নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নূরে জান্নাত নিয়ে এসেছেন নিজের বাগানের আম থেকে বানানো আমসত্ত্ব, আচার, কলাই ডাল, কলাই ডালের আটা আর নকশিকাঁথা। পটুয়াখালীর শাহানা আক্তার মুক্তা এনেছেন পাটের তৈরি শোপিস আর কুশিকাটার কাজের জামা-কাপড়। সিলেট থেকে ইসমত জাহান হোলি নিয়ে এসেছেন মনিপুরী শাড়ি, থ্রিপিস আর স্থানীয় পর্যায়ে বানানো পুঁতির গয়না। এভাবেই সারা দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নারী উদ্যোক্তারা জড়ো হয়েছেন রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে বসা উই কালারফুল ফেস্টে।
এই উৎসবে আসা নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যগুলো নানা ধরনের, নানা রকমের হলেও একটা মিল আছে সবগুলোর সঙ্গেই। তা হলো মেলায় আসা সব পণ্যই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তৈরি স্থানীয় পণ্য। ‘উই কালারফুল ফেস্ট-২০২৩’—এ দেশি পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন নারী উদ্যোক্তারা। সেগুলো বেচাকেনার সঙ্গে সঙ্গে চলছে নেটওয়ার্কিংও। উদ্যোক্তারা একে অন্যের পণ্য সম্পর্কে জানছেন, কীভাবে সেগুলো আরও বেশি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তা নিয়ে আলোচনাও করছেন।
নারী উদ্যোক্তাদের সংগঠন উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ট্রাস্টের (উই) আয়োজনে ষষ্ঠবারের মতো বসেছে এই মেলা। আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে শুরু হয় মেলা, চলবে শনিবার রাত ৯টা পর্যন্ত।
মেলা প্রসঙ্গে উই’র প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, ‘উই কালারফুল ফেস্ট শুধু মেলা নয়, এটা আমাদের নারী উদ্যোক্তাদের এক মিলনমেলা। আমরা এখন প্রায় ১৪ লাখ উদ্যোক্তার পরিবার। মেলায় এসে সবাই সবার সম্পর্কে জানছে, সবার পণ্য সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছে, সেগুলোকে সবার কাছে পৌঁছেও দিচ্ছে।’
মেলায় অংশ নেওয়া নারী উদ্যোক্তা নূরে জান্নাত জানান, ২০২০ সালে করোনার সময় নিজ এলাকার নারীদের তৈরি পণ্যসামগ্রী নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন তিনি। বর্তমানে তাঁর নিজের কারখানায় কাজ করছেন ৩০ জন নারী কর্মী।
এবারের উই কালারফুল ফেস্টে নূরে জান্নাতের মতোই ৮০ জন নারী উদ্যোক্তা স্টল দিয়েছেন। উদ্যোক্তারা তাঁদের স্টলে আকর্ষণীয় মূল্যছাড় দিচ্ছেন। উদ্যোক্তাদের শিশুদের জন্য আছে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।
মেলায় আসা দর্শনার্থীরা জানান, স্থানীয় পর্যায়ে তৈরি বলে কিছুটা কম দামেই পণ্যগুলো কিনতে পারছেন তাঁরা। মেলায় একটি স্টল থেকে তিনটি টাইডাইয়ের শাড়ি কেনা ইরা জান্নাত বলেন, ‘ঢাকায় যেকোনো ব্র্যান্ডের শোরুমে এ ধরনের শাড়ি যে দামে কিনি, এখানে সেই তুলনায় বেশ কমেই পেলাম। তাই একসঙ্গে তিনটা কিনেছি, কারণ সামনেই ঈদ। পরিবারের সবাইকে গিফট দিতে হবে।’
