বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
চলতি অর্থবছরের জন্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) তাদের নতুন পূর্বাভাসে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির অর্জনের হার আগের তুলনায় ১ দশমিক ৫ শতাংশীয় পয়েন্ট কমিয়ে ৫ দশমিক ১ শতাংশের আভাস দিয়েছে। অন্যদিকে একই পূর্বাভাসে মূল্যস্ফীতির হার ৩ শতাংশ বাড়িয়ে বলেছে, চলতি অর্থবছর এই মূল্যস্ফীতির হার ১০ শতাংশে উন্নীত হতে পারে।
আজ বুধবার সংস্থাটি তাদের এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক, সেপ্টেম্বর সংস্করণ প্রকাশ করেছে। এতেই বাংলাদেশের জন্য এই নতুন পূর্বাভাস নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে এডিবির এপ্রিলের আউটলুকে বলা হয়েছিল, চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হবে। আর মূল্যস্ফীতির বিষয়ে পূর্বাভাস ছিল ৭ শতাংশে নেমে আসার। যদিও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘোষিত বাজেটে ২০২৪–২৫ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস রেখেছিল।
সংস্থাটির এই পূর্বাভাসে প্রবৃদ্ধি কমার যৌক্তিকতা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, গত জুলাই ও আগস্টে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে অর্থনৈতিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়েছে। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বন্যার প্রভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ধারণা করছে সংস্থাটি। এই দুই প্রভাবে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির গতি কমবে।
আর মূল্যস্ফীতির প্রশ্নে বলেছে, বৈশ্বিক অর্থনীতির ধীর গতির বিপরীতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কারণে চাহিদা কমবে। এর সঙ্গে পণ্য ও জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়া এবং টাকার অবমূল্যায়নের কারণে মূল্যস্ফীতির হার বাড়ছে। অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে বিনিয়োগ ও আমদানি হ্রাসের প্রভাব থাকবে বাজারে পণ্যমূল্যের ওপর। ফলে মূল্যস্ফীতির হার দুই অঙ্কের ঘরেই অটুট থাকতে পারে।
এডিবির পূর্বাভাসে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য কিছু ঝুঁকির বিষয়ও তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ভঙ্গুর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও আর্থিক খাতের দুর্বলতা এই ঝুঁকির উৎস। এর ফলে রাজস্ব ও আর্থিক নীতিতে কঠোরতা বজায় থাকবে। ক্রয় ও বিনিয়োগ আরও কমবে। সামষ্টিক অর্থনীতি অনিশ্চিত অবস্থাতেই থাকবে।
আরও বলা হয়েছে, আগামীতে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নির্ভর করবে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি, সুদ ও টাকার বিনিময় হার যথাযথ নীতির মাধ্যমে স্থিতিশীল করা এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের অগ্রগতির ওপর।
গত দুই অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ শতাংশের নিচে। ২০২২–২৩ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ; ২০২৩–২৪ অর্থবছরে ছিল ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের জন্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) তাদের নতুন পূর্বাভাসে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির অর্জনের হার আগের তুলনায় ১ দশমিক ৫ শতাংশীয় পয়েন্ট কমিয়ে ৫ দশমিক ১ শতাংশের আভাস দিয়েছে। অন্যদিকে একই পূর্বাভাসে মূল্যস্ফীতির হার ৩ শতাংশ বাড়িয়ে বলেছে, চলতি অর্থবছর এই মূল্যস্ফীতির হার ১০ শতাংশে উন্নীত হতে পারে।
আজ বুধবার সংস্থাটি তাদের এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক, সেপ্টেম্বর সংস্করণ প্রকাশ করেছে। এতেই বাংলাদেশের জন্য এই নতুন পূর্বাভাস নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে এডিবির এপ্রিলের আউটলুকে বলা হয়েছিল, চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৬ শতাংশ হবে। আর মূল্যস্ফীতির বিষয়ে পূর্বাভাস ছিল ৭ শতাংশে নেমে আসার। যদিও ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ঘোষিত বাজেটে ২০২৪–২৫ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস রেখেছিল।
সংস্থাটির এই পূর্বাভাসে প্রবৃদ্ধি কমার যৌক্তিকতা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, গত জুলাই ও আগস্টে দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে অর্থনৈতিক কার্যক্রম বিঘ্নিত হয়েছে। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বন্যার প্রভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে ধারণা করছে সংস্থাটি। এই দুই প্রভাবে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির গতি কমবে।
আর মূল্যস্ফীতির প্রশ্নে বলেছে, বৈশ্বিক অর্থনীতির ধীর গতির বিপরীতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অন্যান্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কারণে চাহিদা কমবে। এর সঙ্গে পণ্য ও জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়া এবং টাকার অবমূল্যায়নের কারণে মূল্যস্ফীতির হার বাড়ছে। অন্যদিকে অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে বিনিয়োগ ও আমদানি হ্রাসের প্রভাব থাকবে বাজারে পণ্যমূল্যের ওপর। ফলে মূল্যস্ফীতির হার দুই অঙ্কের ঘরেই অটুট থাকতে পারে।
এডিবির পূর্বাভাসে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য কিছু ঝুঁকির বিষয়ও তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, চলমান রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ভঙ্গুর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও আর্থিক খাতের দুর্বলতা এই ঝুঁকির উৎস। এর ফলে রাজস্ব ও আর্থিক নীতিতে কঠোরতা বজায় থাকবে। ক্রয় ও বিনিয়োগ আরও কমবে। সামষ্টিক অর্থনীতি অনিশ্চিত অবস্থাতেই থাকবে।
আরও বলা হয়েছে, আগামীতে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নির্ভর করবে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি, সুদ ও টাকার বিনিময় হার যথাযথ নীতির মাধ্যমে স্থিতিশীল করা এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের অগ্রগতির ওপর।
গত দুই অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ শতাংশের নিচে। ২০২২–২৩ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ; ২০২৩–২৪ অর্থবছরে ছিল ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার ভারত সরকার প্রকাশিত বাণিজ্য পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, অক্টোবর মাসে পোশাক রপ্তানি ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। টেক্সটাইল রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ
১ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
১৮ ঘণ্টা আগে