছ হিসেবে পরিচিত পাঙাশ এবং তেলাপিয়াও আড়াই শ টাকার নিচে মিলছে না।
গরুর মাংস আগের মতোই ৭৫০-৮০০ টাকা, আর খাসি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১৫০ টাকায়।
‘মাছ-মাংস তো কিনতে পারি না। তার বদলে পোলাপানগুলারে ডিম খাওয়াইতাম। এখন সেইটাও মনে হয় আর পারা যাবে না।’ বলছিলেন রাজধানীর রামপুরা এলাকার গৃহকর্মী শাহানা আক্তার। আজকের পত্রিকাকে তিনি জানান, গত সপ্তাহে ৪৫ টাকা হালিতে যেই ডিম কিনেছেন, এ সপ্তাহে তা ৫৫ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। ডজন হিসাবে কিনলে দাম সামান্য কম পড়ে। কিন্তু সামর্থ্য না থাকায় বেশি দামে হালি দরে ডিম কিনতে হচ্ছে তাঁকে।
নিত্যপণ্যের বাজারে যেভাবে সবকিছুর দাম বাড়ছে, তাতে শাহানার মতো নিম্ন আয়ের মানুষেরা দুবেলা-দুমুঠো খাবার জোটাতে হিমশিম খাচ্ছেন। বাজারে ৬০ টাকা কেজির নিচে খুব কম সবজি পাওয়া যাচ্ছে। মাছের দামও আকাশছোঁয়া। তুলনামূলক সস্তা হিসেবে পরিচিত মাছ ও সবজির দামও নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা তাপপ্রবাহকে দায়ী করছেন।
গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ফার্মের বাদামি ডিমের ডজন ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। হালি রাখা হচ্ছে ৫০-৫৫ টাকা৷ ডিম বিক্রেতা আল আমীন বলেন, ‘টানা গরমের কারণে অনেক ডিম নষ্ট হইছে। তাই এখন দাম বেশি।’
রামপুরা, মেরাদিয়া, খিলগাঁও বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ সবজির দাম ৭০-১০০ টাকা কেজি। টমেটো ৬০-৭০ টাকা, বেগুন ৮০-১২০, শসা ৫০-৮০, করলা ৬০-১০০, কাঁকরোল ৯০-১০০, পটোল ৬০-১০০, চিচিঙ্গা ৬০-৮০, ঝিঙা ৬০-৮০, বরবটি ৮০-৯০, মুলা ৬০-৬৫, ঢ্যাঁড়স ৬০-৬৫ টাকা। সস্তার সবজি হিসেবে পরিচিত কাঁচা পেঁপেও ৭০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। আর কাঁচা মরিচ ১৫০-১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতিটি লাউ ৭০-৮০ টাকা ও প্রতি হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকা। আলু বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৫৫-৭০ টাকায়।
খিলগাঁও বাজারের সবজি বিক্রেতা শাহজাহান মিয়া বলেন, খরার কারণে সবজির উৎপাদন কম। তাই দাম বেশি।
মসলাপণ্যের মধ্যে পেঁয়াজের দাম বেড়েই চলেছে। শুক্রবার ৭০-৮০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি হতে দেখা গেছে। রসুন ২২০-২৪০ টাকা, আদা ২৪০-২৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে ব্রয়লার মুরগি উচ্চমূল্যেই স্থির আছে। প্রতি কেজি ব্রয়লার ২২০-২৩০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
আর সোনালিকা মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৯০-৪২০ টাকা কেজি দরে।
সরবরাহ কম থাকায় বেড়েছে মাছের দামও। নদীর মাছ আগে থেকেই মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে। এখন চাষের মাছও বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। গতকাল বাজারে রুই ৩৬০- ৭০০ টাকা, কাতল ৪৫০-৮০০, চিংড়ি ৮০০-১৪০০, কই ২৮০-৫০০, শিং ৪০০-১০০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। গরিবের মাছ হিসেবে পরিচিত পাঙাশ এবং তেলাপিয়াও আড়াই শ টাকার নিচে মিলছে না।
গরুর মাংস আগের মতোই ৭৫০-৮০০ টাকা, আর খাসি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১৫০ টাকায়।
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৭ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৭ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৭ ঘণ্টা আগে