উই কালারফুল ফেস্টে অংশ নেওয়া নারী উদ্যোক্তারা জানান, মূলত নিজেদের পণ্যের পরিচিতি তৈরি করতেই তাঁরা এ ধরনের মেলায় অংশ নেন। সরকারি উদ্যোগে নারী উদ্যোক্তাদের পণ্য নিয়ে মেলা আয়োজনের আহ্বান জানান তাঁরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নূরে জান্নাত নিয়ে এসেছেন নিজের বাগানের আম থেকে বানানো আমসত্ত্ব, আচার, কলাই ডাল, কলাই ডালের আটা আর নকশিকাঁথা। পটুয়াখালীর শাহানা আক্তার মুক্তা এনেছেন পাটের তৈরি শোপিস আর কুশিকাটার কাজের জামা-কাপড়। সিলেট থেকে ইসমত জাহান হোলি নিয়ে এসেছেন মনিপুরী শাড়ি, থ্রিপিস আর স্থানীয় পর্যায়ে বানানো পুঁতির গয়না। এভাবেই সারা দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নারী উদ্যোক্তারা জড়ো হয়েছেন রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে বসা উই কালারফুল ফেস্টে।
এই উৎসবে আসা নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যগুলো নানা ধরনের, নানা রকমের হলেও একটা মিল আছে সবগুলোর সঙ্গেই। তা হলো মেলায় আসা সব পণ্যই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তৈরি স্থানীয় পণ্য। ‘উই কালারফুল ফেস্ট-২০২৩’—এ দেশি পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন নারী উদ্যোক্তারা। সেগুলো বেচাকেনার সঙ্গে সঙ্গে চলছে নেটওয়ার্কিংও। উদ্যোক্তারা একে অন্যের পণ্য সম্পর্কে জানছেন, কীভাবে সেগুলো আরও বেশি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তা নিয়ে আলোচনাও করছেন।
নারী উদ্যোক্তাদের সংগঠন উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ট্রাস্টের (উই) আয়োজনে ষষ্ঠবারের মতো বসেছে এই মেলা। আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর যমুনা ফিউচার পার্কে শুরু হয় মেলা, চলবে শনিবার রাত ৯টা পর্যন্ত।
মেলা প্রসঙ্গে উই’র প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, ‘উই কালারফুল ফেস্ট শুধু মেলা নয়, এটা আমাদের নারী উদ্যোক্তাদের এক মিলনমেলা। আমরা এখন প্রায় ১৪ লাখ উদ্যোক্তার পরিবার। মেলায় এসে সবাই সবার সম্পর্কে জানছে, সবার পণ্য সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছে, সেগুলোকে সবার কাছে পৌঁছেও দিচ্ছে।’
মেলায় অংশ নেওয়া নারী উদ্যোক্তা নূরে জান্নাত জানান, ২০২০ সালে করোনার সময় নিজ এলাকার নারীদের তৈরি পণ্যসামগ্রী নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন তিনি। বর্তমানে তাঁর নিজের কারখানায় কাজ করছেন ৩০ জন নারী কর্মী।
এবারের উই কালারফুল ফেস্টে নূরে জান্নাতের মতোই ৮০ জন নারী উদ্যোক্তা স্টল দিয়েছেন। উদ্যোক্তারা তাঁদের স্টলে আকর্ষণীয় মূল্যছাড় দিচ্ছেন। উদ্যোক্তাদের শিশুদের জন্য আছে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।
মেলায় আসা দর্শনার্থীরা জানান, স্থানীয় পর্যায়ে তৈরি বলে কিছুটা কম দামেই পণ্যগুলো কিনতে পারছেন তাঁরা। মেলায় একটি স্টল থেকে তিনটি টাইডাইয়ের শাড়ি কেনা ইরা জান্নাত বলেন, ‘ঢাকায় যেকোনো ব্র্যান্ডের শোরুমে এ ধরনের শাড়ি যে দামে কিনি, এখানে সেই তুলনায় বেশ কমেই পেলাম। তাই একসঙ্গে তিনটা কিনেছি, কারণ সামনেই ঈদ। পরিবারের সবাইকে গিফট দিতে হবে।’
উই কালারফুল ফেস্টে অংশ নেওয়া নারী উদ্যোক্তারা জানান, মূলত নিজেদের পণ্যের পরিচিতি তৈরি করতেই তাঁরা এ ধরনের মেলায় অংশ নেন। সরকারি উদ্যোগে নারী উদ্যোক্তাদের পণ্য নিয়ে মেলা আয়োজনের আহ্বান জানান তাঁরা।
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৬ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৬ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৬ ঘণ্টা আগে