নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অক্টোবরে ২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসায় বেড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ। এ কারণে দীর্ঘদিন পর আবার বিপিএম-৬ হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছেছে। তবে নিট ইন্টারন্যাশনাল রিজার্ভ (এনআইআর বা ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ) এখনো ১৪ বিলিয়নের ঘরে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বুধবার পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৫৭৩ কোটি ডলার বা ২৫ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২ হাজার কোটি ডলার (২০ বিলিয়ন)। গত মাসের শুরুর দিকে অর্থাৎ ২ অক্টোবর গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ১৯ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার। গ্রস রিজার্ভ ও বিপিএম-৬-এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়, কোথাও প্রকাশ করা হয় না।
জানা গেছে, ৬ নভেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ বা ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ (এনআইআর) রয়েছে প্রায় ১ হাজার ৪৮৮ কোটি মার্কিন ডলার। সেই রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। এদিকে চলতি মাসে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি দায় বাবদ দেড় বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হবে। ফলে সামনে রিজার্ভ কিছুটা কমে যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে, এটা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক দিক। আশা করছি, রেমিট্যান্স বাড়ার এ প্রবাহ আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। আকুর দায় পরিশোধ একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া। দুই মাস অন্তর আমাদের এই দায় পরিশোধ করতে হয়। যখন বিলটি পরিশোধ করা হয়, তখন রিজার্ভ কিছুটা কমে, এটাই স্বাভাবিক।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় বেড়ে দাঁড়ায় ২২২ কোটি মার্কিন ডলারে (২ দশমিক ২২ বিলিয়ন)। একই ধারাবাহিকতা দেখা যায় পরের মাসগুলোতেও। সেপ্টেম্বর মাসে আসে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ (২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার, যা ছিল ৪ বছরের মধ্যে একক মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
অক্টোবরে ২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসায় বেড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ। এ কারণে দীর্ঘদিন পর আবার বিপিএম-৬ হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছেছে। তবে নিট ইন্টারন্যাশনাল রিজার্ভ (এনআইআর বা ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ) এখনো ১৪ বিলিয়নের ঘরে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বুধবার পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৫৭৩ কোটি ডলার বা ২৫ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২ হাজার কোটি ডলার (২০ বিলিয়ন)। গত মাসের শুরুর দিকে অর্থাৎ ২ অক্টোবর গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ১৯ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলার। গ্রস রিজার্ভ ও বিপিএম-৬-এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়, কোথাও প্রকাশ করা হয় না।
জানা গেছে, ৬ নভেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ বা ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ (এনআইআর) রয়েছে প্রায় ১ হাজার ৪৮৮ কোটি মার্কিন ডলার। সেই রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। এদিকে চলতি মাসে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) আমদানি দায় বাবদ দেড় বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করা হবে। ফলে সামনে রিজার্ভ কিছুটা কমে যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে, এটা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক দিক। আশা করছি, রেমিট্যান্স বাড়ার এ প্রবাহ আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। আকুর দায় পরিশোধ একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া। দুই মাস অন্তর আমাদের এই দায় পরিশোধ করতে হয়। যখন বিলটি পরিশোধ করা হয়, তখন রিজার্ভ কিছুটা কমে, এটাই স্বাভাবিক।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় বেড়ে দাঁড়ায় ২২২ কোটি মার্কিন ডলারে (২ দশমিক ২২ বিলিয়ন)। একই ধারাবাহিকতা দেখা যায় পরের মাসগুলোতেও। সেপ্টেম্বর মাসে আসে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ (২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন) মার্কিন ডলার, যা ছিল ৪ বছরের মধ্যে একক মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেনটেটিভ ব্রেন্ডন লিঞ্চ এবং দক্ষিণ ও সেন্ট্রাল এশিয়া অঞ্চলের ট্রেড পলিসি অ্যানালিস্ট এমিলি অ্যাশবি বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করেছেন
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী বিমান পরিবহন সংস্থা (আইএটিএ) জানিয়েছে, আগামী বছর প্রথমবারের মতো বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৫০০ কোটির মাইলফলক ছাড়িয়ে যাবে এবং এই খাতের রাজস্ব আয় ১ ট্রিলিয়ন (১ লাখ কোটি) ডলার অতিক্রম করবে।
৩ ঘণ্টা আগেগত পনেরো বছরে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। গুটিকয়েক মানুষ দেশ থেকে দেড় বছরের আয়ের সমপরিমাণ অর্থ পাচার করে নিয়ে গেছে। এটা নাগরিক হিসেবে আমাদের জন্য খুবই উদ্বেগের বিষয়। এই ধরনের সাগর চুরি করতে যেয়ে আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেলিটারপ্রতি সয়াবিন তেলের দাম ৮ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। হঠাৎ করে এত দাম বাড়ানোর কারণ ব্যাখ্যায় বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেছেন, বাস্তবতা মেনে নিয়ে এটি করতে হয়েছে। তা না হলে সরবরাহে বড় ঘাটতি তৈরি হতো। দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতির কারণ হয়ে যেত।
৪ ঘণ্টা আগে